ডেসটিনির এমডিসহ ১৯ জনের ১২ বছর করে কারাদণ্ড
Published: 15th, January 2025 GMT
ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাতের মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীনসহ ১৯ জনকে ১২ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলমের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
বিস্তারিত আসছে…
ঢাকা/মামুন/ইভা
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
শেষ কবে টেস্ট ক্রিকেটে ফলো-অন করেছিল ভারত?
গোয়াহাটিতে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনে ভারতের ব্যাটিং ধসে পড়ে মাঝপথেই। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ইনিংসের ৪৮৯ রানের জবাবে মাত্র ২০১ রানে অলআউট হয়ে যায় ঋষভ পন্তের দল। ২৮৮ রানের বিশাল লিড নিয়ে ফলো-অন করানোর সুযোগ ছিল টেম্বা বাভুমার সামনে। কিন্তু প্রোটিয়া অধিনায়ক তার দলকেই আবার ব্যাটিংয়ে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন।
ম্যাচে তখনো বাকি দু’দিনের বেশি। তাই ভারতের সামনে এখন দু’টি চ্যালেঞ্জ। প্রথমে দক্ষিণ আফ্রিকাকে যত দ্রুত সম্ভব অলআউট করা, এরপর তারা যা লক্ষ্য দেবে, সেটি তাড়া করতে নামা। আগের দিনের ব্যাটিং বিপর্যয় দেখে লক্ষ্য তাড়ার লড়াই যে কঠিন হতে যাচ্ছে, তা পরিষ্কার।
আরো পড়ুন:
১৫ বছর পর ঘরের মাঠে ফলোঅনে ভারত
থমকে গেছে ক্রিকেটার-গায়কের বিয়ে: বাবার পর স্মৃতির হবু বর হাসপাতালে
যদি ভারতকে ফলো-অনে পাঠানো হতো, তবে সেটা হতো ১৪ বছরের মধ্যে ভারতের প্রথম ফলো-অন, আর ঘরের মাঠে ১৫ বছরের মধ্যে প্রথম। শেষবার ভারত টেস্ট ক্রিকেটে ফলো-অন খেলেছিল ২০১১ সালে, ইংল্যান্ড সফরে দ্য ওভালে। সেই ম্যাচে তারা হেরেছিল ইনিংস ও ৮ রানে।
তারপর থেকে ভারত ১০০টিরও বেশি টেস্ট খেলেছে। কিন্তু আর কখনো ফলো-অন খেলতে হয়নি। ঘরের মাঠে ভারতের শেষ ফলো-অন ছিল ২০১০ সালে, নাগপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। সেই ম্যাচেও পরিণতি একই- ইনিংস ও ৬ রানের হার।
ভারতে মোট তিনবার ফলো-অন খেলেছে ভারতীয় দল-
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে (২০০১),
নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে (২০০৩),
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে (২০১০)।
এ পর্যন্ত ভারত মোট ৩৩টি ম্যাচে ফলো-অন করেছে। এর মধ্যে ভারতের জয় এসেছে মাত্র একবার। ২০০১ সালের সেই ঐতিহাসিক ইডেন টেস্টে, অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে।
টেস্ট ক্রিকেটে ফলো-অন কী?
টেস্ট ম্যাচে প্রথম ইনিংসে কমপক্ষে ২০০ রানের লিড নেওয়ার পর কোনো দলের অধিনায়ক চাইলে প্রতিপক্ষকে আবারও ব্যাট করতে পাঠাতে পারেন। এটাই ফলো-অন। এতে পিছিয়ে থাকা দলকে পরপর দুই ইনিংস ব্যাট করতে হয়। এটা মূলত নেতৃত্বে থাকা দলের কৌশলগত সিদ্ধান্ত। সময় বাঁচিয়ে ম্যাচে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার লক্ষ্যেই ফলো-অন করানো হয়।
ঢাকা/আমিনুল