Prothomalo:
2025-09-18@02:59:44 GMT

যে বন্ধন জুলাইয়ের...

Published: 9th, July 2025 GMT

চিত্রগ্রাহক শহিদুল আলম ভাইয়ের সঙ্গে বছর সাতেক আগে আমার ছেলের একবার দেখা হয়েছিল। তিনি তখন তাঁর ফোল্ডিং সাইকেলটা চালিয়ে ধানমন্ডি দিয়ে যাচ্ছিলেন। আমার ছেলে তার নানির সঙ্গে রিকশায় বসে। হুডের ফাঁক দিয়ে মুখ বাড়িয়ে অবাক হয়ে ও সাইকেলটা দেখছিল। শহিদুল ভাই ওকে কিছুটা অবাক করে দিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘সাইকেল চালাতে পারো?’

চব্বিশের জুলাই অমন করে জীবনে না এলে, তাঁর সঙ্গে আমার বা আমার পরিবারের কোনো সদস্যের এর চেয়ে বেশি আলাপ হওয়ার সম্ভাবনা ছিল না বললেই চলে। কিন্তু চব্বিশের অবিস্মরণীয় আষাঢ় আমাকে এবং আমার স্ত্রী সাবন্তীকে নিয়ে গিয়েছিল শহিদুল ভাই আর রেহনুমা আপার বইয়ে ঠাসা বসার ঘরটাতে। সঙ্গে ক্যামেরাবন্দী বিদ্রোহের আগুন, মনে লড়াইয়ের দৃপ্ত প্রত্যয়।

সাবন্তী বরাবরই মৃদুভাষী। উচ্চকণ্ঠ হওয়া তার স্বভাববিরুদ্ধ। কিন্তু সেবার বর্ষার অবিশ্রান্ত বর্ষণও তার মনের আগুনকে নেভাতে পারেনি। সে–ও তো একজন মা! এত সন্তানের রক্তস্রোত মায়েদের ঘরে থাকতে দেয়নি। তাই সেদিন যখন শাহবাগে বন্ধু তাজনূভার সঙ্গে সাবন্তী গিয়ে হাজির হয়েছিল পুলিশের বাধা ডিঙিয়ে প্রতিবাদে শামিল হতে, নিয়তির লিখনে তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন সামিনা লুৎফা। মঞ্চে ‘খনা’ চরিত্রে তাঁর অনবদ্য অভিনয়ের গল্প এর আগে অনেক শুনেছি। কিন্তু তাঁকে চিনে ওঠার সুযোগ জীবনে জুলাই না এলে হতো কি?

এরই মধ্যে ঝড়ের পাখির মতো বাসায় এসে হাজির হলো রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম ছাত্রনেতা মাসুদ রানা। ঢাকায় তিন–চারবার বাসা পাল্টানো তত দিনে হয়ে গেছে তার। কিন্তু গ্রেপ্তার হয়ে গেলে মুখ থুবড়ে পড়তে পারে গোটা রাজশাহীর আন্দোলন। জুলাই না এলে মাসুদের কোনো দিন আমাদের পরিবারের সদস্য হয়ে ওঠা হতো না। কিন্তু আজ তো মনে হয় ও চিরকাল আমাদেরই একজন।

আরও পড়ুনজুলাই গণ–অভ্যুত্থান: স্বপ্নগুলো বুকপকেটে লুকিয়ে ফেলেছি০৩ জুলাই ২০২৫

জুলাইয়ে অনেক পুরোনো মানুষকে নতুন করে চিনেছি। অনেকের সঙ্গে হৃদয়ের বন্ধন, গন্তব্যের মিল স্পষ্টতর হয়েছে। এমনকি বিজয়ের পরেও বহু অচেনা সহযোদ্ধাকে চেনার সুযোগ হয়েছে, যারা একই মোক্ষ লাভের জন্য লড়াই করেছেন অভ্যুত্থানের দিনগুলোতে, এখনো হেঁটে চলেছেন সেই পথে।

