প্রভাতী ইনস্যুরেন্স পিএলসির পরিচালনা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন ব্যবসায়ী এবং করপোরেট ব্যক্তিত্ব মারুফ সাত্তার আলী। এ উপলক্ষে তাঁকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান ভাইয়া গ্রুপসহ প্রভাতী ইনস্যুরেন্সের সংশ্লিষ্টরা।

রোববার (৩ আগস্ট) ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয় প্রভাতী ইনস্যুরেন্স পিএলসির ২৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা। একই দিনে অনুষ্ঠিত হয় পরিচালনা পরিষদের ১৪১তম বোর্ড মিটিং। উভয় সভায় সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান মো.

মফিজুর রহমান।

সভায় ২০২৪ অর্থবছরের পরিচালক পরিষদের প্রতিবেদন, নিরীক্ষা ও নিরীক্ষিত হিসাব সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়। এ ছাড়া কোম্পানির ধারাবাহিক ব্যবসায়িক সাফল্যের ভিত্তিতে ২০২৪ সালের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা ও অনুমোদন করা হয়। শেয়ারহোল্ডারদের সন্তুষ্টি ও আস্থার প্রতিফলন হিসেবে এই লভ্যাংশকে বিবেচনা করা হচ্ছে।

সভায় উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির পরিচালক শাহজাহান কবির, প্রদীপ কুমার দাস, আব্দুর রহমান আনসারী, হাবিবুর রহমান, কিশোয়ার আমিন প্রমুখ।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইনস য র ন স র পর চ

এছাড়াও পড়ুন:

৫ আগস্ট চিরদিনের জন্য আমার স্মৃতিতে খোদাই হয়ে গেছে: বাঁধন

গত বছরের ৫ আগস্ট গণঅভ্যত্থানের মুখে দেশ ছাড়েন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ আন্দোলনের শুরু থেকে জোরোলো ভূমিকা পালন করেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। কখনো ফেসবুকে, কখনো দৃশ্যমাধ্যম শিল্পীসমাজের ব্যানারে রাজপথে দাঁড়িয়েছেন তিনি।  

মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি। এ উপলক্ষে আগস্ট মাসের শুরু থেকে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলনে অংশ নেওয়ার নানা অভিজ্ঞতা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাগ করে নিয়েছেন বাঁধন। গত বছরের ৫ আগস্ট রাজপথে ছিলেন তিনি। সেই অভিজ্ঞতা জানিয়ে আজ ফেসবুকে দুটো পোস্ট দিয়েছেন, ব্যক্ত করেছেন সেই অনুভূতি।  

একটি পোস্টে আজমেরী হক বাঁধন বলেন, “আমি এই দিনটি চিরকাল মনে রাখব। ৫ আগস্ট ২০২৪ এর সকাল—ভয় আর আশায় ভরা, কিন্তু সাহস আর অটল দৃঢ়তায় পূর্ণ ছিল। কী এক মুহূর্ত ছিল। কী এক অভিজ্ঞতা। এই দিনটা চিরদিনের জন্য আমার স্মৃতিতে খোদাই হয়ে গেছে।” 

আরো পড়ুন:

বাঁধন-সাবার ভার্চুয়াল দ্বন্দ্বে যোগ দিলেন অরুণা বিশ্বাস

‘আমরা জানি না আজ আমাদের জীবনে কী ঘটতে যাচ্ছে’

এর কয়েক ঘণ্টা পর বাঁধন তার দ্বিতীয় পোস্টটি দিয়েছেন। তাতে এ অভিনেত্রী বলেন, “৫ আগস্ট ২০২৪ এর সেই দুপুর—আনন্দ আর অভূতপূর্ব উচ্ছ্বাসে ভরা। যখন খবর ছড়িয়ে পড়ে, শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছেন, জনতার গর্জন তাকে তাড়িয়েছে, তখন যে উল্লাস, যে বিস্ফোরণ জনতার মাঝে দেখা গিয়েছিল, তা আমি জীবনে কখনো দেখিনি। বাসায় বসে, অফিস থেকে বা শুধু সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রল করে এই অনুভূতি কখনো বুঝতে পারবেন না। এটা অনুভব করার জন্য আপনাকে সেখানে থাকতে হতো।” 

“পুরো জাতি একসঙ্গে জেগে উঠেছিল। কেউ কেঁদেছে, কেউ হেসেছে, কেউ নেচেছে, কেউ স্লোগান দিচ্ছিল। বাতাসে ছিল স্বাধীনতার বিদ্যুৎ। সেই মুহূর্তটাই আমার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান স্মৃতি। আমি বাংলাদেশের মানুষদের নিয়ে গর্বিত। কি এক বিজয়। কি এক অসাধারণ সাফল্য।” বলেন বাঁধন।

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া রাফিয়ার ক্লাস করা হলো না
  • চার মাস পর মূল্যস্ফীতি আবার বাড়ল, জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি ৮.৫৫%
  • ট্রাম্প শুল্ক: বাংলাদেশ জিতল না হারল
  • হাসিনার পতনের এক বছর: ‘বিপ্লব বিক্রি হচ্ছে’ নাকি আশার আলো আছে
  • ফনিক্স ফাইন্যান্সের এজিএমের তারিখ পরিবর্তন
  • দিল্লি সকালেও আঁচ করতে পারেনি, দিন শেষে ভারতে পালাতে বাধ্য হবেন শেখ হাসিনা
  • শুল্কনীতি নিয়ে ট্রাম্পের হুমকিকে ‘অন্যায্য ও অযৌক্তিক’ বলল ভারত
  • বিশ্বে ছাত্রদের নেতৃত্বে শীর্ষ ১০টি আন্দোলন
  • ৫ আগস্ট চিরদিনের জন্য আমার স্মৃতিতে খোদাই হয়ে গেছে: বাঁধন