নাটকের শুটিং করতে গিয়ে চট্টগ্রামে আহত হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেত্রী তানজিম সাইয়ারা তটিনী। আজ রোববার সন্ধ্যায় শুটিং সেটে থাকা একটি লাইটস্ট্যান্ড মাথায় পড়ে আহত হোন এ অভিনেত্রী। এরপরই নেওয়া হয় হাসপাতালে। নির্মাতা হাসিব হোসেন জানিয়েছেন, প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে এখন শঙ্কামুক্ত আছেন অভিনেত্রী।

হাসিব হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘চট্টগ্রামে ঈদের “মন মঞ্জিলে” নাটকের শুটিং করছিলাম। আজ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের লেডিস ক্লাবের পাশের একটি বাংলোতে দৃশ্যধারণের সময় হঠাৎ করেই সেটে থাকা একটি ভারী লাইটস্ট্যান্ড নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে তটিনীর মাথায়। তিনি আহত হন।

শুটিং সেটে তৌসিফ মাহবুবের সেলফিতে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পলাতক ২৬ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ট্রাইব্যুনালের

জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের আবু সাঈদ হত্যা মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে এই মামলার বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি পলাতক হাসিবুরসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইবুনাল-২ আজ সোমবার এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী ১০ জুলাই পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে সকালে এই মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ ট্রাইব্যুনালের রেজিস্টার কার্যালয়ে দাখিল করা হয়। অভিযোগে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টরসহ ৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন আবু সাঈদ হত্যার সঙ্গে তৎকালীন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনারসহ ৩০ জনের সম্পৃক্ততা মিলেছে বলে জানা গেছে।

গত ২৪ জুন তদন্ত প্রতিবেদন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে জমা দেয় তদন্ত সংস্থা। একই সঙ্গে আবু সাঈদকে হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র প্রসিকিউশনে জমা দেওয়া হয়েছে।

এ মামলায় চার আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। তারা হলেন- রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, পুলিশের সাবেক সহকারী উপপরিদর্শক আমির হোসেন, কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায় ও ছাত্রলীগ নেতা ইমরান চৌধুরী।

গতবছর ১৬ জুলাই বৈষম্যবিরোধী কোটা আন্দোলনের মধ্যে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