বরিশালে গিয়ে দেখা হয়েছে ছাত্রনেতা সুজয়ের সঙ্গে। মাসুদেরও সুজয়ের সঙ্গে দেখা সেই প্রথম। অথচ জুলাইয়ে তাদের মধ্যে কথা হয়েছে ফোনে, চরম হতাশার মুহূর্তে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টায়। আমার সঙ্গে অন্যদের ছবি তোলার আগ্রহ দেখে সুজয় মজা করে বলেছে, ‘জুলাইয়ের পর দুই জিনিসের দাম বেড়েছে, এক তেলের আর দুই আপনার!’ হাসি-আড্ডা আর তপ্ত বিতর্কে মনে হয়নি এই যোগাযোগটা মাত্র কয়েক দিনের। জন্মান্তরের বন্ধন যেন!

অদেখা যে স্বপ্নের দেশের কথা গ্রাফিতিতে বলে গেছে আমাদের সন্তানেরা, তার নাগাল পেতে এখনো হয়তো অনেক বাকি, কিন্তু একা একা স্বপ্ন দেখার চেয়ে কয়েকজন মিলে স্বপ্ন দেখা শ্রেয়তর নয় কি?

জুলাইয়ে প্রাণাধিক প্রিয় সুহৃদ যে কেবল আমি আর সাবন্তীই খুঁজে পেয়েছি তা নয়। যাঁরা কালের অমোঘ প্রবাহে জুলাইয়ের মহারণে যুক্ত হয়েছিলেন, তাঁরা সবাই এমন সব মানুষের খোঁজ পেয়েছেন, যাঁদের হাতে হাত রেখে হাসিমুখে মৃত্যুর মুখোমুখি হওয়া যায়। আমাদের দৈনন্দিন ছাপোষা জীবনে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। কিন্তু সময়ের সেই সব বাঁকে এই মানুষদের খুঁজে পাওয়া যায়, যখন মহাকাল নতুন করে ইতিহাস লেখে।

আরও পড়ুনজুলাই গণ-অভ্যুত্থান: কোথায় ব্যর্থ, কোথায় সফল০১ জুলাই ২০২৫

বর্ষার নবধারাজলে আবার যখন এ দেশের তপ্ত মাটি ভিজে উঠছে, তখন কেটে যাওয়া বছরটার দেনাপাওনার হিসাব মেলাতে বসেছি আমরা। ‘জুলাইয়ে কী করেছি’ রব তোলার পর এখন অনেকে নিভৃতে ‘জুলাইয়ে কী পেলাম’ তার হিসাব কষছেন। কারও কণ্ঠে হতাশার সুর, ‘কী লাভ হলো এত কিছু করে?’ আকাশছোঁয়া প্রত্যাশার অনেক কিছুই পূরণ হয়নি সত্য। বাস্তবতার নিরিখে অনেক কিছুই হয়তো হওয়ার ছিল না, আবার অনেক কিছু করার সময় হয়তো এখনো ফুরিয়ে যায়নি।

আমার খেরো খাতায় সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি এই মানুষগুলো, এই সম্পর্কগুলো। কৃতজ্ঞতায় মন ভরে ওঠে যখন চারপাশের এই মানুষগুলোকে দেখি। এই মানুষগুলো বিজয়ী। তাঁরা জানেন কেমন করে ভয়ের টুঁটি চেপে ধরতে হয়। তাঁরা জানেন কীভাবে নিজ স্বার্থের তোয়াক্কা না করে যা ঠিক তা করে যেতে হয়। দেশের প্রতিটি প্রান্তে সমমনা মানুষগুলোর এই সম্পর্ক গড়ে দিয়েছে জুলাই। এরাই নতুন বাংলাদেশের আসল কারিগর।

