২০১৭ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ৭ বছর পিএসজিতে ছিলেন এমবাপ্পে। এ সময়ে পিএসজিকে নিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের অনেক চেষ্টা করেছেন এই ফরাসি তারকা। পিএসজিও চেয়েছিল এমবাপ্পের হাত ধরে ইউরোপসেরা হতে। কিন্তু সে স্বপ্ন পূরণ হয়নি কোনো পক্ষেরই। উল্টো এমবাপ্পে পিএসজি ছাড়ার ঠিক পরের মৌসুমেই চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয় প্যারিসের ক্লাবটি।

আরও পড়ুনএমবাপ্পে চান, পিএসজি তাঁর আগে চ্যাম্পিয়নস লিগ না জিতুক০৯ ডিসেম্বর ২০২৪

এমবাপ্পের পিএসজি ছাড়া অবশ্য খুব একটা সহজ ছিল না। কয়েক বছর ধরেই দলবদলে এমবাপ্পে চেয়েছিলেন পিএসজি ছেড়ে স্বপ্নের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদে যেতে। একাধিকবার নাটকীয়ভাবে এমবাপ্পের রিয়ালে যাওয়া পিএসজি ঠেকিয়ে দিলেও শেষ পর্যন্ত আর পারেনি।

এমবাপ্পে যখন পিএসজিতে ছিলেন.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এমব প প প এসজ

এছাড়াও পড়ুন:

মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টি ফেনীতে, মুহুরী নদীর ৭ স্থানে বাঁধে ভাঙন

টানা বৃষ্টিতে ফেনী শহরের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। গত ২৪ ঘণ্টায় (৭ জুলাই সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৮ জুলাই সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত) জেলায় ৪৪১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এটি চলতি বছর দেশের একদিনে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড। ফেনী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বৃষ্টিতে শহরের এসএসকে সড়ক, রামপুর শাহীন একাডেমি, পাঠানবাড়ি, নাজির রোড, পেট্রোবাংলোসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কোমর সমান পানি জমেছে অনেক সড়কে। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন।

এদিকে, পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টির কারণে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে। আজ রাত ৮টা ২০ মিনিটে মুহুরী নদীর পানি বিপৎসীমার ১৩৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। 

আরো পড়ুন:

লক্ষ্মীপুরে মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টি, জলাবদ্ধতা

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের সরে যাওয়ার আহ্বান

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) ফেনী বিভাগীয় নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আকতার হোসেন মজুমদার জানান, ফুলগাজী, পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া উপজেলার নিম্নাঞ্চলের অনেক জায়গা ইতোমধ্যে প্লাবিত হয়েছে। মুহুরী নদীর বাঁধের অন্তত সাতটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

ভাঙন কবলিত এলাকাগুলো হলো- পরশুরাম উপজেলার জঙ্গলঘোনা (দুইটি স্থান), সাহেবনগর, দেড়পাড়া ও গদানগরসহ মোট সাতটি স্থান। 

ফেনীর জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‍“মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সবাইকে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকার অনুরোধ করছি। যেকোনো জরুরি সহায়তার জন্য জেলা প্রশাসকের হেল্প ডেস্কে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।”

ঢাকা/সাহাব/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