জাপানিরা ড্রয়িংরুমের সাজ-সজ্জায় তিনটি বৈশিষ্ট্যকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। তাদের মতো ড্রয়িংরুম সাজাতে চাইলে জেনে নিতে পারেন এই তিন উপায়।

কম উচ্চতার আসবাব: জাপানিরা তাদের ড্রংয়িংরুমে কম উচ্চতার আসবারপত্র রাখে। বিশেষ করে কম উচ্চতার টেবিল ব্যবহার করেন। অনেক সময় টেবিলের পরিবর্তে ফ্লোর কুশনও ব্যবহার করে থাকেন তারা।  মেঝেতে ‘তাতামি’ বা ফ্লোর ম্যাট  ব্যবহার করে তাকে জাপানিরা। 

ঘর সাজাতে প্রাকৃতিক উপকরণ: জাপানিরা ঘর সাজাতে প্রাকৃতিক উপদানে তৈরি আসবাবপত্র বেশি ব্যবহার করেন। বিশেষ করে কাঠ বা বাঁশের আসবাবই বেশি ব্যবহার করেন। রুম ডিভাইডার হিসেবে তারা ব্যবহার করেন ‘শোজি স্ক্রিন’ যা রাইস পেপার শিট। এগুলো কাঠের ফ্রেম দিয়ে তৈরি করা হয়। তারা দরজা জানালাতেও কাঠের ফ্রেম ব্যবহার করে থাকেন।

আরো পড়ুন:

নখের যে রং গুরুতর রোগের জানান দেয়

যে অভ্যাসগুলো আপনার আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দিতে পারে

আলোর ব্যবহার: জাপানিদের ঘরে তীক্ষ্ন আলোর পরিবর্তে নিয়ন আলোর ব্যবহার বেশি করা হয়। সেক্ষেত্রে কাঠের লণ্ঠন, পেন্ডেন্ট লাইট ব্যবহার করেন তারা। 

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব যবহ র কর ন

এছাড়াও পড়ুন:

তফসিল বাতিলের দাবিতে মাদারীপুরে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ

ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল বাতিলের দাবিতে মাদারীপুরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। মহাসড়কটির একাধিক স্থানে গাছ ফেলে রাখায় ভোর থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রী, চালক ও পরিবহনশ্রমিকেরা।

আজ শনিবার ভোর পাঁচটার দিকে সদর উপজেলার সমাদ্দার থেকে মস্তফাপুর বড় ব্রিজের মধ্যবর্তী তিনটি স্থানে মহাসড়কটির ওপর গাছ ফেলে অবরোধ করা হয়। এ সময় মুখে মাস্ক পরে মোটরসাইকেল শোডাউন ও বিক্ষোভ মিছিলও করেন কয়েকজন।

পুলিশ বলছে, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল বাতিলের দাবিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি হিসেবে পলাতক নেতা-কর্মীরা এ কর্মসূচি পালনের করার চেষ্টা করেছেন।

পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ ভোরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সমাদ্দার, কলাবাড়ি এবং ঘটকচর ও মস্তফাপুর বড় ব্রিজের মধ্যবর্তী এলাকায় অন্তত তিন স্থানে আট–নয়টি গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ করা হয়। এতে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। যানজটে দিনের প্রথম প্রহরেই দূরদূরান্তের যাত্রী ও চালকেরা চরম ভোগান্তিতে পড়েন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় স্থানীয় ব্যক্তিদের সহযোগিতায় সড়ক থেকে গাছগুলো অপসারণ করা হয়। এরপর সকাল সাতটার দিকে মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

বিভিন্ন স্থানে গাছ কেটে ফেলা হলেও স্থানীয় লোকজন সেগুলো সরিয়ে দেয়

সম্পর্কিত নিবন্ধ