নতুন বাংলাদেশ এক দিনে বা এক বছরে গড়ে উঠবে না। ওঠা সম্ভবও নয়। গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রায় নির্বাচন অপরিহার্য। আগামী বছর নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্রের নতুন একটি অধ্যায়ের সূচনা হবে। কিন্তু সে কেবল সূচনা। বহু মত, বহু পথের মানুষের জন্য একটি নিরাপদ, স্বস্তিদায়ক শান্তির দেশ গড়ার পথ অনেক দীর্ঘ। সে পথে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কেবল সরকার কিংবা রাজনৈতিক দলের ভরসায় বসে থাকলে চলবে না। ইতিবাচক সামাজিক শক্তির সংঘবদ্ধ উপস্থিতি ছাড়া এ যাত্রায় পথ হারানোর ভয় পদে পদে।

তাই জুলাইয়ের সবচেয়ে বড় উপহার, মানুষে মানুষে এই আত্মার বন্ধনকে আমাদের কাজে লাগাতেই হবে। শহীদ আবু সাঈদের প্রসারিত বাহু আজ দেশের পথে–প্রান্তরে ছড়িয়ে পড়েছে। সে ডাক একতার, সে ডাক মৈত্রীর।

আবু সাঈদদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে যে প্রাণের বন্ধনে আমরা জড়িয়েছি, তার সুরভি ছড়িয়ে পড়ুক সময়ের সীমানা পেরিয়ে। অদেখা যে স্বপ্নের দেশের কথা গ্রাফিতিতে বলে গেছে আমাদের সন্তানেরা, তার নাগাল পেতে এখনো হয়তো অনেক বাকি, কিন্তু একা একা স্বপ্ন দেখার চেয়ে কয়েকজন মিলে স্বপ্ন দেখা শ্রেয়তর নয় কি?

মানজুর আল মতিন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এই ম ন আম দ র স বন ত

এছাড়াও পড়ুন:

৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে

বান্দরবানের থানচি উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসার জায়গা ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকটে এই হাসপাতাল কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। বর্তমানে পুরো হাসপাতাল চালাচ্ছেন মাত্র একজন চিকিৎসক। গত পাঁচবছরে চিকিৎসাধীন ও রেফার্ড করা ২৪ জন রোগী মারা গেছেন।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, ১৯৯৫ সালে ৩১ শয্যার থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যাত্রা শুরু করে। পরে এটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হয়। এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১২ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও কর্মরত আছেন মাত্র দুইজন। তাদের মধ্যে একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন। এ কারণে রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ১৮ জন নার্স পদে রয়েছেন মাত্র চারজন। চারজন মিডওয়াইফ থাকার কথা, নেই একজনও।

আরো পড়ুন:

ফরিদপুরে পাগলা ঘোড়ার কামড়ে আহত ২০

বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়লেন কাদের সিদ্দিকী

প্রাথমিক থেকে শুরু করে জরুরি চিকিৎসার জন্য এই হাসপাতালে ছুটে যান পাহাড়ি ও বাঙালিরা। তাদের অভিযোগ, হাসপাতালটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা যোগ হয়নি। প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় গর্ভবতী নারী, শিশু ও বৃদ্ধ রোগীরা সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন। 

দুর্গম এলাকার রোগীরা অনেক সময় নদীপথ কিংবা পাহাড়ি রাস্তা পাড়ি দিয়ে হাসপাতালে এলেও কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা সেবা পান না। বরং তাদের বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। অনেক সময় বান্দরবানে যাওয়ার পথে রোগীরা মারা যান। এ কারণে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন তারা।

হাসপাতালের পরিসংখ্যানবীদ পঙ্কজ বড়ুয়া জানান, ২০২০ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত এখানে ভর্তি হয়েছেন ৫ হাজার ১৯৮ জন রোগী। এর মধ্যে ৪৫৬ জনকে রেফার্ড করা হয় বান্দরবান সদর হাসপাতালে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১৭ জন রোগী। 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্স চালক মংক্যসিং মারমা বলেন, “২০১৯ সালে চাকরিতে যোগদান করার পর থেকে অন্তত সাতজন রেফার্ড করা রোগী মাঝপথে আমার গাড়িতেই মারা গেছেন।”

 

