মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার টেংরা ইউনিয়নের গণেশপুর এলাকায় মনু নদের বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে। ফলে এলাকার মানুষদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, অধিক পরিমাণে এই নদ থেকে বালু উত্তোলনের কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, ঘটনাস্থল পরিদর্শন না করে কিছু বলা যাচ্ছে না।
আরো পড়ুন:
আমি ব্যর্থ হয়েছি: বাঁধন
‘সবাই সাবধান, শহরে নাগিন আজমেরী হক এসেছে’
বুধবার (২২ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে গণেশপুর এলাকায় বিকট আওয়াজ পেয়ে এলাকাবাসী ঘর থেকে বের হন। তারা নদের কাছে গিয়ে দেখেন বাঁধের কিছু অংশ ধসে পড়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে সরেজমিনে ঘটনাস্থালে গেল স্থানীয় বাসিন্দা তাজুদ মিয়া এ প্রতিবেদককে বলেন, “আমরা নদী পাড়ে বসবাস করি। আমার একটি বাড়ি এই নদী নিয়ে গেছে, এখন আরেকটি বাড়ি বিলীন হওয়ার পথে। বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে।”
অপর বাসিন্দা রুহেল মিয়া বলেন, “বাঁধে ভাঙন বৃদ্ধির শঙ্কায় আমি রাত থেকে আতঙ্কে আছি।”
কথা হলে গণেশপুরের রুদ্রজিত দে বলেন, “গতকাল বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সব ঠিক ছিল। রাতে এলাকায় বিকট আওয়াজ হয়। কোনো লক্ষণ ছাড়াই নদের বাঁধে ধস হয়েছে। ধারণা করছি, আমাদের এ এলাকা থেকে ড্রেজার দিয়ে নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলণের কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।”
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী খালেদ বিন ওয়ালিদ বলেন, “বিষয়টি আমার জানা নেই। ঘটনাস্থল পরিদর্শন না করে কিছু বলা যাবে না।”
রাজনগর উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমাতুজ্জহুরা বলেন, “আমি ওই এলাকায় গিয়ে বিষয়টি দেখব। এরপর ব্যবস্থা নেব। ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলণের বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখা হবে। অবৈধ হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা/আজিজ/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর নদ এল ক য়
এছাড়াও পড়ুন:
মৌলভীবাজারে মনু নদের বাঁধে ধস
মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার টেংরা ইউনিয়নের গণেশপুর এলাকায় মনু নদের বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে। ফলে এলাকার মানুষদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, অধিক পরিমাণে এই নদ থেকে বালু উত্তোলনের কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, ঘটনাস্থল পরিদর্শন না করে কিছু বলা যাচ্ছে না।
আরো পড়ুন:
আমি ব্যর্থ হয়েছি: বাঁধন
‘সবাই সাবধান, শহরে নাগিন আজমেরী হক এসেছে’
বুধবার (২২ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে গণেশপুর এলাকায় বিকট আওয়াজ পেয়ে এলাকাবাসী ঘর থেকে বের হন। তারা নদের কাছে গিয়ে দেখেন বাঁধের কিছু অংশ ধসে পড়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে সরেজমিনে ঘটনাস্থালে গেল স্থানীয় বাসিন্দা তাজুদ মিয়া এ প্রতিবেদককে বলেন, “আমরা নদী পাড়ে বসবাস করি। আমার একটি বাড়ি এই নদী নিয়ে গেছে, এখন আরেকটি বাড়ি বিলীন হওয়ার পথে। বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে।”
অপর বাসিন্দা রুহেল মিয়া বলেন, “বাঁধে ভাঙন বৃদ্ধির শঙ্কায় আমি রাত থেকে আতঙ্কে আছি।”
কথা হলে গণেশপুরের রুদ্রজিত দে বলেন, “গতকাল বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সব ঠিক ছিল। রাতে এলাকায় বিকট আওয়াজ হয়। কোনো লক্ষণ ছাড়াই নদের বাঁধে ধস হয়েছে। ধারণা করছি, আমাদের এ এলাকা থেকে ড্রেজার দিয়ে নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলণের কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।”
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী খালেদ বিন ওয়ালিদ বলেন, “বিষয়টি আমার জানা নেই। ঘটনাস্থল পরিদর্শন না করে কিছু বলা যাবে না।”
রাজনগর উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমাতুজ্জহুরা বলেন, “আমি ওই এলাকায় গিয়ে বিষয়টি দেখব। এরপর ব্যবস্থা নেব। ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলণের বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখা হবে। অবৈধ হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা/আজিজ/মাসুদ