বন্দরে বিভিন্ন ওয়ারেন্টে ৬ পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো বন্দর থানার একরামপুর মাঠপাড়া এলাকার মৃত আব্দুল বারেক মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী বিল্লাল একই থানার পিচ কামতাল এলাকার আনোয়ার হোসেন মিয়ার ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী ইকবাল হোসেন।

বন্দরে বিভিন্ন ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার ৬মুরাদপুর এলাকার মৃত লাল মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী সালাম মাদবর বাড়ৈইখালী এলাকার আলমগীর মিয়ার মেয়ে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী আখি আক্তার পুরান বন্দর চৌধুরীবাড়ী এলাকার দিলা মিয়ার ২ ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী পলাশ ও জিসান । 

গ্রেপ্তারকৃতদের শুক্রবার (৮ আগস্ট) দুপুরে উল্লেখিত ওয়ারেন্টে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ এল ক র

এছাড়াও পড়ুন:

প্রবাসীদের হয়রানি

বিমানবন্দরে প্রবাসীদের হয়রানি কোনো নতুন ঘটনা নয়। দীর্ঘদিন ধরে এ অনাকাঙ্ক্ষিত প্রবণতা বিদ্যমান থাকলেও এর পরিবর্তনে এখনো তেমন কোনো কার্যকর উদ্যোগ লক্ষ করা যাচ্ছে না।

দূর প্রবাসে কঠোর পরিশ্রম করে দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখেন যে লাখ লাখ প্রবাসী, দেশে ফেরার পথে কিংবা প্রবাসে আসার সময় তাঁরাই বারবার বিভিন্ন ধরনের অযৌক্তিক হয়রানির শিকার হন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন সময়ের ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, চেকিংয়ের নামে অযথা সময়ক্ষেপণ, প্রয়োজনহীন প্রশ্ন, কৃত্রিম জটিলতা সৃষ্টি এবং বৈধ কাগজপত্র থাকার পরও ইমিগ্রেশন বিভাগে অপ্রয়োজনীয় বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে অনেককে। ফলে কেউ কেউ মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন, এমনকি ফ্লাইট মিস করার মতো দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাও ঘটে।

বিশেষ করে যাঁরা শ্রমনির্ভর পেশায় নিয়োজিত এবং প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় তুলনামূলকভাবে পিছিয়ে, তাঁদের হয়রানির শিকার হওয়ার আশঙ্কা বেশি। অথচ মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাঠানো তাঁদের রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি।

বাংলাদেশের বিমানবন্দরে যাত্রীসেবার মানোন্নয়ন এখন সময়ের দাবি। নিয়ম লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। তবে সেই সঙ্গে নিশ্চিত করতে হবে, সৎ ও আইন মেনে চলা প্রবাসীরা যেন কোনোভাবেই অযথা হয়রানির শিকার না হন।

এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কার্যকর, সুদৃশ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ আমরা প্রত্যাশা করি।

এম কামিল আহমেদ

শিক্ষার্থী, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

সম্পর্কিত নিবন্ধ