শৈসাই মং মারমা তিন বছর আগে বিনা চিকিৎসায় তার মাকে মারা যেতে দেখেছেন। তিনি জানান, তার মা শৈমেপ্রু মারমা (৩৪) অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ২০২২ সালের ১৪ নভেম্বর হঠাৎ তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। রেমাক্রী বাজার থেকে নদীপথে থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান মাকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাকে জেলা সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। ভাড়া গাড়িতে জেলা হাসপাতালে যাওয়ার সময় চিম্বুক বারো মাইল এলাকায় তার মা মারা যান।

লেংরু ম্রো নামে চার সন্তানের মা হারিয়েছেন স্বামীকে। তিনি জানান, তার স্বামী রেং য়ুং ম্রো (৪৫) কিডনি জটিলতা নিয়ে থানচি হাসপাতালে যান। সঙ্গে সঙ্গে সেখান থেকে তাকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। থানচি থেকে বান্দরবান যাওয়ার মাঝপথে মারা যান তার স্বামী।

স্থানীয় বাসিন্দা মংমে মারমা বলেন, ‍“হাসপাতালে চিকিৎসক, ওষুধ ও যন্ত্রপাতির সংকট দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বদলি হলেও অনেকেই থানচিতে যোগ দেন না, ডিপুটেশনে থেকে যান সদর হাসপাতালে। ফলে এ অঞ্চলের পাহাড়ি ও বাঙালি প্রায় ৩০ হাজার মানুষ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।”

রিয়েং ম্রো নামে অপর বাসিন্দা বলেন, “পাহাড়ে বসবাসকারীদের অধিকাংশ গরিব। জেলা সদর হাসপাতালে রোগী নিয়ে যাওয়া ব্যয়বহুল ও কষ্টকর। রেমাক্রি, বড় মোদক, তিন্দু থেকে থানচি সদরে রোগী আনতেই অনেক টাকা খরচ হয়ে যায়। এরপর আবার বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করলে সাধারণ মানুষ কীভাবে চিকিৎসা করাবে?” 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউএইচএফপিও) ডা. মো. ওয়াহিদুজ্জামান মুরাদ বলেন, “বর্তমানে হাসপাতালে আমিসহ দুইজন চিকিৎসক রয়েছেন। একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন। তিন রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ফলে পুরো হাসপাতাল পরিচালনার দায়িত্ব আমাকে একাই সামলাতে হচ্ছে।”

তিনি আরো বলেন, “জনবল ও সরঞ্জাম সংকটের কারণে গুরুতর রোগীদের রেফার্ড করা ছাড়া উপায় থাকে না। দীর্ঘ পথের কারণে অনেকেই জীবিত অবস্থায় সদর হাসপাতালে পৌঁছাতে পারেন না।”

বান্দরবান জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ শাহীন হোসাইন চৌধুরী বলেন, “শুধু বান্দরবান নয়, পুরো তিন পার্বত্য জেলাতেই চিকিৎসক সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। নতুন করে ৪৮তম বিসিএসের ডাক্তার পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত এই সংকট পুরোপুরি সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। তারপরও বিভাগীয় প্রধানকে বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের আট-দশজন চিকিৎসককে বান্দরবানে বদলি করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।”

ঢাকা/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গাজায় ২৬ হাজার শিশু তীব্র অপুষ্টির শিকার: জাতিসংঘ
  • গ্রাহকের কাছে পেয়ারা খেতে চায় জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা
  • গল্পটা এই ক্লাসরুম থেকেই শুরু: ইরফান সাজ্জাদ
  • রাশিয়ায় এক বাঙালি বিপ্লবীর খোঁজে
  • আপনার এত সাহস হয় কী করে, সাংবাদিককে নায়িকা
  • দুবাইয়ে বিকৃত যৌন ব্যবসা চক্রের প্রধানকে চিহ্নিত করল বিবিসির এক অনুসন্ধান
  • মহানবী (সা.)–এর ইন্তেকালের পরে শাসন নিয়ে যা ঘটেছে
  • কুবিতে নতুন ১৮ বিভাগ ও ৪ ইনস্টিটিউট চালুর সুপারিশ
  • সংগীতশিল্পী দীপ মারা গেছেন
  • ৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে