2025-08-12@00:27:05 GMT
إجمالي نتائج البحث: 251
«ইউক র ন ও ইউর প»:
(اخبار جدید در صفحه یک)
ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে একনায়ক বলে কটাক্ষ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বুধবার একই বক্তব্যে জেলেনস্কিকে প্রচ্ছন্ন হুমকি দিয়ে ট্রাম্প বলেন, শান্তি নিশ্চিতে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে পুরো দেশই হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন তিনি। দুই নেতার মধ্যে ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠতে থাকা বিরোধে শঙ্কায় পড়েছেন ইউরোপীয় নেতারা। এ পরিস্থিতিতেই ট্রাম্পের ইউক্রেন-বিষয়ক দূত কিথ কেলোগের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন জেলেনস্কি। সাম্প্রতিক সব ঘটনার প্রেক্ষাপটে এই বৈঠকটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, তিনি ইতোমধ্যে কেলোগের সঙ্গে বৈঠক করেছেন এবং ‘ন্যায়সংগত ও দীর্ঘস্থায়ী শান্তি’ নিয়ে আলোচনা করেছেন। এসব তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স। এর আগে ইংরেজিতে জেলেনস্কির নামের ভুলভাল বানানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্প লিখেছেন, জেলেনস্কি হচ্ছেন নির্বাচনবিহীন একনায়ক। যুদ্ধের অবসান ঘটাতে তাঁর দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। নইলে ইউক্রেন আর তাঁর কবজায় থাকবে না।...
ইউক্রেনের যুদ্ধের অবসান ঘটাতে শান্তি আলোচনার ‘তাস’ রাশিয়ার হাতে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। ট্রাম্প বুধবার ফ্লোরিডায় সৌদি-পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত এক বিনিয়োগ সম্মেলনে ভাষণ দিয়ে এয়ার ফোর্স ওয়ানে ওয়াশিংটন ডিসিতে ফেরার পথে বিবিসিকে ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনায় রাশিয়ার ‘সুবিধাজনক অবস্থার’ কথা জানান। আরো পড়ুন: ট্রাম্প অপতথ্যের জগতে রয়েছেন: জেলেনস্কি যুদ্ধের দায় ইউক্রেনের ঘাড়ে চাপালেন ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমি মনে করি রাশিয়া যুদ্ধের শেষ দেখতে আগ্রহী, আমি সত্যিই মনে করি। আমার মনে হয় তারা কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থানে আছে, কারণ তারা বিপুল পরিমাণ ভূখণ্ড দখলে নিয়েছে। তাস তাদের হাতে।” রাশিয়া সত্যিই শান্তি চায়, এমনটা বিশ্বাস করেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, “হ্যাঁ, করি।” ...
ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে প্রতিপক্ষ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে একটা সমঝোতায় উপনীত হওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। একই সঙ্গে আটলান্টিক অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করছে তাঁর প্রশাসন। ট্রাম্পের এমন সব পদক্ষেপ ইউরোপের নেতাদের উদ্বিগ্ন করে তুলেছে।গত মঙ্গলবার রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের নেতৃত্বে রাশিয়ার এক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। সেখানে ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ঘটানোর আশা ব্যক্ত করেন তিনি।পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের আলাপ ও ইউরোপীয় মিত্রদের ছাড়াই তাঁর শান্তি আলোচনায় বসার আগ্রহে শুধু যে ইউরোপের নেতাদের মধ্যে উদ্বেগ জন্ম নিয়েছে তা নয়, উদ্বিগ্ন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও। ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট সতর্ক করে বলেছেন, কিয়েভকে যুক্ত না করে কোনো চুক্তি করা হলে তা ইউক্রেন মেনে নেবে না।সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। এটি এমন...
রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে তিরস্কার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।গতকাল বুধবার ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প এ যুদ্ধের পেছনে ব্যয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অংশগ্রহণ করার যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। এ ক্ষেত্রে তিনি তাঁর পূর্বসূরি জো বাইডেনের সমালোচনা করেন। শুধু তিনিই (ট্রাম্প) এ যুদ্ধের অবসান ঘটাতে পারবেন বলেও উল্লেখ করেন ট্রাম্প।জেলেনস্কিকে কৌতুকাভিনেতা আখ্যায়িত করে ট্রাম্প বলেন, ভাবুন তো, একজন বিনয়ী সফল কৌতুক অভিনেতা, ভলোদিমির জেলেনস্কি যুক্তরাষ্ট্রকে ৩৫০ বিলিয়ন ডলার খরচ করতে বলেছিলেন।ট্রাম্প বলেন, যুক্তরাষ্ট্রকে জেলেনস্কি এমন যুদ্ধে খরচ করতে বলছেন, যা জেতার নয়। এ যুদ্ধ কখনো শুরু করাই উচিত ছিল না। আবার এটি এমন এক যুদ্ধ, যেখানে যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্প ছাড়া তিনি (জেলেনস্কি) মিটমাটও করতে পারবেন না।মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেন যুদ্ধে ইউরোপের দেশগুলোর চেয়ে ২০০ বিলিয়ন...
যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিক জন রিড যখন ১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লবের চাক্ষুষ অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখতে বসেন, তখন তিনি এর শিরোনাম দেন ‘দুনিয়া কাঁপানো ১০ দিন’। তাঁর এই বই জগদ্বিখ্যাত হয়ে আছে।কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভ্লাদিমির পুতিনের জন্য ১০ দিন ছিল অনেক বেশি। তাঁরা এক সপ্তাহেই সবকিছু কাঁপিয়ে দিলেন।এর শুরুটা হয়েছিল ১২ ফেব্রুয়ারি পুতিন ও ট্রাম্পের এক ফোনালাপের মাধ্যমে। তাঁদের উভয়েরই বিগত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি ছিল পুনরায় যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার সম্পর্ক সচল করা।মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের মাধ্যমে এটা আরও এগিয়ে যায়। একই সঙ্গে [এই সম্মেলনে] ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে ফাটল দেখা দেয়।সৌদি আরবে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা ছিল [ট্রাম্প-পুতিনের দৌড়ের] পরবর্তী গন্তব্য। তিন বছর আগে ইউক্রেনে রাশিয়ার সর্বাত্মক হামলা শুরুর পর এটাই ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রথম সরাসরি বৈঠক।এটি এমন একটি সপ্তাহ, যা [যুক্তরাষ্ট্রের]...
অন্য দেশের নির্বাচনে নাক গলানোর অভিযোগ রাশিয়ার বিরুদ্ধে নতুন নয়। ভুল তথ্য প্রচারের মাধ্যমে তারা এ কাজ করে বলে অভিযোগ রয়েছে। কিছুদিন আগে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও তাদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠেছিল। এবার জার্মানির পার্লামেন্টে পেশ করা একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১-এ জার্মানির নির্বাচনও প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছিল রাশিয়া। বিশেষজ্ঞদের দাবি, এবারও ব্যাপকভাবে ভুয়া তথ্য প্রচার করে ২৩ ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা চালাচ্ছে রাশিয়া।ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে যারারাশিয়ার এই প্রচারের মাধ্যমে মূলত মধ্যপন্থী দলগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।সেন্টার ফর মনিটরিং, অ্যানালাইসিস অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিসের (সিইএমএএস) লিয়া ফ্র্যুউইর্থ জানিয়েছেন, সিংহভাগ ভুয়া খবর ছড়ানো হচ্ছে গ্রিন পার্টি, সিডিইউ, এসপিডি ও তাদের প্রার্থীর বিরুদ্ধে। সিইএমএএস ষড়যন্ত্র, ভুয়া তথ্য, ইহুদিবিদ্বেষ এবং চরম দক্ষিণপন্থা নিয়ে কাজ করে।লিয়া আরও জানান, এএফডি (অল্টারনেটিভ ফর জার্মানি)...
