জাপানিরা ড্রয়িংরুমের সাজ-সজ্জায় তিনটি বৈশিষ্ট্যকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। তাদের মতো ড্রয়িংরুম সাজাতে চাইলে জেনে নিতে পারেন এই তিন উপায়।
কম উচ্চতার আসবাব: জাপানিরা তাদের ড্রংয়িংরুমে কম উচ্চতার আসবারপত্র রাখে। বিশেষ করে কম উচ্চতার টেবিল ব্যবহার করেন। অনেক সময় টেবিলের পরিবর্তে ফ্লোর কুশনও ব্যবহার করে থাকেন তারা। মেঝেতে ‘তাতামি’ বা ফ্লোর ম্যাট ব্যবহার করে তাকে জাপানিরা।
ঘর সাজাতে প্রাকৃতিক উপকরণ: জাপানিরা ঘর সাজাতে প্রাকৃতিক উপদানে তৈরি আসবাবপত্র বেশি ব্যবহার করেন। বিশেষ করে কাঠ বা বাঁশের আসবাবই বেশি ব্যবহার করেন। রুম ডিভাইডার হিসেবে তারা ব্যবহার করেন ‘শোজি স্ক্রিন’ যা রাইস পেপার শিট। এগুলো কাঠের ফ্রেম দিয়ে তৈরি করা হয়। তারা দরজা জানালাতেও কাঠের ফ্রেম ব্যবহার করে থাকেন।
আরো পড়ুন:
নখের যে রং গুরুতর রোগের জানান দেয়
যে অভ্যাসগুলো আপনার আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দিতে পারে
আলোর ব্যবহার: জাপানিদের ঘরে তীক্ষ্ন আলোর পরিবর্তে নিয়ন আলোর ব্যবহার বেশি করা হয়। সেক্ষেত্রে কাঠের লণ্ঠন, পেন্ডেন্ট লাইট ব্যবহার করেন তারা।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব যবহ র কর ন
এছাড়াও পড়ুন:
সিরিয়ার আইএসের হামলায় ২ মার্কিন সেনা নিহত
সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের দুজন সেনা ও একজন দোভাষী নিহত হয়েছেন। হামলায় সেনাবাহিনীর তিনজন সদস্য আহত হয়েছেন। এ সময় হামলায় অংশ নেওয়া আইএস সদস্যকে হত্যা করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ড এ তথ্য জানিয়েছে।
এ ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি বলেছেন, ‘সবাই জেনে রাখুন—আপনি যদি বিশ্বের যেকোনো স্থানে আমেরিকানদের ওপর হামলা চালান, তাহলে আপনার জীবনের বাকি সময়টা এটা জেনে কাটাতে হবে যে যুক্তরাষ্ট্র আপনাকে খুঁজে বের করবে এবং নির্মমভাবে হত্যা করবে।’
আরও পড়ুনট্রাম্প–শারা বৈঠক শেষে ঘোষণা: আইএসবিরোধী বৈশ্বিক জোটে যোগ দিচ্ছে সিরিয়া১১ নভেম্বর ২০২৫পেন্টাগনের মুখপাত্র শন পার্নেল জানিয়েছেন, সিরিয়ার পালমিরায় এই অতর্কিত হামলার ঘটনা ঘটে।
পেন্টাগনের আরেকজন কর্মকর্তা বলেন, ‘এমন একটি এলাকায় এই হামলা হয়েছে, যেখানে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের নিয়ন্ত্রণ নেই।’ তিনি আরও বলেন, প্রাথমিক তদন্তে দেখা যাচ্ছে, সম্ভবত আইএস এই হামলা চালিয়েছে।
সম্প্রতি আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য গঠিত একটি আন্তর্জাতিক জোটে যোগ দেয় সিরিয়া। এই বৈশ্বিক জোটের লক্ষ্য, আইএসের অবশিষ্ট অংশগুলোকে নির্মূল করা এবং মধ্যপ্রাচ্যে বিদেশি সশস্ত্র গোষ্ঠীর তৎপরতা ঠেকানো।
গত মাসে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন। হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকও করেন। এ সফর দুই দেশের জন্য একটি ‘নতুন যুগ’-এর সূচনা বলে উল্লেখ করেন তিনি।