শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির নির্বাহী কমিটির ৮৯০তম সভা ২২ জানুয়ারি ব্যাংকের কর্পোরেট প্রধান কার্যালয়ের পর্ষদ সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান আক্কাচ উদ্দিন মোল্লা। সভায় বিভিন্ন খাতে অর্থায়ন এবং ব্যাংকিং সম্পর্কিত বিষয়াবলী নিয়ে আলোচনা করা হয়।

সভায় অন্যান্যদের মধ্যে ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ভাইস-চেয়ারম্যান ফকির আখতারুজ্জামান, ব্যাংকের পরিচালক ও কমিটির সদস্য ড.

আনোয়ার হোসেন খান, সানাউল্লাহ সাহিদ, মহিউদ্দিন আহমেদ এবং মোহাম্মদ ইউনুছ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় বিশেষ আমন্ত্রণে ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের চেয়ারম্যান এ. কে. আজাদ উপস্থিত ছিলেন। 

এছাড়া সভায় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ এবং কোম্পানি সচিব আবুল বাশার উপস্থিত ছিলেন। 

ঢাকা/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কম ট র

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে সন্ত্রাসী হামলায় ২ নারীসহ আহত ৪

বন্দরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে  কেয়ারটেকার ও ২ নারীসহ ৪ জনকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখমের ঘটনায়   থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

এ ঘটনায় আহত কেয়ারটেকারের স্ত্রী মমতাজ বেগম বাদী হয়ে মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুরে হামলাকারি রমজানগং এর বিরুদ্ধে বন্দর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

আহত কেয়ারটেকার ও  অভিযোগের বাদিনী মমতাজ বেগম জানান, আমরা স্বামী/ স্ত্রী মদনগঞ্জ পিএম রোডস্থ পুলিশ ফাঁড়ি সংলগ্ন আমার খালাত ভাই রজ্জব আলী বাড়িতে কেয়ারটেকারের দায়িত্ব পালন করে আসছি।

এর ধারাবাহিকতা গত ২৩ জুলাই একই এলাকার মৃত তারা মিয়ার ছেলে রমজান আলী তার স্ত্রী হান্না শারমিন ওরফে জেনি, ছেলে  ইফাজ ও তার বন্ধু একই এলাকার জনু মিয়ার ছেলে ইসরাকসহ অজ্ঞাত নামা আরো ৩/৪ জন সন্ত্রাসী আমাদের বাড়ি মালিক রজ্জব আলী ঘরের বিভিন্ন আসভাবপত্র জোর পূর্বক নিয়ে যাচ্ছে।

এ ঘটনায় আমি বাধা প্রদান করলে ওই সময় রমজান আলী তার স্ত্রী জেনী, ছেলে ইফাজ তার বন্ধু ইসরাকসহ অজ্ঞাত নামা ৩/৪ সন্ত্রাসী ক্ষিপ্ত হয়ে বাড়ি কেয়ারটেকার সুমন (৩৮)কে লাঠিসোটা দিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে।

কেয়ারটেকারের  চিৎকারের শব্দ পেয়ে  তার স্ত্রী মমতাজ বেগম (৩২) ছোট বোন বিলাসী  (২৮) ও ভাগ্নিা হৃদয় (২৪) তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে ওই সময়  হামলাকারিরা তাদেরকেও এলোপাতাড়ি ভাবে পিটিয়ে ও শ্লীতাহানি করে হত্যা হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।

সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায়  চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে কেয়ারটেকারসহ তার পরিবার। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