ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাতের মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীনসহ ১৯ জনকে ১২ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলমের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। 

বিস্তারিত আসছে…

ঢাকা/মামুন/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

টেকনাফে পুলিশি হেফাজতে চিকিৎসাধীন হত্যা মামলার আসামি ইউপি সদস্যের মৃত্যু

কক্সবাজারের টেকনাফের সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য মো. ইউনুস হত্যা মামলার আসামি আরেক ইউপি সদস্য রেজাউল করিম (৩৬) পুলিশি হেফাজতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রেজাউলের মৃত্যু হয় বলে নিশ্চিত করেন টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জায়েদ মো. নাজমুন নূর।

রেজাউল করিম হ্নীলা ইউনিয়নের দরগাহপাড়া মৃত আবুল কাশেমের ছেলে। হ্নীলা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান ইউপি সদস্য।

ওসি আবু জায়েদ নো. নাজমুন নুর বলেন, আলোচিত ইউনুস হত্যা মামলার এজাহারনামীয় পলাতক আসামি রেজাউল করিমকে ৪ ডিসেম্বর দুপুরে কক্সবাজার শহরের ইউনিয়ন হাসপাতাল থেকে র‌্যাব সদস্যরা গ্রেপ্তার করেন। তাঁকে পুলিশের কাছে হস্তান্তরের পর জানা গেছে, রেজাউল করিম শ্বাসকষ্টসহ জটিল রোগে আক্রান্ত, ইউনিয়ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। এ কারণে রেজাউলকে পুলিশি হেফাজতে ইউনিয়ন হাসপাতালে চিকিৎসা প্রদানকালে চিকিৎসকেরা কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকালে তাঁর (ইউপি সদস্যের) মৃত্যু হয়।

টেকনাফ থানার পুলিশ জানায়, রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় হত্যাসহ মোট ১৩টি মামলা রয়েছে। বর্তমানে রেজাউল করিমের মৃতদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালে আছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

তবে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রেজাউল করিমের মৃত্যুর বিষয়ে পরিবারের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

পুলিশ জানায়, গত ৪ নভেম্বর টেকনাফের উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য মো. ইউনুসকে হ্নীলা ইউনিয়নের ফুলের ডেইলের বাসিন্দা মো. আলমের বাড়িতে এনে গুম করা হয়। এর আগে পরিবারের কাছ থেকে ৬০-৭০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। ৫ নভেম্বর সকালে পুলিশ হ্নীলা ইউনিয়নের রঙ্গিখালীর একটি সড়কের নিচের খাল থেকে ভাসমান অবস্থায় ইউনুসের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ৬ নভেম্বর নিহত ইউনুসের স্ত্রী বাদী হয়ে এজাহারনামীয় আটজন এবং অজ্ঞাতনামা আরও সাত থেকে আটজনকে আসামি করে টেকনাফ মডেল থানায় হত্যা মামলা করেন। এ মামলায় রেজাউল করিমকেও আসামি করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