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা নিয়ে মঙ্গলবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বৈঠক হয়। চলমান সংঘাতটি ইউক্রেন ও ইউরোপের নিরাপত্তায় অস্তিত্বগত বিষয় হলেও সেই বৈঠকে তাদের কাউকেই রাখা হয়নি। এটিকে অপ্রত্যাশিত বলেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এই প্রতিক্রিয়ায় হতাশা জানিয়ে তিন বছর আগে রাশিয়ার পূর্ণ মাত্রার আক্রমণের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এ যুদ্ধের জন্য ইউক্রেনকে দায়ী করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মার-এ-লাগো রিসোর্টে এক সংবাদিক জানতে চান, তিন বছর ধরে যুদ্ধে বিপর্যস্ত ইউক্রেনের কোনো প্রতিনিধি রিয়াদের আলোচনায় না থাকা নিয়ে আপনি কোনো বার্তা দিতে চান কিনা। জবাবে ট্রাম্প বলেন, আমি আসলে হতাশ। তিন বছর ধরে আমি দেখছি এখানে কী ঘটছে। এই যুদ্ধ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের আলোচনার বিষয় হওয়াই উচিত ছিল না। তারা আলোচনায় অংশ নিতে না পারা...
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার প্রতিনিধিদের মধ্যকার আলোচনায় ডাকা হয়নি খোদ ইউক্রেনকে। এ পরিস্থিতিতে ইউরোপের প্রতিক্রিয়া নিয়ে ফ্রান্সের প্যারিসে জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ইউরোপীয় পক্ষগুলো। এর আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, মার্কিন সামরিক সহায়তা বন্ধ হয়ে গেলে তাঁর দেশের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে পড়তে পারে।এনবিসি নিউজের ‘মিট দ্য প্রেস’ আয়োজনে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে জেলেনস্কি বলেন, ‘সম্ভাবনা বেশ কম। যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা ছাড়া টিকে থাকার সম্ভাবনা বেশ কম।’আরও পড়ুনযুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনার টেবিলে, জেলেনস্কি তখন এরদোয়ানের কাছে১৫ ঘণ্টা আগেওয়াশিংটনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক তিক্ত করার মতো উদ্যোগ এরই মধ্যে নিয়ে ফেলেছে জেলেনস্কি প্রশাসন। সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখার বিনিময়ে ইউক্রেনের বিরল মাটির খনিজ সম্পদে অধিকার পাওয়ার প্রস্তাবিত মার্কিন চুক্তি নাকচ করে দিয়েছেন জেলেনস্কি।যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক বিবৃতি, রাশিয়া ও ইউক্রেনের...
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি তাঁর পূর্বনির্ধারিত সৌদি আরব সফর স্থগিত করেছেন।রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে গতকাল মঙ্গলবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কর্মকর্তাদের মধ্যে বৈঠক হয়। এই বৈঠককে ‘বৈধতা’ দিতে নারাজ জেলেনস্কি। এ কারণে তিনি আপাতত সৌদি আরবে যাচ্ছেন না বলে রয়টার্সকে জানিয়েছে বিষয়টি সম্পর্কে জানাশোনা আছে, এমন দুটি সূত্র।আজ বুধবার জেলেনস্কির সৌদি আরব সফরে যাওয়ার কথা ছিল। এর আগে গতকাল তুরস্কে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আগামী ১০ মার্চ পর্যন্ত তাঁর সৌদি আরব সফর স্থগিত থাকবে। কারণ, তিনি কোনো ধরনের কাকতালীয় ঘটনা চান না।একটি সূত্র বলেছে, রিয়াদে হওয়া কোনো কিছুকে বৈধতা দিতে নারাজ ইউক্রেন।আঙ্কারায় জেলেনস্কি বলেন, রিয়াদে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার প্রতিনিধিরা গতকাল যে আলোচনা করেছেন, সেখানে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।রিয়াদে অনুষ্ঠিত বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ছিলেন। আলোচনা শেষে যুক্তরাষ্ট্র ও...
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর নির্বাচনী প্রচারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই তিনি ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করে দেবেন। বাস্তবে তা হয়নি। তবে প্রেসিডেন্ট হিসেবে মাত্র তিন সপ্তাহ পার হতেই এই যুদ্ধ থামানোর প্রক্রিয়া যেন দুরন্ত গতিতে এগোতে শুরু করেছে। ১২ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন। এরপর ট্রুথ সোশ্যালে পোস্ট করেন যে তাঁরা ‘যুদ্ধের কারণে প্রাণহানি রোধের’ বিষয়ে একমত হয়েছেন। এই আলোচনার পরপরই সৌদি আরবে তাদের মধ্যে একটি সম্ভাব্য শীর্ষ সম্মেলনের ঘোষণা আসে। ১৩ ফেব্রুয়ারি, ব্রাসেলসে ন্যাটো সদর দপ্তরে এক বক্তৃতায় মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবের কিছু মূল দিক তুলে ধরেন। আগের মার্কিন প্রশাসনের অবস্থান থেকে একেবারে ভিন্ন পথে গিয়ে তিনি বলেন, ইউক্রেনের পক্ষে তার সব ভূখণ্ড...
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার শীর্ষ কর্মকর্তারা। সাড়ে চার ঘণ্টা চলা এ বৈঠক অত্যন্ত ইতিবাচক ও গঠনমূলক হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। বৈঠকে দু’পক্ষ ওয়াশিংটন ও মস্কোতে নিজ নিজ দূতাবাসে কর্মীদের পুনর্বহাল, ইউক্রেন শান্তি আলোচনা এগিয়ে নিতে একটি উচ্চ পর্যায়ের দল তৈরি এবং উভয় পক্ষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা অন্বেষণ করতে সম্মত হয়েছে। মস্কো ইউক্রেন যুদ্ধের ন্যায্য ও স্থায়ী সমাপ্তি টানতে একটি গুরুতর প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে ইচ্ছুক বলে জানান মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। খবর নিউইয়র্ক টাইমস ও আলজাজিরার। আলোচনা শেষে পুতিনের পররাষ্ট্রনীতি উপদেষ্টা ইউরি উশাকভ বলেন, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সাড়ে চার ঘণ্টার আলোচনা সফল হয়েছে। উভয় পক্ষ পুতিন ও ট্রাম্পের মধ্যে বৈঠকের শর্তগুলো নিয়ে আলোচনা করেছে। তবে পরবর্তী বৈঠকের জন্য কোনো...
ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার প্রতিনিধিদের বৈঠক সাড়ে চার ঘণ্টা পর শেষ হয়েছে। রাশিয়ার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বৈঠকে সব বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। আর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবি বলেছেন, এই বৈঠক একটি দীর্ঘ ও কঠিন কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ যাত্রার প্রথম ধাপ। বৈঠকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দুই পক্ষ একমত হয়েছে বলে উভয় দেশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।প্রায় তিন বছর ধরে ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে। এই সময়ের মধ্যে এবার প্রথমবারের মতো যুদ্ধ বন্ধে আলোচনায় বসল ওয়াশিংটন ও মস্কো। তবে এই আলোচনায় ইউক্রেনকে যুক্ত করা হয়নি। আমন্ত্রণ পায়নি ইউরোপে ইউক্রেনের মিত্র দেশগুলোও।আলোচনার মাধ্যমে ওয়াশিংটন ও মস্কোর অবস্থান একই দিকে এগোচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল আলোচনায় অংশ নেওয়া রুশ প্রতিনিধি ইউরি উশাকভের কাছে। তিনি বলেন, ‘তারা কাছাকাছি আসছে কি...
ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ও রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে টানা চার ঘণ্টা বৈঠক করেছে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। বৈঠকে দুই দেশ সম্মত হয়েছে তারা ‘উচ্চ-স্তরের দল’ গঠন করবে, যা ইউক্রেন-রাশিয়া চলমান যুদ্ধের অবসানে কাজ শুরু করবে। যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস এক বিবৃতিতে বলেন, “একটি ফোনকল এবং একটি বৈঠক শান্তির স্থায়ী প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে যথেষ্ট নয়। আমাদের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে এবং আজ আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ সামনে এগিয়ে নিয়েছি।” খবর বিবিসির। তিনি আরো জানান, দুই দেশ তাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে বিদ্যমান ‘অসন্তোষ’ বা ‘ইরিট্যান্টস’ বিষয়গুলোও মোকাবেলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা ভবিষ্যতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হতে পারে। আরো পড়ুন: প্রয়োজন হলে জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনায় বসবেন পুতিন: ক্রেমলিন ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনায় বসছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া বৈঠকে ইউক্রেন এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের...
ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ও রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের লক্ষ্যে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রথমবারের মতো উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকে বসেছেন দুই দেশের শীর্ষ কর্মকর্তারা। বৈঠকে দুই দেশ সম্মত হয়েছে তারা ‘উচ্চ-স্তরের দল’ গঠন করবে, যা ইউক্রেন-রাশিয়া চলমান যুদ্ধের অবসানে কাজ শুরু করবে। যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস এক বিবৃতিতে বলেন, একটি ফোনকল এবং একটি বৈঠক শান্তির স্থায়ী প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে যথেষ্ট নয়। আমাদের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে, এবং আজ আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ সামনে এগিয়ে নিয়েছি। খবর- বিবিসির তিনি আরও বলেন, এছাড়া, দুই দেশ তাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে বিদ্যমান 'অসন্তোষ' বা 'ইরিট্যান্টস' বিষয়গুলোও মোকাবেলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা ভবিষ্যতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হতে পারে। মঙ্গলবার ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনার জরুরি সম্মেলনে বসেছেন ইউরোপের নেতারা। কিন্তু ওই আলোচনায় ইউরোপকে যুক্ত করা হবে না...
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ‘প্রয়োজনে’ আলোচনায় রাজি আছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। যুদ্ধ অবসানে দরকার হলে এই আলোচনা হতে পারে বলে জানিয়েছে ক্রেমলিন। খবর বিবিসির। তিন বছর ধরে চলা ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের বিষয়ে আলোচনা করতে মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রথমবারের মতো উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকে বসেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কর্মকর্তারা। বৈঠকের মাঝেই ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হলো। ক্রেমলিন বলেছে, ‘‘রাশিয়ার নেতা ভ্লাদিমির পুতিন জেলেনস্কির সঙ্গে ‘প্রয়োজনে’ কথা বলতে প্রস্তুত আছেন।’’ তবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে জেলেনস্কির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে ক্রেমলিন। আরো পড়ুন: ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনায় বসছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া সৌদি আরবে পৌঁছালেন মার্কো রুবিও সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ বলেন, ‘‘পুতিন নিজেই বলেছেন যে, প্রয়োজনে তিনি জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রস্তুত...
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ইউক্রেন নিয়ে ‘শান্তি আলোচনা’ করতে চান। বৈঠকটি সৌদি আরবের রিয়াদে হতে পারে। এই দুই নেতার বৈঠক থেকে কিছু ফল আসতে পারে। আবার এটি ২০১৮ সালের হেলসিঙ্কি সম্মেলনের মতো সম্পূর্ণ ব্যর্থও হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ট্রাম্পের এই বিস্ফোরক ঘোষণা ইউরোপে এক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা উসকে দিয়েছে। সেটি হলো ক্রমে অনির্ভরযোগ্য হয়ে ওঠা একজন মিত্রকে (অর্থাৎ ট্রাম্পকে) নিয়ে ইউরোপ কী করবে? একজন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইউরোপের ভবিষ্যৎ নিয়ে ইউরোপীয়দের অগ্রাহ্য করে এত বড় ভূরাজনৈতিক সমঝোতার কথা ভাবতে পারেন—এটাই অনেকের মনে ভয় ধরিয়ে দিয়েছে। আরেকটি আতঙ্কের বিষয় হলো, যদি আমেরিকা ইউরোপকে পরিত্যাগ করে, তাহলে তাদের একা একাই আক্রমণাত্মক রাশিয়াকে মোকাবিলা করতে হবে। এই সংকটের প্রতিক্রিয়া নিয়ে ইউরোপে দুটি ভিন্নমত গড়ে উঠেছে। এক দল বলছে,...
ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ও রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের লক্ষ্যে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রথমবারের মতো উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকে বসেছেন দুই দেশের শীর্ষ কর্মকর্তারা। মঙ্গলবার শুরু হওয়া এই বৈঠকে ইউক্রেন বা ইউরোপের কোনো দেশের প্রতিনিধিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। বৈঠকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মাঝে সম্ভাব্য দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পথ উন্মুক্ত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আলোচনায় রাশিয়ার পক্ষ থেকে পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা ইয়োরি উশাকভ ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ এবং যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ ও ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ অংশ নিয়েছেন। গত সপ্তাহে পুতিন ও ট্রাম্পের টেলিফোন আলাপের পরই রিয়াদে এই বৈঠকের সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়। তবে ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে শান্তি আলোচনা করায় কিয়েভের...
ইউক্রেনে শান্তি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি ‘দৃঢ় ও নির্ভরযোগ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত’ করার ওপর জোর দিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ। আজ মঙ্গলবার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ফোনালাপের পর এ কথা বলেন তিনি।সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে মাখোঁ লিখেছেন, ‘আমরা ইউক্রেনে শক্তপোক্ত ও দীর্ঘস্থায়ী শান্তি চাই। সেটা অর্জন করতে হলে রাশিয়াকে অবশ্যই তাদের আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে। সেই সঙ্গে ইউক্রেনীয়দের জন্য অবশ্যই টেকসই ও নির্ভরযোগ্য নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে হবে। তা না হলে মিনস্ক চুক্তির মতো করে এ যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা থেকে যাবে।’উল্লেখ্য, ২০১৪ ও ২০১৫ সালে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে সংঘাত বন্ধের চেষ্টায় মিনস্ক চুক্তি হয়েছিল।আজ প্যারিসে ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে একটি জরুরি বৈঠক করার পরই মাখোঁ ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রের ইউক্রেন–সংক্রান্ত নীতিমালায় পরিবর্তন নিয়ে...
ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান নিয়ে আলোচনা করতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ আজ সৌদি আরবে বৈঠকে বসছেন। খবর বিবিসির। ২০২২ সালে ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের পর এটিই দুই দেশের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক বলে মনে করা হচ্ছে। গত সপ্তাহে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভ্লাদিমির পুতিন যুদ্ধ বন্ধে আলোচনার বিষয়ে সম্মত হওয়ার পর এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বৈঠক আজ সৌদি আরবের স্থানীয় সময় সকাল ১০টা নাগাদ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এটি মূলত ‘প্রাথমিক পদক্ষেপ’- যার মাধ্যমে রাশিয়া সত্যিই ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ করার বিষয়ে আগ্রহী কিনা, তা যাচাই করা। অন্যদিকে রাশিয়া বলছে, আলোচনার মূল লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া সম্পর্ক স্বাভাবিক করা। আরো পড়ুন: সৌদি আরবে পৌঁছালেন মার্কো রুবিও ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে জরুরি সম্মেলনে বসছেন...
ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতির নাটকীয় পরিবর্তনে কীভাবে সাড়া দেওয়া হবে, সে বিষয়ে ইউরোপের নেতাদের মধ্যে বিভক্তি দেখা দিয়েছে। ফ্রান্সের প্যারিসে গতকাল সোমবার অনুষ্ঠিত এ অঞ্চলের নেতাদের অনানুষ্ঠানিক এক শীর্ষ বৈঠকে এ বিভক্তি দেখা দেয়। তবে মতপার্থক্য কাটিয়ে নিজেদের মধ্যে ঐক্য ধরে রাখার প্রাণান্তকর চেষ্টাও চালান তাঁরা। বৈঠকে ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য ইউরোপের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নেওয়ার ওপর চাপ দেয়।এর আগে জার্মানির মিউনিখে একটি বার্ষিক নিরাপত্তা সম্মেলনে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স ইউরোপীয় ইউনিয়নকে আক্রমণ করে বক্তব্য দেন। তাঁর বক্তব্যে ইউরোপের নীতিনির্ধারকেরা ভীষণভাবে ব্যথিত হন।ইউরোপের নেতারা এই ভেবে চিন্তিত যে মস্কোর সঙ্গে শান্তি আলোচনায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁদের পাশাপাশি কিয়েভকেও বাদ দেবেন। আজ মঙ্গলবার সৌদি আরবে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকদের মধ্যে এক বিরল বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে...
ইউক্রেন বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত কেইথ কেলগ বলেছেন, কিয়েভের ওপর কেউ শান্তিচুক্তি চাপিয়ে দেবে না।গতকাল সোমবার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সদর দপ্তরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত।ওয়াশিংটন ভবিষ্যতে ইউরোপীয় শান্তিরক্ষীদের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেবে কি না, সে সম্পর্কিত প্রশ্নের সমাধান পরে করা হবে বলে জানান কেইথ কেলগ।মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওসহ দেশটির জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা আজ মঙ্গলবার সৌদি আরবে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এই বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করাসহ যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হবে।ট্রাম্পের বিশেষ দূত কেইথ কেলগ বলেছেন, তিনি চলতি সপ্তাহেই কিয়েভে গিয়ে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।ব্রাসেলসে ন্যাটো সদর দপ্তরে কেইথ কেলগ সাংবাদিকদের বলেন, একটি সার্বভৌম জাতির (ইউক্রেন) একজন নির্বাচিত নেতার (জেলেনস্কি) ওপর কেউ চুক্তি চাপিয়ে...
গ্রাহাম গ্রিনের ১৯৫৫ সালের উপন্যাস দ্য কুইয়েট আমেরিকান-এ একজন সিআইএ এজেন্টের নাম অলডেন পাইল। পাইল মনে করে যে ভিয়েতনাম সংঘাতের সমাধান তার হাতের মুঠোয়। কিন্তু তার অজ্ঞতা, অহংকার ও ষড়যন্ত্র শান্তি আনার বদলে কেবল নিরীহ মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়। সে নিজেও মারা যায়। আজকের পৃথিবীতে ডোনাল্ড ট্রাম্প যেন সেই পাইল। তবে তাঁর শোরগোল অনেক বেশি।চুক্তি করার ক্ষেত্রে ট্রাম্প নিজেকে অসাধারণ দক্ষ বলে মনে করেন। আর নিজের এই প্রতিভা নিয়ে অহর্নিশ বড়াই করেন। অথচ তাঁর ‘শতাব্দীর সেরা’ উত্তর কোরিয়া চুক্তি ছিল এক তামাশা।আফগানিস্তান তিনি তালেবানের হাতে তুলে দিয়েছেন। ইসরায়েলের বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তাঁকে বারবার বোকা বানিয়েছেন। এখন ট্রাম্প আরও এক ব্যর্থ চুক্তির প্রস্তাব দিচ্ছেন—ইউক্রেনকে বিক্রি করে দেওয়া। আমেরিকার এই প্রেসিডেন্ট যেন এখন পুতিনের হাতের পুতুল।যুদ্ধবিরতি আলোচনার আগেই ট্রাম্প রাশিয়াকে যে ছাড় দেওয়ার...
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পদক্ষেপে ইউরোপের নেতাদের মধ্যে তোড়জোড় শুরু হয়েছে। চলতি মাসের শেষ দিকে ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে পারে। এই আলোচনা নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে আছেন ইউরোপের নেতারা। তারা মনে করেন, ইউক্রেনের ভবিষ্যতের সঙ্গে ইউরোপের স্বার্থ যে জড়িত, তা ট্রাম্পকে অবহিত করা জরুরি। এ নিয়ে তারা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। এরই অংশ হিসেবে সোমবার প্যারিসে বসে জরুরি শীর্ষ সম্মেলন। এতে অংশ নেয় যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, পোল্যান্ড, স্পেন ও ডেনমার্ক। অন্যদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে আজ মঙ্গলবার সৌদি আরবের রিয়াদে বৈঠকে বসছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া। মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় যোগ দিচ্ছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ। অনেক বছর পর দুই দেশের কর্মকর্তাদের মধ্যে প্রথম উচ্চ পর্যায়ের সরাসরি আলোচনা এটি। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ইতোমধ্যে রিয়াদে পৌঁছেছেন।...
ইউক্রেনের শান্তিরক্ষায় দেশটিতে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) এ কথা জানিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। খবর বিবিসির। প্যারিসে ইউরোপীয় নেতাদের জরুরি সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আগে ডেইলি টেলিগ্রাফে লেখা এক নিবন্ধে তিনি বলেন, আমরা যদি ভবিষ্যতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আরো আগ্রাসন আটকাতে চাই, তাহলে ইউক্রেনে দীর্ঘমেয়াদি শান্তি নিশ্চিত করা অপরিহার্য। স্টারমার আরো বলেন, আমরা ইউক্রেনের নিরাপত্তার গ্যারান্টি দিতে প্রস্তুত, প্রয়োজনে সেখানে আমাদের নিজস্ব সেনা মোতায়েন করতেও রাজি আছি। এটি আমি হালকাভাবে বলছি না। ব্রিটিশ সেনাদের ঝুঁকির মধ্যে পাঠানোর সিদ্ধান্তের গুরুদায়িত্ব আমি গভীরভাবে অনুভব করি। আরো পড়ুন: যুক্তরাজ্যে অবৈধভাবে কাজের অভিযোগে ৬০৯ অভিবাসী গ্রেপ্তার আপত্তিকর বার্তা দেওয়ার অভিযোগে যুক্তরাজ্যের মন্ত্রী বরখাস্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর মতে, ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা মানেই ইউরোপ এবং যুক্তরাজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।...
ইউরোপের দেশ বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ন্যাটোর সদর দপ্তরে ১২ ফেব্রুয়ারি একটি বৈঠক হয়েছিল। কাগজে-কলমে ইউক্রেনের জন্য সামরিক সহায়তা এবং নতুন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বাগত জানানোই ছিল ওই বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু বাস্তবে এটি ছিল এমন একটি দিন, যখন ট্রাম্প প্রশাসন প্রায় তিন বছর চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রতি ন্যাটোর দৃষ্টিভঙ্গিকে পুরোপুরিভাবে উল্টে দিয়েছিল। ট্রাম্প প্রশাসন এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি সামনে এনেছে, যা মস্কোর কিছু গুরুত্বপূর্ণ দাবির পক্ষে যাবে বলেই মনে হচ্ছে। ন্যাটোর জন্য সামনের দিনগুলো যে মসৃণ হবে না, আগে থেকেই তার স্পষ্ট ইঙ্গিত ছিল। ইউক্রেনের অনুকূল শান্তি চুক্তির প্রত্যাশায় জল ঢেলে দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর কূটনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ সপ্তাহের শুরু করেছেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প ১০ ফেব্রুয়ারি ফক্স নিউজে বলেছেন, ইউক্রেনের কিছু ভূখণ্ড হয়তো কোনো একদিন রাশিয়ার দখলে চলে...
