ডেসটিনির এমডিসহ ১৯ জনের ১২ বছর করে কারাদণ্ড
Published: 15th, January 2025 GMT
ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাতের মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীনসহ ১৯ জনকে ১২ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলমের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
বিস্তারিত আসছে…
ঢাকা/মামুন/ইভা
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
তারহীন সংযোগে সুরক্ষা কেন জরুরি
নিজের ব্যবহৃত ওয়াই-ফাই সংযোগ অজানা কাউকে দেওয়া বা সহজেই অন্যের ওয়াই-ফাই পরিষেবা নেওয়া উচিত নয়। অন্যদিকে ব্লুটুথ সংযোগ ব্যবহারে প্রয়োজন বাড়তি সচেতনতা। তা না হলে নিজের ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ চলে যাবে অন্যের হাতে।
ব্লুটুথ ডিভাইসে কয়েক ধরনের ঝুঁকি রয়েছে। অনেকে সেসব ঝুঁকি বেশি আমলে নেন না। তবে কৌশল মেনে চললে ব্লুটুথ ডিভাইসে পরিষেবাজনিত আক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অনুমোদন নেই এমন সংযোগের অনুরোধ না বুঝে গ্রহণ করলে ডিভাইসে ‘ম্যালওয়্যার রেন্ডার’ সক্রিয় হয়ে পড়ে।
ফলে ডিভাইসে সমস্যা ও গোপন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটে। হুট করে সিস্টেম ক্র্যাশের সম্মুখীন হতে পারে। ব্লুটুথ সংকেত মূলত সীমিত দূরত্বে সংযোগ নিশ্চিত করে। কিছু বিশেষ আধুনিক নেটওয়ার্ক যন্ত্র ব্যবহার করে আক্রমণকারী ডেটা বা আলাপচারিতা হ্যাক করতে পারে। ব্লুটুথের মাধ্যমে পাঠানো অপরিচিত তথ্য বা আহ্বান অবশ্যই সংবেদনশীল হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। অনুপ্রবেশকারী বিশেষ এমআইটিএম পদ্ধতির কৌশলে ব্লুটুথ ডিভাইসে আন্তঃযোগাযোগে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। এমন পদ্ধতিতে তথ্য বাগিয়ে নেওয়া নিতান্তই সহজ। তথ্যের গোপনীয়তা এতে শিথিল হয়ে পড়ে। বিশেষায়িত আরেকটি নিরাপত্তা দুর্বলতার নাম ব্লুবোর্ন, যা কোটি কোটি ব্লুটুথ ডিভাইসকে প্রভাবিত করতে সক্ষম।
সব ডিভাইসের পাসওয়ার্ড বদলে সহজেই বিনা অনুমতিতে তথ্য হাতিয়ে নেওয়া যায়। প্রতারক চক্র
ক্ষতিকারক ম্যালওয়্যার বা ভাইরাস ডেটা ডিভাইসে স্বয়ংক্রিয় আপলোড হয়ে স্মার্টফোনের নিরাপত্তা বলয় দুর্বল করে এবং তাতে প্রবেশ করে।
কী করবেন কৌশলে
সুনির্দিষ্ট কিছু ব্লুটুথ ডিভাইস দুর্বল এনক্রিপশন বা ডিফল্ট পিন পদ্ধতিতে কাজ করে, যা ব্রুট-ফোর্স আক্রমণ প্রতিহত করতে ব্যর্থ হয়। হ্যাকার চক্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা এড়িয়ে যেতে ডিভাইসে অনুমতি ছাড়াই অনুপ্রবেশ পেতে উল্লিখিত দুর্বলতা মেনে কাজ করে। ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) ডিভাইস ও পরিধানযোগ্য সব যন্ত্রে ব্যবহৃত
বিএলই পদ্ধতি কিছুটা নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ তৈরি করে। বিএলই পদ্ধতির সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এটি সহজেই ডেটা ম্যানিপুলেশন সমর্থন করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অচেনা পরিবেশে, পথের যাত্রায় বা ক্যাফে ও রেস্টুরেন্টে পুরোপুরি নিশ্চিত হয়েই সংযোগ বা ব্লুটুথ ব্যবহার করতে হবে।
ছবি ও ভিডিও ডাউনলোড করাই হয় এসব প্রতারণার মূল লক্ষ্য।