ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসির বার্ষিক ব্যবস্থাপক সম্মেলন রাজধানীর গুলশান-১ এ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মু. ফরীদ উদ্দীন আহমদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যোগ দেন নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান শেখ জাহিদুল ইসলাম, স্বতন্ত্র পরিচালক ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ড.

শহিদুল ইসলাম জাহীদ, শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য মুফতি ড. মো. আনোয়ার হোসেন মোল্লা এবং অধ্যাপক এ এন এম রশীদ আহমাদ। সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) শফিউদ্দিন আহমেদ। 

প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে সম্মেলনে অংশ নেওয়া সব শাখা ব্যবস্থাপকদের উদ্দেশে বলেছেন, “ইউনিয়ন ব্যাংক দেশে-বিদেশে সেবা এবং ব্যবসায়িক সাফল্যের যে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে, তা অব্যাহত রাখতে হবে। ইউনিয়ন ব্যাংক যে পূর্ণাঙ্গ ইসলামিক ব্যাংক তা যথোপযুক্তভাবে তুলে ধরতে হবে। গ্রাহকদের পূর্ণ আস্থা অর্জনের মাধ্যমে দেশের সেরা ব্যাংকে পরিণত হতে হবে।” 

সম্মেলনে ব্যাংকের আমানত, বিনিয়োগ, বৈদেশিক বাণিজ্য, প্রবাসী আয় এবং চলমান বিভিন্ন বিষয়ের ওপর বিশদ আলোচনা হয়। কাঙ্ক্ষিত সেবাদানের মাধ্যমে ২০২৫ সালের ব্যবসায়িক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণে শাখা ব্যবস্থাপকদেরকে পরামর্শ দেওয়া হয়।

ঢাকা/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব যবস থ

এছাড়াও পড়ুন:

এন্ড্রু কিশোরের জন্মদিনে কনকচাঁপার আবেগভরা শ্রদ্ধা

বাংলাদেশের সংগীতের ইতিহাসে এক অনন্য নাম এন্ড্রু কিশোর। পেশাদার জীবনে তিনি কণ্ঠ দিয়েছেন ১৫ হাজারেরও বেশি গানে—এর মধ্যে অসংখ্য গান আজও কালজয়ী। এ জন্য শ্রোতারা ভালোবেসে তাঁকে ডেকেছেন ‘প্লেব্যাক–সম্রাট’ বলে। চলচ্চিত্রের গানে এন্ড্রু কিশোরের অন্যতম সহশিল্পী ছিলেন জনপ্রিয় গায়িকা কনকচাঁপা। তাঁরা জুটি বেঁধে উপহার দিয়েছেন অগণিত জনপ্রিয় গান। আজ মঙ্গলবার, কিংবদন্তি শিল্পীর জন্মদিনে ফেসবুকে এক আবেগমাখা পোস্টে তাঁকে স্মরণ করেছেন কনকচাঁপা।

কনকচাঁপা লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন, হে তরল সোনা মাখানো কণ্ঠের রাজা এন্ড্রু কিশোর দাদা! আমরা গর্বিত, আমাদের এন্ড্রু কিশোর আছেন! আছেন বলছি, কারণ তিনি এখনো আমাদের জীবনের অংশ—আরও বেশি আপন ও প্রয়োজনীয়।’ ফেসবুক পোস্টে কনকচাঁপা আরও লেখেন, ‘একজন এন্ড্রু কিশোর—একটি কণ্ঠ, একটি গলিত সোনার নদী। সিনেমা হলে তাঁর গান বাজলেই পুরো হল ভরে যেত আবেগে। তাঁর কণ্ঠে ছিল জাদু—যা মানুষকে ভাসাতে, কাঁদাতে, ভালোবাসতে শেখাত। যখন গাইতেন “ডাক দিয়াছে দয়াল আমারে”, তখন মনে হতো—এই পৃথিবীর প্রতি আমাদের অভিমান যেন একসঙ্গে ঝরে পড়ছে। আর যখন গাইতেন “তুমি আমার জীবন”, তখন প্রতিটি মানুষ ভাবত, এভাবেই তো প্রিয়াকে বলতে চেয়েছি আমি!’

এন্ড্রু কিশোর ও কনকচাঁপা

সম্পর্কিত নিবন্ধ