যুদ্ধপরবর্তী সময়ে ইউক্রেনে শান্তি রক্ষার জন্য সেনা পাঠাতে প্রস্তুত আছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। তিনি বলেন, এটি সহজ সিদ্ধান্ত নয়, তবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে আরও আগ্রাসন থেকে বিরত রাখতে ইউক্রেনে স্থায়ী শান্তি নিশ্চিত করা অপরিহার্য। স্টারমার ডেইলি টেলিগ্রাফে প্রকাশিত এক নিবন্ধে লেখেন, যদি প্রয়োজন পড়ে, তবে ইউক্রেনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা ভূমিকা রাখতে প্রস্তুত। তিনি আরও বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শেষ হলেও সেটি শুধুমাত্র একটি অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি হওয়া উচিত নয়, বরং এটি হতে হবে একটি স্থায়ী শান্তিচুক্তি। এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি এটি হালকাভাবে বলছি না। আমি গভীরভাবে এই দায়িত্ব নিয়ে ভেবেছি। এটি করতে গিয়ে ব্রিটিশ সেনাসদস্যদের ঝুঁকির মুখে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এটি ইউক্রেনের স্থায়ী নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে...
যুদ্ধপরবর্তী সময়ে শান্তি রক্ষার জন্য যদি প্রয়োজন পড়ে, তবে ইউক্রেনে সেনা পাঠাতে প্রস্তুত আছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। এর মধ্য দিয়ে কিয়ার স্টারমার যুক্তরাষ্ট্রকে দেখাতে চাইছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে যে আলোচনা, তাতে ইউরোপের দেশগুলোর ভূমিকা থাকা উচিত। ব্রিটিশ সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দেওয়া নিয়ে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি ব্রিটিশ সেনা ও নারীদের ‘ক্ষতির মুখে’ ফেলার সিদ্ধান্তটি হালকাভাবে নেননি। তবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে আরও আগ্রাসন থেকে বিরত রাখতে ইউক্রেনে স্থায়ী শান্তি নিশ্চিত করা অপরিহার্য। ডেইলি টেলিগ্রাফে এক নিবন্ধে স্টারমার এসব কথা লিখেছেন। তিনি লেখেন, ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার যুদ্ধ যখন শেষ হবে, সেটা শুধু পুতিন পুনরায় আক্রমণ করার আগপর্যন্ত একটি অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি হলে হবে না। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী এই প্রথম স্পষ্টভাবে ইউক্রেনে শান্তিরক্ষী পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনা করার...
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন রাশিয়া-ইউক্রেন চলমান যুদ্ধের মধ্যে ইউক্রেনের শান্তিরক্ষায় দেশটিতে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) এ কথা জানিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টার্মার। এদিন প্যারিসে ইউরোপীয় নেতাদের জরুরি সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আগে ডেইলি টেলিগ্রাফে লেখা এক নিবন্ধে তিনি বলেন, আমরা যদি ভবিষ্যতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আরও আগ্রাসন আটকাতে চাই, তাহলে ইউক্রেনে দীর্ঘমেয়াদি শান্তি নিশ্চিত করা অপরিহার্য। স্টার্মার আরও বলেন, আমরা ইউক্রেনের নিরাপত্তার গ্যারান্টি দিতে প্রস্তুত, প্রয়োজনে সেখানে আমাদের নিজস্ব সেনা মোতায়েন করতেও রাজি আছি। এটি আমি হালকাভাবে বলছি না। ব্রিটিশ সেনাদের ঝুঁকির মধ্যে পাঠানোর সিদ্ধান্তের গুরুদায়িত্ব আমি গভীরভাবে অনুভব করি। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর মতে, ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা মানেই ইউরোপ এবং যুক্তরাজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তবে সাবেক ব্রিটিশ সেনাপ্রধান লর্ড...
ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যকার আলোচনায় কিয়েভকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। ইউক্রেন সরকারের একটি উচ্চপর্যায়ের সূত্র বিবিসিকে এই তথ্য জানিয়েছে।ইউক্রেন বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত কেইথ কেলগ অবশ্য বলেছেন, সৌদি আরবে আজ সোমবারের এই আলোচনায় কিয়েভ অংশ নেবে।কিন্তু ইউক্রেন সরকারের উচ্চপর্যায়ের সূত্রটি বলেছে, আলোচনায় কিয়েভের কোনো প্রতিনিধিদল উপস্থিত থাকবে না।এমনকি ইউরোপীয় নেতাদেরও এই আলোচনায় যোগ দিতে বলা হয়নি। এদিকে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনার জন্য আজ জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন ইউরোপীয় নেতারা। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে এই সম্মেলন হবে। সম্মেলনের আয়োজক ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ। রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনায় ইউরোপকে যুক্ত করা হচ্ছে না—এ নিয়ে উদ্বেগ থেকে ইউরোপীয় নেতারা জরুরি এই সম্মেলন করছেন।গত সপ্তাহে ওয়াশিংটন ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গিতে একটি বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। ইউক্রেন নিয়ে একটি...
চলতি মাসেই চতুর্থ বছরে পদার্পণ করবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ যুদ্ধ বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে তিনি তা রক্ষা করতে পারেননি। এখন যুদ্ধ বন্ধে উভয়পক্ষকে চাপ দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে তাঁর এই পদক্ষেপ নিয়ে ভয়ে আছেন ইউক্রেনীয়রা। তাদের ধারণা, ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি ইউক্রেনের জন্য অঞ্চল ছেড়ে দেওয়া এবং মিথ্যা প্রতিশ্রুতিতে পরিপূর্ণ হবে। ২০১৪ সালে রাশিয়ার দখলকৃত ক্রিমিয়া অঞ্চল ফিরে পাওয়ার আশাও ফিকে হয়ে যাচ্ছে। খবর সিএনএন ও আলজাজিরার। চলতি সপ্তাহে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তিনি যে শান্তি আলোচনা করতে চান, সেখানে ইউক্রেনের দখলকৃত জমির বেশির ভাগ অংশ ফিরে পাওয়ার বিষয়টি অসম্ভব। গত বুধবার পুতিনের সঙ্গে ৯০ মিনিটের ফোনালাপের পর ট্রাম্পের এই মন্তব্য ইউক্রেনজুড়ে আতঙ্কের সৃষ্টি করে। দেশটির খুব...
জার্মানিতে চলছে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন। এই সম্মেলনে যোগ দিতে উড়োজাহাজে করে রওনা দিয়েছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। পথে দেখা দেয় বিপত্তি। উড়োজাহাজের ককপিটের উইন্ডশিল্ডে দেখা দেয় ফাটল। এর ফলে বৃহস্পতিবার রাতে উড়োজাহাজটি ওয়াশিংটন ডিসির কাছে অ্যান্ড্রুস বিমানঘাঁটিতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।রুবিওর উড়োজাহাজে গোলোযোগের চেয়ে আরেকটি বিষয় তখন গণমাধ্যমগুলোতে বেশি সাড়া ফেলেছিল। তা হলো ইউরোপে দেওয়া মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথের বক্তব্য। তাঁর কথা হতবাক করেছে ইউরোপে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের। এর জেরে অনেকে মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় রাশিয়ার সঙ্গে কোনো শান্তিচুক্তিতে যেতে বড় ছাড় দিতে হবে ইউক্রেনকে।প্রতিরক্ষামন্ত্রী হেগসেথ বলেছেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার দখল করা অঞ্চলগুলো কিয়েভ ফিরে পাবে—এমনটা মনে করা ‘অবাস্তব’। একই সঙ্গে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য হওয়ার যে দাবি ইউক্রেন করেছে, তা–ও বাস্তবসম্মত নয়। তিনি আরও বলেছেন, শান্তি বজায় রাখার...
ইউক্রেনের ব্যাপারে ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন ‘শান্তি পরিকল্পনা’ উস্কে দিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তখন মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব পিট হেগসেথের কাছ থেকে সব কিছু আলোচনার টেবিলে আছে, শুনে খুব ভালো লাগছে। এ ছাড়া প্রেসিডেন্ট পুতিন কি আলোচনা আয়োজনে ইচ্ছুক? আমি মনে করি, হেগসেথ আলোচনা চালিয়ে যেতে খুব ইচ্ছুক। সৌদি কারিগরদেরও তা আয়োজনের সম্ভাবনা রয়েছে। ট্রাম্প বলেছেন, এই শান্তি আলোচনা প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের মাধ্যমে আয়োজন করা যেতে পারে। আলোচনার একটি মোটামুটি নির্ভরযোগ্য নীতি রয়েছে। আপনি যদি প্রথমে একটি সংখ্যা বলেন, তবে সেটি ধরে দরকষাকষি শেষ করবেন। আবার যদি অন্য দিক থেকে প্রথমে একটি নম্বর আসে, আপনি সেটি ধরে আলোচনায় এগিয়ে যান। যে কারণেই হোক, আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুর আগেই হেগসেথ ইতোমধ্যে ২০১৪ সাল থেকে রাশিয়ার দখল করা বেশির ভাগ বা সব জমি ফিরিয়ে দেওয়া,...
ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর ইউক্রেন ‘শান্তি পরিকল্পনা’ ঘোষণা করার পর মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ যখন বলেন, ‘সব সমাধান আলোচনার টেবিলে আছে’, তখন শুনতে বেশ ভালোই লাগে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, প্রেসিডেন্ট পুতিন কি আলোচনা চাইছেন নাকি পুরো টেবিলটাই নিজের ভাগে রেখে দিতে চান? মনে হচ্ছে, হেগসেথ গোটা টেবিলটাই বিনা দ্বিধায় পুতিনকে দিয়ে দিতে রাজি। আর সেই টেবিল সম্ভবত সৌদি কারিগরদের দিয়ে তৈরি করা হবে। অবশ্য এটি কোনো হাড় কাটার টেবিল নয় (এই বাক্য ২০১8 সালে সাংবাদিক জামাল খাসোগি হত্যার ঘটনায় সৌদি সরকারের ভূমিকার প্রতি একটি সূক্ষ্ম ইঙ্গিত, যেখানে হত্যার জন্য হাড় কাটার সরঞ্জাম ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছিল)। কারণ ট্রাম্প বলছেন, এই কথিত শান্তি আলোচনা সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের মধ্যস্থতায় হতে পারে। এই মুহূর্তে বিশ্বকে আপাতত এটিই দেখতে হলো যে হেগসেথ ব্রাসেলসে ন্যাটোর...
ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনার জন্য আগামী সপ্তাহে জরুরি সম্মেলনে বসতে চলেছেন ইউরোপের নেতারা। এ যুদ্ধ অবসানে রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা শুরু করতে যাওয়ার কথা এরই মধ্যে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।কিন্তু ওই আলোচনায় ইউরোপকে যুক্ত করা হবে না—ইউক্রেন বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত কেইথ কেলগ গতকাল শনিবার স্পষ্ট করেই এ কথা বলেছেন। এ নিয়ে উদ্বেগ থেকে ইউরোপের দেশগুলো জরুরি ওই সম্মেলনের আয়োজন করছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ওই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাদোস্লাভ সিকোরস্কি বলেছেন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ জরুরি ওই সম্মেলনের ডাক দিয়েছেন। তবে মাখোঁ এখনো সম্মেলনের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেননি। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার প্যারিসে ওই সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। স্টারমার বলেন, ‘আমাদের জাতীয় নিরাপত্তায় এমন মুহূর্ত ২০-৩০ বছরে একবারই আসে এবং এটা...
ইউক্রেন যুদ্ধ ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি আলোচনার পরিপেক্ষিতে জরুরি সম্মেলন ডেকেছেন ইউরোপীয় নেতারা। আগামী সপ্তাহে এই সম্মেলনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনায় ইউরোপকে বাদ দেওয়া হতে পারে, বিষয়টি নিয়ে ইউরোপীয় দেশগুলো উদ্বিগ্ন। আরো পড়ুন: ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপ: ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আলোচনার ঘোষণা রাশিয়ায় ১০৪ ড্রোন দিয়ে ইউক্রেনের হামলা যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার বলেছেন, “ইউরোপকে অবশ্যই ন্যাটোতে আরো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে।” যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত কিথ কেলোগ জানিয়েছেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তি আলোচনায় ইউরোপীয় নেতাদের পরামর্শ নেওয়া হবে, তবে তারা সরাসরি এতে অংশ নিতে পারবেন না। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওসহ হোয়াইট...
রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের যুদ্ধ নিয়ে আগামী সপ্তাহে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের জরুরি সম্মেলন স্থগিত করা হয়েছে। ওই সম্মেলনে ইউরোপীয় দেশের নেতাদের হাজির হওয়ার কথা ছিল। ট্রাম্প ও পুতিনের ফোনালাপের পর এই সম্মেলন স্থগিত করা হয়। খবর বিবিসির যুক্তরাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার প্যারিসের জরুরি সম্মেলনে থাকার কথা ছিল। তিনি বলেন, আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এ কথা স্পষ্ট যে ইউরোপকে নিরাপদ করতে ন্যাটোকে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। জরুরি সম্মেলন স্থগিত এমন এক সময় হলো, যে সময় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স জার্মানির মিউনিখ অবস্থান করছেন। নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়ে তিনি বলেন, ইউরোপের গণতান্ত্রিক দেশগুলো তাদের মূল্যবোধ থেকে সরে আসছে। জেডি ভ্যান্স সম্মেলনের ফাঁকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করেন।
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যকার যুদ্ধ থামাতে দেশ দুটির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যে শান্তি আলোচনার পরিকল্পনা হয়েছে, তাতে ইউরোপকে যুক্ত করা হবে না। শনিবার জার্মানিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়ে এ কথা বলেছেন ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত কেইথ কেলগ।শান্তি আলোচনায় ইউরোপ অংশ নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে কেইথ কেলগ ইউরোপের সঙ্গে শুধু আলোচনার বিষয়ে পরামর্শ করার ইঙ্গিত দেন। আলোচনায় ইউরোপকে সরাসরি যুক্ত করা হবে না, তা স্পষ্ট করে তিনি বলেন, ‘এটা ঘটবে না। এটা ব্ল্যাকবোর্ডের ওপর চকের মতো, শুধু একটি ঘষা দিতে পারবে। তবে আমি আপনাদের যা বলছি, তা আসলেই সত্যি।’কেলগের এই মন্তব্যের পর আগামীকাল রোববার ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে এক আলোচনায় ইউরোপের নেতাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ।আজ কেইথ কেলগ বলেন, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে পূর্ববর্তী শান্তি আলোচনাগুলো...
জোট বেঁধে সরকার পরিচালনা জার্মানির পুরোনো রেওয়াজ। বহু বছর ধরে জার্মানিতে এভাবেই সরকার গঠিত হচ্ছে। তবে ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই জোট ভেঙে যাওয়ার বা দক্ষিণপন্থী নিয়ে জোট গঠনের রেওয়াজ নেই বললেই চলে। পার্লামেন্ট নির্বাচনে কোনো দল নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ার কারণেই দুই বা ততোধিক দলের অংশীদারের ভিত্তিতে জোট সরকার গঠিত হয়। জোটবদ্ধ দলগুলো নিজেদের মধ্য আলোচনার ভিত্তিতে জোট চুক্তি সম্পাদন বা লিপিবদ্ধ করে সরকার গঠন করে। গত বছর নভেম্বর মাসে জার্মানিতে ক্ষমতাসীন তিনদলীয় জোটের ঐক্য ভেঙে যাওয়ার পর আবার নতুন করে জাতীয় নির্বাচনের দিন ঠিক করা হয়। এবারের আসন্ন ২১তম সাধারণ নির্বাচন হতে যাচ্ছে ২৩ ফেব্রুয়ারি। জার্মানিতে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২১ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর। ২০২১ সালে নির্বাচনের পর তিনটি দল জোট বেঁধে ক্ষমতায় আসে। জার্মানির...
যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপে ওয়াশিংটনের মিত্রদের নানা সমালোচনা করেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স। শুক্রবার জার্মানির মিউনিখে নিরাপত্তা সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ইউরোপের গণতান্ত্রিক দেশগুলো তাদের মূল্যবোধ থেকে সরে আসছে। ইউরোপীয় নেতারা ‘বেশ কিছু মৌলিক মূল্যবোধ’ থেকে পিছু হটেছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কমিশনাররা দমন করছেন বাক্স্বাধীনতা। ২০ মিনিটের বক্তব্যে তিনি যখন এসব কথা বলেন তখন সম্মেলন মঞ্চে ছিল পিনপতন নীরবতা। তিনি ইউরোপের মিত্রদের নিয়ে যেসব সমালোচনা করেছেন তার মধ্যে রয়েছে ভুল তথ্য, বিভ্রান্তি এবং বাকস্বাধীনতার বিষয়ে ভোটারদের উদ্বেগ উপেক্ষা করার অভিযোগ। জেডি ভ্যান্স ইউরোপ নিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের মনোভাব উল্লেখ করে বলেন, নিজেদের প্রতিরক্ষার জন্য ইউরোপের দেশগুলোকেই ব্যাপকভাবে এগিয়ে আসতে হবে। ব্যাপক অভিবাসনের জন্য তিনি ইউরোপকে দোষী সাব্যস্ত করেন। ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে জেডি ভ্যান্স বলেন, আমি আশা করছি, এ নিয়ে একটি যুক্তিসংগত সমাধান...
যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ইউরোপের গণতান্ত্রিক দেশগুলোকে তুলাধোনা করে বলেছেন, এই মহাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি চীন ও রাশিয়ার কাছ থেকে আসছে না, বরং ‘নিজেদের ভেতর’ থেকেই আসছে।জার্মানির মিউনিখে নিরাপত্তা সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কথা বলেন। আশা করা হয়েছিল, জেডি ভ্যান্স এ বক্তৃতায় ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানে সম্ভাব্য আলোচনার কথা বলবেন।তবে জেডি ভ্যান্স বক্তব্যের বেশির ভাগজুড়ে যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের সরকারগুলোকে দোষারোপ করেন। ভ্যান্সের অভিযোগ, ইউরোপের গণতান্ত্রিক দেশগুলো তাদের মূল্যবোধ থেকে সরে আসছে। অভিবাসন ও বাক্স্বাধীনতা নিয়ে ভোটারদের উদ্বেগ রয়েছে।আরও পড়ুনশান্তি চুক্তি নিয়ে হুঁশিয়ারির পর মিউনিখে জেলেনস্কি, দেখা হতে পারে ভ্যান্সের সঙ্গে১৯ ঘণ্টা আগেমার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট যখন ইউরোপের সমালোচনায় সরব ছিলেন, তখন নিরাপত্তা সম্মেলনের কেন্দ্রে পিনপতন নীরবতা নেমে আসে। পরে সম্মেলনে উপস্থিত কয়েকজন রাজনীতিবিদ ভ্যান্সের এই অভিযোগের সমালোচনা করেন।...
রাশিয়ার ড্রোন হামলায় চেরনোবিল পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের তেজস্ক্রিয়তা নিয়ন্ত্রণের সুরক্ষা প্রাচীরে উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে। গতকাল শুক্রবার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এ দাবি করেছেন। আগের দিন রাতে এ হামলার ঘটনা ঘটে। অবশ্য জেলেনস্কি এবং আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ) জানিয়েছে, ওই ঘটনার পরও তেজস্ত্রিয়তার মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে রয়েছে। এমন সময় এ ঘটনা ঘটল, যখন ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে জড়ো হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র, ইউক্রেন ও ইউরোপের নেতারা। চেরনোবিলে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ বেসামরিক পারমাণবিক বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটেছিল। ১৯৮৬ সালে এই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের চারটি চুল্লির একটি বিস্ফোরিত হয়। ওই চুল্লিটির দীর্ঘমেয়াদি তেজস্ক্রিয়তা নিয়ন্ত্রণে এটিকে সুরক্ষা প্রাচীর দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।চেরনোবিল পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সর্বশেষ সক্রিয় চুল্লিটি ২০০০ সালে বন্ধ করে দেওয়া হয়। ইউক্রেনে হামলা শুরুর পরপরই রাজধানী কিয়েভ দখলের চেষ্টা করে রাশিয়া। ওই...
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার জার্মানির মিউনিখে নিরাপত্তা সম্মেলন হবে। এর আগে ভ্যান্স ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্ক রুবিওর সঙ্গে জেলেনস্কির দেখা হতে পারে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোন করে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শান্তি আলোচনা শুরুর ঘোষণা দিয়েছেন। এরপরই জেলেনস্কির এই সাক্ষাতের কথা জানা গেল। এর আগে আলোচনায় নিজেদের সম্পৃক্ততা না থাকলে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার প্রস্তাবিত শান্তি চুক্তিতে ইউক্রেন রাজি হবে না বলে সতর্কতা দেন জেলেনস্কি।মিউনিখের নিরাপত্তা সম্মেলনে রাজনৈতিক নেতা, সামরিক কর্মকর্তা ও কূটনীতিকেরা অংশ নেন। পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপের পর শান্তি আলোচনা নিয়ে ট্রাম্পের ঘোষণায় ইউরোপীয় দেশগুলো উদ্বিগ্ন। তাদের আশঙ্কা ট্রাম্প রাশিয়ার প্রতি পক্ষপাত দেখাতে পারেন। ইউরোপীয় দেশগুলোর নিরাপত্তা হুমকিতে পড়তে পারে।ট্রাম্প বুধবার...
রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে ফোনে কথোপকথন নিয়ে ইউরোপ ঈর্ষান্বিত ও রাগান্বিত। কারণ, এতে বিশ্বমঞ্চে ইউরোপের ক্ষমতা কমেছে। আজ বৃহস্পতিবার তিনি এ কথা বলেন।গতকাল বুধবার ট্রাম্প-পুতিনের মধ্যে ফোনে কথা হয়। এ সময় দুই নেতা ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আলোচনা শুরু করার বিষয়ে একমত হয়েছেন। এ ঘটনায় ইউরোপের কিছু রাজনীতিক উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা মনে করছেন, এই দুই নেতা কিয়েভের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, এমন কিছু শর্তে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তি করতে চাইতে পারেন।আজ জার্মানির প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, মার্কিন প্রশাসন ইতিমধ্যে আলোচনা শুরুর আগেই রাশিয়াকে ছাড় দেওয়ার কথা বলায় তিনি ক্ষুব্ধ।রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মেদভেদেভ বার্তা আদানপ্রদানের অ্যাপ টেলিগ্রামে লিখেছেন, ‘ইউরোপ ঈর্ষান্বিত’। তিনি বলেছেন, ট্রাম্প ও পুতিনের ফোনে আলাপ-আলোচনা সম্পর্কে ইউরোপকে...
