নারী ফুটবল দলকে রাত আড়াইটায় সংবর্ধনা দেবে বাফুফে
Published: 5th, July 2025 GMT
বাংলাদেশ নারী ফুটবল ছুঁয়েছে নতুন এক মাইলফলক। প্রথমবারের মতো এএফসি এশিয়ান কাপের মূল পর্বে জায়গা করে নিয়েছেন লাল-সবুজের মেয়েরা। দেশের ফুটবলের এই গৌরবময় অর্জন উদ্যাপন করতে নারী দলকে সংবর্ধনা দিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র হাতিরঝিল আম্ফিথিয়েটারে এই সংবর্ধনা আয়োজন করা হয়েছে রোববার দিবাগত রাত আড়াইটায়।
বাফুফে আজ রাত ১২টা ১০ মিনিটে তা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছে। সোমবার সাতসকালে ঋতুপর্ণা ও মনিকা চাকমা ভুটানের লিগ খেলতে রওনা হওয়ার কথা থিম্পু। এ কারণে তাঁরা ঢাকায় থাকতে থাকতেই গভীর রাতে এই সংবর্ধনার আয়োজন বলে জানিয়েছে বাফুফে।
বাংলাদেশ নারী দল রোববার সন্ধ্যা সাতটায় মিয়ানমার থেকে দেশের উদ্দেশে যাত্রা করবে। রাত ৯টায় ব্যাংককে ট্রানজিট শেষে সেখান থেকে রাত ১২টায় ঢাকার উদ্দেশে বিমানে ওঠার কথা মেয়েদের। ৭ জুলাই রাত দেড়টার দিকে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামার কথা জাতীয় দলের। বিমানবন্দর থেকেই হাতিরঝিলে এনে মেয়েদের জন্য এই অভিনব সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
আরও পড়ুনতুর্কমেনিস্তানকে ৭ গোলে ভাসিয়ে বাংলাদেশের তিনে তিন৪ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ফ টবল
এছাড়াও পড়ুন:
মাদকাসক্ত চিকিৎসায় নিরাময় কেন্দ্রের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
মাদকাসক্ত চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কার্যক্রমকে আরও কার্যকর করতে ‘মাদকাসক্ত চিকিৎসায় নিরাময় কেন্দ্রের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় ঐক্য মাদকাসক্ত চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের উদ্যোগে এ সেমিনার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে কেন্দ্রের পরিচালক মোঃ কবির হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ বাহাউদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাইকোলজিস্ট কাজী রুম্পা এবং ঐক্য মাদকাসক্ত চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক মোঃ আওলাদ হোসেন।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন কেন্দ্রের পরিচালক মোঃ তানভীর আরেফিন রনি। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন পরিচালক গোলাম কিবরিয়া, মোঃ তানভীর, মোঃ জনি, ফ্রীডম লাইফ নিরাময় কেন্দ্রের জাফর ও সানী, জে.আর নিরাময় কেন্দ্রের রিয়াদ হোসেন সানী, কচিসহ বিভিন্ন নিরাময় কেন্দ্রের প্রতিনিধিরা এবং বিভিন্ন রিকোভারী ও অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা, পুনর্বাসন এবং সমাজে তাদের স্বাভাবিক বিষয়ে ফিরে আসার বিষয়ে বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। পরে সুস্থতার ১ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে ৫ জনকে বেইজ প্রদান এবং ১৫ জনকে সুস্থতার সনদ প্রদান করা হয়।