শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিলো রেনাটা
Published: 13th, January 2025 GMT
পুঁজিবাজারে ওষুধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রেনাটা পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ লভ্যাংশ বিতরণ করেছে কোম্পানিটি।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
রেনাটা পিএলসির ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে।
আরো পড়ুন:
যমুনা অয়েলের ১৫০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নামল ম্যাকসন স্পিনিং
কোম্পানির ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৯২ শতাংশ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ। সে হিসেবে কোম্পানিটি প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ৯.
ঢাকা/এনটি/ফিরোজ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
আ.লীগ আমলের তিন নির্বাচনে অনিয়ম–দুর্নীতির অভিযোগ জানতে চায় তদন্ত কমিশন
আওয়ামী লীগ আমলের বিতর্কিত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে (২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪) সংগঠিত বিভিন্ন দুর্নীতি, অনিয়ম ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ বা তথ্য জানতে চায় জাতীয় নির্বাচন তদন্ত কমিশন।
দেশের যেকোনো নাগরিক বা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি কমিশন কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে সরাসরি, কমিশনকে ই-মেইল করার মাধ্যমে, কমিশনের ওয়েবসাইটে ঢুকে ‘মতামত ও সুপারিশ’ অপশন-এর মাধ্যমে অথবা ডাকযোগে তথ্য বা অভিযোগ দিতে পারবেন। আজ রোববার পত্রিকায় প্রকাশিত নির্বাচন কমিশনের একটি বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিগত তিনটি বিতর্কিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে ওঠা অভিযোগ তদন্ত এবং ভবিষ্যতে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে সুপারিশ প্রণয়নের জন্য গত ২৬ জুন রাতে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে সরকার। কমিটির সভাপতি করা হয়েছে হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি শামীম হাসনাইনকে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন সাবেক অতিরিক্ত সচিব শামীম আল মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল হক, আইনজীবী তাজরিয়ান আকরাম হোসাইন ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ মো. আবদুল আলীম।
জানতে চাইলে মুঠোফোনে কমিটির সদস্য মো. আবদুল আলীম প্রথম আলোকে বলেন, এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। যে কেউ কমিশনে তথ্য বা অভিযোগ দিতে পারবে। এরপর কমিশনের একটি প্রতিবেদন হবে, সেখানে এর একটি প্রতিফলন থাকবে।
এদিকে কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র-ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠাকল্পে এবং ভবিষ্যতে সুষ্ঠু নির্বাচনধারা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ‘জাতীয় নির্বাচন (২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪) তদন্ত কমিশন’ গঠন করেছে। চলমান তদন্ত কার্যক্রমে অংশ নিতে যেকোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি প্রতি কর্মদিবসে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত সশরীর কমিশন কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংঘটিত বিভিন্ন দুর্নীতি, অনিয়ম ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ বা তথ্য জানাতে পারবেন।
এতে বলা হয়েছে, কমিশনের ই-মেইলে ([email protected]) অথবা ওয়েবসাইটে (www.neic-bd.org) উল্লেখিত ‘মতামত ও সুপারিশ’ অপশন-এর মাধ্যমে অথবা ডাকযোগে অভিযোগ বা তথ্য প্রদান করতে পারবেন। এ ছাড়া টেলিফোনে বা সশরীর কমিশন কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে অভিযোগ বা তথ্য দিতে অফিস চলাকালে যোগাযোগ করার অনুরোধ জানিয়েছে কমিশন। টেলিফোনে যোগাযোগ করার নম্বর ০২-২২২২১৫৬৪৭ আর মোবাইল নম্বর ০১৫৫০০৪২০০।