করিডর নিয়ে আমাদের সঙ্গে কারো কথা হয়নি, হবেও না: নিরাপত্তা উপদেষ্ট
Published: 21st, May 2025 GMT
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, “দ্ব্যর্থহীনভাবে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশ কোনো দেশ বা সংস্থার সঙ্গে করিডোর নিয়ে কখনো কোনো আলোচনা করেনি, করবেও না।”
তিনি বলেছেন, “করিডর ব্যবস্থাটি বুঝতে হবে। করিডর হচ্ছে একটা জরুরি সময়ে দুর্যোগপূর্ণ জায়গা থেকে মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা। আমরা এখানে কাউকে সরাচ্ছি না।”
বুধবার (২১ মে) দুপুরে রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিস্তারিত আসছে.
ঢাকা/হাসান/রফিক
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা আরও কমেছে: জরিপ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি জনসমর্থনের হার চলতি সপ্তাহে কমে ৪২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। রয়টার্স/ইপসোসের করা এক নতুন জনমত জরিপে এমন তথ্য জানা গেছে। প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে তাঁকে নিয়ে যেসব জনমত জরিপ হয়েছে, সেসবের মধ্যে এটিই তাঁর সর্বনিম্ন জনপ্রিয়তার হার।
তিন দিন ধরে চালানো এ জরিপ রোববার শেষ হয়। এতে দেখা যায়, ট্রাম্পের প্রতি সমর্থন গত সপ্তাহের তুলনায় কমেছে। রয়টার্স/ইপসোসের করা আগের সপ্তাহের জরিপে ৪৪ শতাংশ মার্কিন নাগরিক প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের কার্যক্রম সমর্থন করেছিলেন। এবার সেই হার ৪২ শতাংশে নেমেছে। জরিপে ৩ শতাংশ পয়েন্ট পর্যন্ত (মার্জিন অব এরর) ভুলত্রুটির সুযোগ আছে।
ঐতিহাসিক মানদণ্ড অনুসারে এ জনপ্রিয়তার হার তুলনামূলক কম হলেও, ট্রাম্পের বর্তমান জনপ্রিয়তা তাঁর প্রথম মেয়াদের বেশির ভাগ সময়ের তুলনায় বেশি।
অর্থনীতিবিদদের অনেকের মতে, ট্রাম্পের আরোপিত শুল্কের কারণে আমদানিকারকদের মুনাফার ওপর চাপ তৈরি হবে। এতে মূল্যস্ফীতি আবার বাড়তে পারে।
রয়টার্স জিনিয়েছে, ট্রাম্প তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের শুরু থেকেই দেশকে সুরক্ষা দিতে একটি অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তৈরির কথা বলে আসছেন। অবশেষে ‘গোল্ডেন ডোম’ নামের ওই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নকশা চূড়ান্ত করার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প।
বুধবার প্রকাশিত তথ্যে জানা গেছে, মূলত চীন-রাশিয়ার হুমকি প্রতিহতের লক্ষ্যে এই উচ্চাভিলাষী কর্মসূচির নেতৃত্ব দিতে একজন ‘স্পেস ফোর্স’ জেনারেলকেও নিয়োগ দিয়েছেন ট্রাম্প। ইউএস স্পেস ফোর্সের জেনারেল মাইকেল গেটলাইন এই প্রকল্প দেখভালের দায়িত্ব পেয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর গ্যারি পিটার্স জানিয়েছেন, ট্রাম্প অভিবাসীদের আটকে রাখার জন্য গুয়ান্তানামো নৌঘাঁটি ব্যবহার করছেন। এএফপি জানিয়েছে, সেখানে প্রতি বন্দির পেছনে দৈনিক ১ লাখ ডলার খরচ হচ্ছে। মঙ্গলবার মার্কিন সিনেটের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি অ্যান্ড গভর্নমেন্ট অ্যাফেয়ার্স কমিটির শুনানিতে পিটার্স এ কথা জানিয়ে এটিকে সরকারি অর্থ অপচয়ের একটি ‘প্রধান উদাহরণ’ বলে বর্ণনা করেন।