ঘুষ নিয়ে পক্ষে প্রতিবেদন না দেওয়া টাকা ফেরত পেতে আবেদন
Published: 23rd, June 2025 GMT
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার জাকিরুল ইসলামকে দেওয়া ঘুষের টাকা ফেরত চেয়েছেন এক ভুক্তভোগী। উপজেলার করশালিকা গ্রামের গোলাম হোসেন এ আবেদন করেন। ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সার্ভেয়ার জাকিরুল ইসলাম।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, করশালিকা ও চরধুনাইল গ্রামে রাস্তা নির্মাণের জন্য করতোয়া নদী খননের বালির প্রয়োজন হয়। গ্রামবাসীর পক্ষে শাহজাদপুর ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার জাকিরুল ইসলামের শরণাপন্ন হন গোলাম হোসেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে সরেজমিন পরিদর্শন করেন সার্ভেয়ার মো.
শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান আবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনা তদন্তের জন্য সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুশফিকুর রহমানকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্তের পর সত্যতা পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স র জগঞ জ জ ক র ল ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যায় দুই কারণ সামনে রেখে তদন্ত করছে পুলিশ
গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামানকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় দুই কারণ সামনে রেখে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এর একটি হচ্ছে গাজীপুরে চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও ছিনতাইকারী দলের ধাওয়া দেওয়ার ভিডিও ধারণ করা এবং আরেকটি হচ্ছে পূর্বশত্রুতার বিষয়। পুলিশের দাবি, ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে হত্যাকারীদের চিহ্নিত করেছে তারা। তাঁদের মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান, তাঁর স্ত্রী গোলাপি, মো. স্বাধীন ও আল আমিন। পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভির ফুটেজ দেখে এই চারজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁরা ছিনতাইকারী দলের সদস্য। এর আগে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ গত বৃহস্পতিবার রাতে গাজীপুর নগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে আটক করে।
পুলিশ জানায়, আসাদুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের কিছুক্ষণ পরই স্থানীয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। সেই ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা হয়। এরপর তাঁদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের তিনটি দল ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় অভিযানে নামে। গতকাল রাত আনুমানিক ১০টার দিকে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর থেকে মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান ও তাঁর স্ত্রী গোলাপিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের অপর একটি দল গাজীপুর শহরের পাশ থেকে স্বাধীনকে গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর তুরাগ এলাকা থেকে আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, আসাদুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের কিছুক্ষণ পরই স্থানীয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। সেই ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা হয়।নিহত সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন