খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর, পরীক্ষা–সম্পর্কিত বিস্তারিত ২৯ অক্টোবর
Published: 23rd, October 2025 GMT
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভর্তি পরীক্ষা ও ভর্তি প্রক্রিয়া–সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য ২৯ অক্টোবর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) অনুষ্ঠিত হবে এ ও বি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। এ ইউনিটে বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের ডিসিপ্লিনগুলোর পরীক্ষা এবং বি ইউনিটে থাকবে জীববিজ্ঞান স্কুলের ডিসিপ্লিনগুলোর পরীক্ষা।
১৯ ডিসেম্বর (শুক্রবার) অনুষ্ঠিত হবে সি ও ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। সি ইউনিটে থাকবে কলা ও মানবিক স্কুল, সামাজিক বিজ্ঞান স্কুল, আইন স্কুল, শিক্ষা স্কুল এবং চারুকলা স্কুলের ডিসিপ্লিনগুলোর পরীক্ষা। অন্যদিকে ডি ইউনিটে অনুষ্ঠিত হবে ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুলের ভর্তি পরীক্ষা।
আরও পড়ুনঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা, ২০২০ সালে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদেরও সুযোগ২১ অক্টোবর ২০২৫আরও পড়ুনএসএসসি পরীক্ষা ২০২৬: অনিয়মিত শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা, পরীক্ষা কোন সিলেবাসে২১ অক্টোবর ২০২৫.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ড স ম বর র ভর ত পর ক ষ ইউন ট
এছাড়াও পড়ুন:
১৫ বছর পর আবারও বিশ্ব সাইবার গেমসে বাংলাদেশ
বিশ্ব সাইবার গেমস (ডব্লিউসিজি) ২০২৫ গ্লোবাল ফাইনালের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ দল ঘোষণা করেছে ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ। ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ ডব্লিউসিজির বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক আঞ্চলিক অংশীদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।
১৫ বছর পর বাংলাদেশ আবারও ফিরে যাচ্ছে বৈশ্বিক ই–স্পোর্টসের মূল মঞ্চে। ১২ থেকে ১৪ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় ডব্লিউসিজি ক্রিয়েটর রামবেল: গ্লোবাল ফাইনালস ২০২৫ প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন বাংলাদেশের চারজন প্রতিযোগী।
বাংলাদেশ দলে আছেন মো. সৈকত ইসলাম (গেমিং নাম ইটজ কাব্য, কুষ্টিয়া), নয়ন হোসেন (এপোলো গেমিং, যশোর), মো. রায়হান (হেডশট কিং, নারায়ণগঞ্জ) ও মো. তানভীর আহমেদ (টাইমবার্নার জিজি, ঢাকা)।
ই-স্পোর্টস বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও সুমিত সাহা বলেন, ‘অবশেষে বহুদিনের স্বপ্ন বাস্তবে রূপ পেল। ১৫ বছর পর বাংলাদেশ আবারও বিশ্ব সাইবার গেমসে অংশ নিচ্ছে—এটি আমাদের দেশের গেমিং সম্প্রদায়ের জন্য এক ঐতিহাসিক অর্জন। এখন সময় এসেছে আমাদের প্রতিভা, পরিশ্রম, আবেগ এবং সৃজনশীলতাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার।’
ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ আশা করছে, এই আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ তরুণ প্রজন্মের ক্রিয়েটর সংস্কৃতি, ই–স্পোর্টস শিল্প এবং ডিজিটাল প্রতিভা উন্নয়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং বাংলাদেশকে বৈশ্বিক পর্যায়ে আরও শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যাবে।