2025-07-09@17:51:14 GMT
إجمالي نتائج البحث: 9
«ক লপর ব»:
সিনেমায় সাধারণত কোনো বড়লোকের ছেলের সঙ্গে বস্তির গরিবের মেয়ের প্রেম হলে তা শুধু বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়। এই কাহিনি আরেকটু টানলে কোনো প্রযোজক সিনেমায় টাকা ঢালতে রাজি হবেন না। কারণ, এদের বিয়ের পরবর্তী জীবন সুখের হবে না। তাই পরবর্তী জীবনটিকে স্বপ্নের মধ্যে রেখে সান্ত্বনা নেওয়াই ভালো। দেশের পরিচালনায় যদি অতি জ্ঞানী-গুণী লোকের আগমন ঘটে, তাহলে নানা স্বপ্নের আমোদ ওই আগমন পর্যন্তই। এর পরের বাস্তবতায় গরিবের কপাল খোলে না।চলমান সরকারের গত এক বছরের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় সে কথাই প্রমাণিত হয়েছে। উল্টো গতিতে দারিদ্র৵ বৃদ্ধি, শিল্পাঙ্গনে চাকরিহীনতা, রাষ্ট্রীয় শান্তিসূচকে অধঃপতন ও মূল্যস্ফীতির যন্ত্রণা, বিনিয়োগ স্থবিরতা এবং পুঁজিবাজারের অবিশ্রান্ত অধঃপতন প্রমাণ করে সরকার জ্ঞানী–গুণী বটে; কিন্তু তারা ব্যবস্থাপনায় অদক্ষ এবং লক্ষ্যে বিভ্রান্ত। তাদের ‘রোডম্যাপ’ নেই। কারণ, তারা ‘রোডে’ নেই। ইদানীং অর্থনীতিবিদেরা সরকারের সমালোচনাতে বড়ই নীরব।আমাদের...
আওয়ামী লীগের আমলে ‘উন্নয়নের জোয়ার’ কিংবা ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রভৃতি শব্দগুচ্ছের কবলে পড়েছিল দেশের অর্থনীতি। মন্ত্রীরা ও সংবাদমাধ্যমের মানুষেরা এগুলো বুঝে না বুঝেই প্রচার করতেন। সম্প্রতি আরেক ধরনের শব্দজোয়ার লক্ষ করা যাচ্ছে। এগুলোর মধ্যে ‘ইউনূস ম্যাজিক’, ‘নতুন বন্দোবস্ত’ কিংবা ‘সংস্কার’ শব্দগুলো অর্থনীতির বলয়ে প্রাধান্য পাচ্ছে বেশি। ছোটবেলায় ম্যাজিক ভালোবাসতাম। দু-একটি ম্যাজিক দেখাতে গিয়ে ধরা খেয়ে সহপাঠীদের হাতে কিঞ্চিৎ প্রহৃত হয়েছি। কিন্তু এর প্রতি আকর্ষণ রয়েই গেছে। আজকাল অর্থনীতিতেও যে ম্যাজিক দেখানো যায়, তা জানতে পেরে বেশ শিহরিত হচ্ছি।বিশ্বব্যাংক ১৯৯৩ সালে ‘দ্য ইস্ট এশিয়ান মিরাকল’ নামের এক প্রকাশনা করে সাড়া জাগায়। সেখানে সিঙ্গাপুর, তাইওয়ান, হংকং ও দক্ষিণ কোরিয়া—এই চতুর্ব্যাঘ্রের দ্রুত উন্নতিকে ‘মিরাকল’ বা ‘বিস্ময়’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়। এরা ১৯৬৫ থেকে ১৯৯০ সাল অবধি দ্রুত প্রবৃদ্ধিবলে বিস্ময়কর উন্নতি সাধন করেছিল। কিন্তু কোনো...
