‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে সিনেমা, ক্ষমা চাইলেন নির্মাতা
Published: 10th, May 2025 GMT
পাকিস্তানে ভারতের হামলা মানেই যেন বলিউডে সিনেমা নির্মাণের মহোৎসব। পেহেলগামে হামলার ১৫ দিনের মাথায় গত মঙ্গলবার মধ্যরাতের পর পাকিস্তানে হামলা চালিয়েছে ভারত। এ অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’। এই অভিযান শুরু হতে না হতেই বলিউডে শুরু হয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে সিনেমা বানানোর হিড়িক। ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত অন্তত ১৫টি প্রযোজনা সংস্থা ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে সিনেমার নিবন্ধন করেছে। এ খবর চাউর হতেই শুরু হয় ব্যাপক সমালোচনা। বিতর্কের মুখে সিনেমা বানাতে চাওয়া উত্তম মাহেশ্বরী এবার ক্ষমা চাইলেন। খবর ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের
‘অপারেশন সিঁদুর’ শুরু হওয়ার দুই দিনের মধ্যই অভিযান নিয়ে সিনেমার পোস্টার প্রকাশ করে নিকি ভিকি ভাগনানি ফিল্মস ও দ্য কনটেন্ট ইঞ্জিনিয়ার। যে ছবির পরিচালনা করবেন উত্তম মাহেশ্বরী ও নিতিন কুমার গুপ্তা।
পাকিস্তানে ভারতের সামরিক অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কাল থেকে এনসিটি চালাবে ড্রাইডক
চুক্তি শেষ হওয়ায় ১৭ বছর পর চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) আজ ছেড়ে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ার টেক। আগামীকাল সোমবার থেকে টার্মিনাল পরিচালনা করবে নৌবাহিনী। তবে আইনি বাধ্যবাধকতা থাকায় সরাসরি নৌবাহিনীকে না দিয়ে তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান ড্রাইডকের সঙ্গে এনসিটি পরিচালনার চুক্তি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
চট্টগ্রাম ড্রাইডক লিমিটেড রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত একটি সামরিক জাহাজ মেরামতকারী প্রতিষ্ঠান। চট্টগ্রাম বন্দরের সীমানার মধ্যেই এটির অবস্থান।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক জানিয়েছেন, সরকারের সিদ্ধান্ত পাওয়ার পর ড্রাইডকের সঙ্গে এনসিটি পরিচালনার চুক্তির বিষয়টি বন্দর কর্তৃপক্ষের বোর্ড সভায় অনুমোদন হয়েছে। আজ রোববার ড্রাইডকের সঙ্গে ছয় মাসের জন্য এনসিটি পরিচালনার চুক্তি করবে বন্দর কর্তৃপক্ষ। একই দিন সাইফ পাওয়ার টেক আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব হস্তান্তর করবে। সোমবার থেকে নৌবাহিনীর মাধ্যমে এটি পরিচালনা করবে চিটাগাং ড্রাইডক।
চট্টগ্রাম বন্দরে চারটি কনটেইনার টার্মিনাল আছে। এগুলো হলো– চিটাগং কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি), নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), জেনারেল কার্গো বার্থ (কনটেইনার ও বাল্ক-জিসিবি) এবং পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল (পিসিটি)। চট্টগ্রাম বন্দরে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে হ্যান্ডলিং হওয়া ৩২ লাখ টিইইউস কনটেইনারের মধ্যে ৪৪ শতাংশ এককভাবে পরিচালনা হয়েছে এনসিটি থেকেই।