জাপানিরা ড্রয়িংরুমের সাজ-সজ্জায় তিনটি বৈশিষ্ট্যকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। তাদের মতো ড্রয়িংরুম সাজাতে চাইলে জেনে নিতে পারেন এই তিন উপায়।
কম উচ্চতার আসবাব: জাপানিরা তাদের ড্রংয়িংরুমে কম উচ্চতার আসবারপত্র রাখে। বিশেষ করে কম উচ্চতার টেবিল ব্যবহার করেন। অনেক সময় টেবিলের পরিবর্তে ফ্লোর কুশনও ব্যবহার করে থাকেন তারা। মেঝেতে ‘তাতামি’ বা ফ্লোর ম্যাট ব্যবহার করে তাকে জাপানিরা।
ঘর সাজাতে প্রাকৃতিক উপকরণ: জাপানিরা ঘর সাজাতে প্রাকৃতিক উপদানে তৈরি আসবাবপত্র বেশি ব্যবহার করেন। বিশেষ করে কাঠ বা বাঁশের আসবাবই বেশি ব্যবহার করেন। রুম ডিভাইডার হিসেবে তারা ব্যবহার করেন ‘শোজি স্ক্রিন’ যা রাইস পেপার শিট। এগুলো কাঠের ফ্রেম দিয়ে তৈরি করা হয়। তারা দরজা জানালাতেও কাঠের ফ্রেম ব্যবহার করে থাকেন।
আরো পড়ুন:
নখের যে রং গুরুতর রোগের জানান দেয়
যে অভ্যাসগুলো আপনার আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দিতে পারে
আলোর ব্যবহার: জাপানিদের ঘরে তীক্ষ্ন আলোর পরিবর্তে নিয়ন আলোর ব্যবহার বেশি করা হয়। সেক্ষেত্রে কাঠের লণ্ঠন, পেন্ডেন্ট লাইট ব্যবহার করেন তারা।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব যবহ র কর ন
এছাড়াও পড়ুন:
হাদিকে গুলি: সিসিটিভি ফুটেজে যা দেখা গেল
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তের গুলিতে গুরুতর আহত হয়েছেন। ইতোমধ্যে এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর রাজধানীর বিজয়নগরের কালভার্ট রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনাস্থলের কাছাকাছি একটি ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, ২টা ২০ মিনিটের দিকে গুলির শব্দ শোনা যায়। এর কয়েক সেকেন্ড পর একটি মোটরসাইকেল সড়ক দিয়ে দ্রুত পালিয়ে যেতে দেখা যায়। এ সময় আশপাশের লোকজন আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
অন্য আরেকটি সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় যাচ্ছেন হাদি। এ সময় রিকশাটির পিছু নেয় একটি মোটরসাইকেল। রিকশাটির ডান পাশ ঘেঁষে যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলের পেছনে বসা ব্যক্তি ক্লোজ রেঞ্জ থেকে হাদির মাথা লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এরপর মোটরসাইকেলটি দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
পুলিশ জানিয়েছে, তাকে (হাদি) খুব কাছ থেকে গুলি করা হয়েছে। এরপর হামলাকারীরা মোটরসাইকেলে করে পালিয়ে যায়। দুপুর ২-২০ মিনিটের দিকে কালো মোটরসাইকেলে আসা এক ব্যক্তি হাদিকে গুলি করে। মোটরসাইকেলটি মতিঝিলের দিক থেকে আসছিল।
মতিঝিল জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) হারুন অর রশিদ বলেন, ‘‘ইতোমধ্যে আমরাও সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছি। দুর্বৃত্তদের দ্রুত শনাক্তে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করা হচ্ছে।’’
এদিকে শরিফ ওসমান হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। হাদির পরিবারের সম্মতিতে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক।
ঢাকা/এমআর//