মেয়েদের এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ড্র আজ বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে এএফসি সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ড্রয়ে বাংলাদেশ পড়েছে ‘সি’ গ্রুপে। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ মিয়ানমার, বাহরাইন ও তুর্কমেনিস্তান। এই গ্রুপে তুলনামূলকভাবে দুর্বল দল তুর্কমেনিস্তান। তবে মিয়ানমার ও বাহরাইন শক্তিশালী প্রতিপক্ষ। ফলে বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে। এবারের এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে মোট ৩৪টি দেশ অংশ নিচ্ছে। দেশগুলোকে মোট ৮টি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। ৬টি গ্রুপে রয়েছে ৪টি করে দল। আর বাকি দুটি গ্রুপে রয়েছে ৫টি দল। প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষ দল মূলপর্বে জায়গা পাবে। তবে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান সরাসরি চূড়ান্ত পর্বে খেলবে। আরো পড়ুন: “ইনশাআল্লাহ জুনে ফিরে আসব” তবে কি আনচেলত্তিই হতে যাচ্ছেন ব্রাজিলের কোচ? বাংলাদেশের গ্রুপপর্বের ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে মিয়ানমারে আগামী ২৩ জুন...
অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে শব্দনীলের কাব্যগ্রন্থ ‘চালাকচরের ফুলপরী’। চালাকচরের ফুলপরী কাব্যগ্রন্থটি নরসিংদীর আঞ্চলিক ভাষায় লেখা হয়েছে। একটি অখণ্ড প্রেম কাহিনী একাধিক কবিতায় ঘটনার পরম্পরা ঠিক রেখে বর্ণিত হয়েছে। এটির প্রচ্ছদ করেছেন, সুপ্রসন্ন কুণ্ডু। অলংকরণ করেছেন কাজী সুমাইয়া হোসাইন লিমু। মুদ্রিত মূল্য- ২০০। কাব্যগ্রন্থটি পাওয়া যাচ্ছে ঘাসফুলের ১৮০-১৮১ নং স্টলে। প্রকাশ করেছে ঘাসফুল। আঞ্চলিক ভাষায় কবিতা লেখর কারণ জানালেন শব্দনীল। তিনি বলেন, ‘‘দেশের বিভিন্ন জেলায় আমার শৈশব, কৈশোর এবং তারুণ্যের প্রথম প্রহর কেটেছে। যার ফলশ্রুতিতে শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষার সঙ্গে আমার পরিচয় ঘটে। একটা সময় আমি রংপুরের আঞ্চলিক ভাষা, চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষা এবং শুদ্ধ ভাষার মিশ্রনে একটি অপরিচিত ভাষায় অনেকদিন কথাও বলেছি। এটাকে বলা যায়, আঞ্চলিক ভাষার গুরুচণ্ডালী দোষ। এখন অনেকটা দোষ কেটে গেলেও আমি...
২০২৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ হাসিনা হলে ছাত্রলীগের হাতে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হন ফুলপরী খাতুন। ফুলপরী তখন প্রথম বর্ষের নবীন শিক্ষার্থী। বর্তমানে তিনি এখন ২য় বর্ষে পড়াশোনা করছেন। দেখতে দেখতে তার ওপর হওয়া নির্যাতনের দুই বছর পার হয়েছে। তবে দীর্ঘ সময় পার হলেও সেই দুর্বিষহ রাতের স্মৃতি এখনও তাড়া করছে ফুলপরীকে। গত বুধবার রাতে সেই রাতের স্মৃতি মনে করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি। স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ‘মানুষের প্রতি অগাধ ইতিবাচক ধারণার কারণে আর বেশি বোকা হওয়ায় সেদিন রাতে তাদের সাথে চলে গেলাম। সেই চলে যাওয়াটা চিরদিনের জন্য চলে যাইনি যে এটা আমার ভাগ্য। জীবনে ফেলে আসা রাতগুলোর মধ্যে ওটাই জঘন্যতম রাত। মস্তিষ্ক যতদিন সুস্থ থাকবে ওই রাত ততদিন স্মৃতি হয়ে থাকবে।’ স্ট্যাটাসে ফেব্রুয়ারির সেই রাতে তার...
সালটা ২০২৩। কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। ফেব্রুয়ারির ১২ তারিখ দিবাগত রাতটা আর সব শিক্ষার্থীর জন্য স্বাভাবিকই ছিল। কিন্তু ফুলপরী খাতুন নামে এক শিক্ষার্থীর জন্য ছিল যেন ‘কালরাত’। ইবির ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের শিক্ষার্থী ফুলপরী খাতুনকে ওই রাতে অমানবিক নির্যাতন করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ হাসিনা আবাসিক হলের গণরুমে নিয়ে ফুলপরীকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়। ফুলপরী তখন প্রথম বর্ষের ছাত্রী। নির্যাতনের ঘটনা জানিয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করেন। এরপর বিষয়টি জানাজানি হলে সারা দেশে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন এক আইনজীবী। তদন্তে নির্যাতনের প্রমাণ পাওয়ায় ছাত্রলীগের নেত্রীসহ পাঁচজনকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেই ঘটনার দুই বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। গণরুমে ডেকে নির্যাতনের সেই রাতের দুঃসহ স্মৃতি মনে করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি দীর্ঘ পোস্ট লিখেছেন...
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফুলপরী খাতুনকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করার দুই বছর পার হলো। ২০২৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে গণরুমে ডেকে তাঁকে রাতভর নির্যাতন করেছিলেন ছাত্রলীগের (বর্তমানে নিষিদ্ধ) নেতা–কর্মীরা। সেই রাতের স্মৃতি মনে করে গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন ফুলপরী। বলেছেন, ‘মস্তিষ্ক যত দিন সুস্থ থাকবে, সেই রাত তত দিন স্মৃতি হয়ে থাকবে।’ফুলপরী লিখেছেন, ২০২৩ সালের ১১, ১২, ১৩ ও ১৪ ফেব্রুয়ারির সময়টায় তিনি অনেক অসহায় ছিলেন। তিনি কিছু করেননি, অথচ ২০২৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অপমানের শিকার হয়েছিলেন। তাঁর ভাষায়, ‘জীবনে ফেলা আসা রাতগুলোর মধ্যে ওটা জঘন্যতম রাত। মনে হচ্ছিল, কোনো কোনো মার্ডার করা আসামির রিমান্ড চলছে। সঙ্গে সুইসাইড নোট আর শ্বাসকষ্টের জন্য আমারই ইনহেলার চেয়েও পাইনি। চলছে তো চলছেই, রাত শেষ হয়ে যায়, তা–ও প্রতিহিংসা...
বিশ্বকাপের মূলপর্বে সরাসরি জায়গা করে নিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ নারী দলের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজে অন্তত দুইটি জয় দরকার ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু সিরিজের প্রথম ম্যাচেই ৯ উইকেটের বড় পরাজয়ে নিজেদের পথ কঠিন করে ফেলেছে নিগার সুলতানার নেতৃত্বাধীন দল। সেন্ট কিটসে সোমবার অনুষ্ঠিত ম্যাচে আগে ব্যাট করে ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে মাত্র ১৯৮ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুই ওপেনার হিলি ম্যাথুস ও কিয়ানা জোসেফের দারুণ ব্যাটিংয়ে ১০৯ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ১৬৩ রানের দুর্দান্ত ওপেনিং জুটি গড়েন ম্যাথুস ও জোসেফ। কিয়ানা ৬ চার ও ৪ ছক্কায় ৭৯ বলে খেলেন ৭০ রানের ইনিংস। অন্যদিকে, অধিনায়ক ম্যাথুস ম্যাচ শেষ করে মাঠ ছাড়েন ১৬ চারসহ ৯৩ বলে ১০৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে। বাংলাদেশের হয়ে...