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে সৌদি আরবে ‘শান্তি আলোচনায়’ অংশ নেবেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে এএফপি। এর আগে গতকাল বুধবার পুতিন ও ট্রাম্প ফোনে কথা বলেন। পরে ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইউক্রেন নিয়ে শান্তি আলোচনার জন্য তিনি শিগগির রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। এই বৈঠক সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হবে। হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের ফিরে আসার পর এটা ছিল দুই নেতার ‘দ্বিতীয় আনুষ্ঠানিক ও স্বীকৃত’ যোগাযোগের ঘটনা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জানান, পুতিনের সঙ্গে তার দীর্ঘ ও ফলপ্রসূ ফোনালাপ হয়েছে। তিনি বলেন, আলোচনায় ইউক্রেন, মধ্যপ্রাচ্য, জ্বালানি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ডলার ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ট্রাম্প ট্রুথে লিখেছেন, ‘আমরা দু’জনেই একমত হয়েছি যে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে যে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, তা বন্ধ করতে চাই।’ তিনি বলেন, আমরা...
ইউক্রেনে যুদ্ধ নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে পুতিনের ফোনালাপের পর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ট্রাম্প নিজেই। ট্রাম্প তার নিজের সামাজিক মাধ্যম ট্রুথে এক পোস্টে জানান, যে পুতিনের সঙ্গে তার একটি ‘দীর্ঘ ও অত্যন্ত ফলপ্রসূ ফোনালাপ’ হয়েছে। এটি ট্রাম্পের দায়িত্ব গ্রহণের পর তাদের মধ্যে প্রকাশ্যে জানা প্রথম ফোনালাপ। তিনি বলেন, ‘আলোচনায় ইউক্রেন, মধ্যপ্রাচ্য, জ্বালানি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ডলার ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ট্রাম্প লিখেছেন, আমরা দু’জনেই একমত হয়েছি যে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে যে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, তা বন্ধ করতে চাই। প্রেসিডেন্ট পুতিন এমনকি আমার শক্তিশালী প্রচারমূলক স্লোগান ‘কমন সেন্স’ ব্যবহার করেছেন। আমরা উভয়েই এতে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। কিন্তু প্রথমেই আমরা...
আগ্রাসন অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যুদ্ধের মূল কারণ। এটা কি সব সময় কোনো জাতির চিরলালিত সমন্বিত লালসা, ধর্ষকামের প্রতিফলন থেকে উৎসারিত, নাকি নিরাপত্তাহীনতার কথিত বয়ান সেখানে প্রাসঙ্গিক? যুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা কি মানব সমাজের শাশ্বত প্রবৃত্তি? এসব প্রশ্নের জবাব দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে ‘রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ: সত্য-মিথ্যার লড়াই’ গ্রন্থে। ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে হলেও এতে চলমান বিশ্বের ভূরাজনৈতিক নানা বিষয়ে লেখক বদরুল আলম খান তাঁর মত দিয়েছেন। উঠে এসেছে সাম্প্রতিক বিশ্ব ইতিহাসের খণ্ডাংশ। বইটিতে যুদ্ধের সূত্রপাতে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো ও যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার ওপর আলোকপাত করা হয়েছে। কীভাবে দুই পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার লড়াইয়ের ক্ষেত্র হয়ে উঠল ইউক্রেন এবং সেখানে কীভাবে ধ্বংসযজ্ঞ ঘটল, তার বিশ্লেষণ পাওয়া যায় এই বইয়ে। এতে এ যুদ্ধের রাজনৈতিক, সামাজিক ও ভূকৌশলগত প্রেক্ষাপট তুলে ধরার চেষ্টা রয়েছে। সেই সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের সমস্যাতেও আলোকপাত করা হয়েছে।...
রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধে যেকোনো ধরনের আলোচনায় রাজি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তবে তাঁর শর্ত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপ ইউক্রেনকে পরিত্যাগ করবে না, এমন বোঝাপড়া থাকতে হবে। যুক্তরাজ্যের আইটিভিকে গতকাল রোববার দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জেলেনস্কি এ কথা বলেন। জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেন নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনায় যুদ্ধ বন্ধের পাশাপাশি রুশ আগ্রাসন বন্ধ করার নিশ্চয়তা থাকবে। এর অর্থ তিনি নিরাপত্তার নিশ্চয়তা চান। জেলেনস্কি বলেন, ‘সংঘর্ষ থামিয়ে দিলে তা বারবার আগ্রাসনের রূপে ফিরে আসবে। তাহলে কে পুরস্কার জিতবে এবং ইতিহাসে বিজয়ী হিসেবে নাম লেখাবে? কেউ না। এটা সবার জন্যই একটা চূড়ান্ত পরাজয় হবে। আমাদের জন্য এটা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি ট্রাম্পের জন্যও এটা গুরুত্বপূর্ণ।টানা তিন বছর ধরে চলা ইউক্রেন যুদ্ধের খুব দ্রুতই অবসান ঘটবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন ট্রাম্প। এ বিষয়ে এরই মধ্যে...
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের উপায় খুঁজতে চলতি সপ্তাহে ইউরোপের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কর্মকর্তারা। গতকাল রোববার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালৎস এ তথ্য জানিয়েছেন। টেলিভিশন চ্যানেল এনবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাইক ওয়ালৎস বলেন, রাশিয়ার অর্থনীতি ভালো অবস্থায় নেই। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমিরি পুতিনকে আলোচনার টেবিলে আনতে মস্কোর ওপর শুল্ক, কর ও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে প্রস্তুত ট্রাম্প। চলতি সপ্তাহের সাক্ষাতে ইউক্রেনে কিছু মার্কিন সহায়তা ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আলোচনা শুরু করবে ট্রাম্প প্রশাসন। একই সঙ্গে ইউক্রেনকে সমর্থনের জন্য ইউরোপীয় মিত্রদের আরও বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। সাক্ষাৎকারে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের ওই ক্ষতিগুলো পুষিয়ে নিতে হবে। এ জন্য ইউক্রেনের প্রাকৃতিক সম্পদ, তাদের তেল–গ্যাস কেনা এবং তারাও আমাদেরটা কেনার শর্তে ইউক্রেনীয়দের সঙ্গে আমরা একটি অংশীদারত্ব করতে যাচ্ছি।’মাইক ওয়ালৎস...
খুব শিগগির ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে কড়া হুমকি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আশু যুদ্ধ বন্ধ না করলে রাশিয়ার ওপর শুল্ক, কর ও নিষেধাজ্ঞার খগ্ড় চালাবেন বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন তিনি। বিবিসি লিখেছে, বুধবার (২২ জানুয়ারি) ট্রাম্প তার নিজের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে পুতিনকে এই হুমকি দেন। “রুশ জনগণের প্রতি তার ‘ভালোবাসা’ ও পুতিনের সঙ্গে তার ‘ভালো সম্পর্কের’ কথা তুলে ধরে শুরু করা পোস্টে ট্রাম্প প্রকাশ্য হুমকি দিয়ে বলেছেন, “এখনই এই হাস্যকর যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে।” ট্রাম্প লিখেছেন, “এটি কেবল আরো খারাপ হতে চলেছে। আমরা যদি ‘চুক্তি’ না করি এবং শিগগির সেটি না করি; তাহলে রাশিয়ার কাছে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশ থেকে বিক্রি করা সব কিছুর ওপর উচ্চমাত্রার কর, শুল্ক ও নিষেধাজ্ঞা...
রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, প্রেসিডেন্ট পুতিন ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা না করলে তিনি রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার এক দিন পরই এ হুমকি দিলেন ট্রাম্প। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যদি ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধ অবসানের বিষয়ে আলোচনা করতে অস্বীকার করেন, তাহলে দেশটির বিরুদ্ধে তিনি (ট্রাম্প) সম্ভবত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবেন। মঙ্গলবার এ কথা জানিয়েছেন ট্রাম্প। তবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণের জন্য রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যেই ব্যাপকভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ট্রাম্প বলেন, তাঁর প্রশাসন ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানোর বিষয়টিও দেখছে। ইউক্রেনকে সমর্থন করার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নকে আরও কিছু করা উচিত বলেও এ সময় নিজের দৃষ্টিভঙ্গির জানান দেন। আমরা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে...