ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী তার বক্তব্যর জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন। সোমবার (২৭ জানুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠান বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, “গত ২৪ জানুয়ারি রাজধানীর ইনস্টিটিউশুন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইইবি) মিলনায়তনে ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনে আমি ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করি। আমার সেদিনের বক্তব্য বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলে যথাযথভাবে উপস্থাপন করা হয়নি। ফলে জনগণের মাঝে ভুল ‍বুঝাবুঝির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। আমি সম্পূর্ণরূপে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে বক্তব্য উপস্থাপন করেছি। তদুপরি, আমার এরূপ বক্তব্য কোন বিশেষ ব্যক্তি বা মহলের মনোকষ্টের কারণ হয়ে থাকলে আমি সেজন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।”

তিনি বলেন, “ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ইসলামী মূল্যবোধের প্রচার-প্রসারের পাশাপাশি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সুরক্ষায় সবসময় দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে আসছে। ভবিষ্যতে তাদের এ ভূমিকা অব্যাহত থাকবে, ইনশাল্লাহ।”

আরো পড়ুন:

শত প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেও জাতীয় প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ থাকব: আসিফ

ফারুকীকে উপদেষ্টা করায় হেফাজতের নিন্দা

ঢাকা/এএএম/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর দল ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে সন্ত্রাসী হামলায় ২ নারীসহ আহত ৪

বন্দরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে  কেয়ারটেকার ও ২ নারীসহ ৪ জনকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখমের ঘটনায়   থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

এ ঘটনায় আহত কেয়ারটেকারের স্ত্রী মমতাজ বেগম বাদী হয়ে মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুরে হামলাকারি রমজানগং এর বিরুদ্ধে বন্দর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

আহত কেয়ারটেকার ও  অভিযোগের বাদিনী মমতাজ বেগম জানান, আমরা স্বামী/ স্ত্রী মদনগঞ্জ পিএম রোডস্থ পুলিশ ফাঁড়ি সংলগ্ন আমার খালাত ভাই রজ্জব আলী বাড়িতে কেয়ারটেকারের দায়িত্ব পালন করে আসছি।

এর ধারাবাহিকতা গত ২৩ জুলাই একই এলাকার মৃত তারা মিয়ার ছেলে রমজান আলী তার স্ত্রী হান্না শারমিন ওরফে জেনি, ছেলে  ইফাজ ও তার বন্ধু একই এলাকার জনু মিয়ার ছেলে ইসরাকসহ অজ্ঞাত নামা আরো ৩/৪ জন সন্ত্রাসী আমাদের বাড়ি মালিক রজ্জব আলী ঘরের বিভিন্ন আসভাবপত্র জোর পূর্বক নিয়ে যাচ্ছে।

এ ঘটনায় আমি বাধা প্রদান করলে ওই সময় রমজান আলী তার স্ত্রী জেনী, ছেলে ইফাজ তার বন্ধু ইসরাকসহ অজ্ঞাত নামা ৩/৪ সন্ত্রাসী ক্ষিপ্ত হয়ে বাড়ি কেয়ারটেকার সুমন (৩৮)কে লাঠিসোটা দিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে।

কেয়ারটেকারের  চিৎকারের শব্দ পেয়ে  তার স্ত্রী মমতাজ বেগম (৩২) ছোট বোন বিলাসী  (২৮) ও ভাগ্নিা হৃদয় (২৪) তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে ওই সময়  হামলাকারিরা তাদেরকেও এলোপাতাড়ি ভাবে পিটিয়ে ও শ্লীতাহানি করে হত্যা হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।

সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায়  চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে কেয়ারটেকারসহ তার পরিবার। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