বঙ্গোপসাগরের চট্টগ্রাম উপকূলে একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে আট জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) দুপুরে অন্য একটি নৌযানের ধাক্কায় ট্রলারটি ডুবে যায়।

ডুবে যাওয়া ট্রলারে ১৯ জেলে ছিলেন। এর মধ্যে ১১ জনকে অপর একটি মাছ ধরার নৌকা উদ্ধার করলেও নিখোঁজ রয়েছেন ৮ জন। নিখোঁজ জেলেরা নোয়াখালীর বাসিন্দা। তাদের মধ্যে চারজনের নাম জানা গেছে। তারা হলেন- আবুল বাশার, জামাল উদ্দিন, মো.

ফারুক ও মো. ইদ্রিস।

কোস্টগার্ড পূর্ব জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট শাকিব মেহবুব বলেন, ‘‘ডুবে যাওয়া ট্রলারের মালিক শুক্রবার সকালে কোস্টগার্ডকে বিষয়টি জানিয়েছেন। এরপরই নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে তল্লাশি শুরু করেছে কোস্টগার্ড।’’

আরো পড়ুন:

ট্রলার ডুবি: রাতভর সমুদ্রে ভাসছিল ৩ জেলে

হাতিয়ায় ট্রলারডুবি: কনস্টেবল সাইফুল শায়িত হলেন দাদার পাশে

ডুবে যাওয়া ট্রলারের মালিক মোহাম্মদ মিরাজ বলেন, ‘‘বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম নগরীর ফিশারিঘাট থেকে ট্রলারটি গভীর সাগরে মাছ ধরতে যায়। ওই দিন দুপুরে অন্য একটি নৌযানের ধাক্কায় ট্রলারটি ডুবে যায়। ঘটনার পরপরই নিখোঁজ জেলেদের সন্ধানে একটি বড় নৌকা নিয়ে গভীর সাগরে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।’’

ঢাকা/রেজাউল/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

২দিনে ৫ হত্যা, সরকার দায় এড়াতে পারে না: গণসংহতি আন্দোলন 

পঞ্চগড়, গাজীপুর, নাটোর, মৌলভীবাজার ও সিলেটে দুই দিনের ব্যবধানে ৫ জনকে হত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটি বলেছে, সরকার এর দায় এড়াতে পারে না।

শুক্রবার (৮ আগস্ট) গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এক যৌথ বিবৃতিতে এ কথা বলেন।

তারা বলেন, “দুই দিনে ৫ জন মানুষকে প্রকাশ্যে হত্যা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতির বহিঃপ্রকাশ।এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না পারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতা এবং এই ব্যর্থতার দায় সরকার এড়াতে পারে না।”

“অবিলম্বে এই হত্যাকাণ্ডগুলোর সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। একইসঙ্গে পুলিশ প্রশাসনকে কঠোর জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। পুলিশ কাঠামো পুনর্গঠন করে জনগণের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।”

বিবৃতিতে নেতারা বলেন, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা ছাড়া জনজীবনে স্বস্তি আসতে পারে না এবং বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথেও এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। সরকারকে অবশ্যই এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সর্বোচ্চ মনোযোগ দিতে হবে।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/সাইফ

সম্পর্কিত নিবন্ধ