ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের বিএইটিইর স্বীকৃতি অর্জন
Published: 10th, July 2025 GMT
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামটি দ্য ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশের (আইইবি) বোর্ড অব অ্যাক্রিডিটেশন ফর ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনিক্যাল এডুকেশনের (বিএইটিই) আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পেয়েছে। এর ফলে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের স্নাতকেরা বিশ্বব্যাপী পেশাদার প্রকৌশলী হিসেবে স্বীকৃতি পাবেন।
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এই অর্জনকে উদ্যাপন করতে গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন অধ্যাপক মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনের নেতৃত্বে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগকে অভিনন্দন জানানো হয়। প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক শামস রহমান, সহ-উপাচার্য অধ্যাপক এম আশিক মোসাদ্দিক এবং বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক আহমেদ ওয়াসিফ রেজা।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারপারসন মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স ট ইউন ভ র স ট র
এছাড়াও পড়ুন:
গোমতীর পানি বাড়ছেই
ভারতের উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও টানা বৃষ্টির কারণে কুমিল্লার গোমতী নদীর পানি বাড়ছেই। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় গোমতীর পানি বিপৎসীমার ১ দশমিক ৩৮ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
এ দিকে পানির প্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় গোমতী চর থেকে লোকজন নিরাপদ আশ্রয়ে এবং কেউ কেউ বাধে আশ্রয় নিয়েছেন।
কুমিল্লার পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বলছে, বুধবার রাতভর ভারতের ত্রিপুরা ও কুমিল্লা অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কম থাকায় নদীতে পানি কম বেড়েছে। তবে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আবারো বৃষ্টি শুরু হয়েছে। তাই গোমতী নদীতে পানি বাড়ছে।
পাউবো সূত্র আরও জানায়, কুমিল্লা অঞ্চলের চেয়ে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে গত ২ দিন ধরে বেশী বৃষ্টিপাত হয়। তবে বুধবার রাতে বৃষ্টি কম হয়। রাত ১২টার দিকে গোমতীতে পানির প্রবাহ ছিল ৯ দশমিক ৪২ মিটারে। গত ৬ ঘণ্টায় পানি বেড়েছে ২৩ সেন্টিমিটার। গোমতী নদীর এখনও বিপৎসীমার ১ দশমিক ৩৮ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
গোমতী নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আদর্শ সদর, বুড়িচং, ব্রাহ্মণপাড়া, দেবিদ্বার, মুরাদনগর, তিতাস ও দাউদকান্দি উপজেলার বেশ কিছু গ্রামের লোকজনের মধ্যে বাঁধ ভাঙার আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। চরের লোকজন ছুটছেন নিরাপদ আশ্রয়ে।
পাউবো কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী খান মো. ওয়ালিউজ্জামান আজ সকালে সমকালকে বলেন, ‘টানা বর্ষণ আর উজানের ঢলে গোমতী নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। খবর পেয়েছি, ত্রিপুরায় বৃষ্টি কমে গেছে। কিন্তু আবারও বৃষ্টি শুরু হলে গোমতীর প্রতিরক্ষা বাঁধের জন্য হুমকি হতে পারে। জেলা ও স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় বাঁধ এলাকায় সার্বক্ষণিক নজরদারি চালানো হচ্ছে।’