৮ মে বিশ্ব গাধা দিবস। মানব সমাজে গাধার প্রভাব উপলব্ধি করতে উদ্বুদ্ধ করে দিবসটি। গাধার গুরুত্ব এবং এই প্রাণীর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে দিবসটি উদযাপন করা হয়।
পণ্য পরিবহণের ইতিহাসের সঙ্গে গাধার ইতিহাস গভীরভাবে জড়িত। মানব সভ্যতার ইতিহাসে যুদ্ধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে গাধার। এছাড়া নির্মাণকাজ, কৃষিকাজে গাধাকে যুগে যুগে কাজে লাগানো হয়েছে। চিড়িয়াখানাতেও দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করে থাকে গাধা। প্রতিবছর ৮ মে বিশ্ব গাধা দিবসে প্রাণীটি সম্পর্কে তথ্য ছড়িয়ে দিয়ে তাদের রক্ষার জন্য কাজ করতে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হয় এদিন।
বিশ্ব গাধা দিবসে এই প্রাণীটির প্রতি যত্নশীল হওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। বিষ্ময়কর প্রাণীটি যেন আমাদের গ্রহে বহু বছর ধরে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, সেটি নিশ্চিত করতে আমাদের সচেতন করে তোলে এ দিবস।
অনেক সংস্থা ও এনজিও গাধার খাদ্য ও পরিচর্যা করে থাকে। এই দিবসে ওই সব সংস্থা বা এনজিওকে অর্থ সাহায্য দিতে পারেন। আর নিজে নিজেকে বলতে পারেন, এই প্রাণীটি আসলে বোকা নয়, প্রাণীটি সব মেনে নেয়, অক্লান্ত পরিশ্রম করে। গাধার প্রতি চিন্তা-ভাবনা পাল্টে নিতে পারেন।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
চল্লিশের পর তারুণ্য ধরে রাখতে যে পুষ্টি দরকার
বয়স ৪০ পেরোনোর পর থেকেই শরীরে নানা পরিবর্তন দেখা দেয়। হরমোনের ওঠানামা, শক্তির ঘাটতি, হাড়ে ব্যথা, কিংবা মনোযোগ কমে যাওয়ার মতো বিষয় ঘটে। বয়স বাড়লেও প্রাণশক্তি ধরে রাখা সম্ভব, যদি আমরা প্রতিদিনের খাবার নিয়ে একটু সচেতন হই। পুষ্টি শুধু রোগপ্রতিরোধে নয়, শরীরের প্রতিটি কোষের পুনর্গঠন, মানসিক ভারসাম্য ও তারুণ্য ধরে রাখারও মূল চাবিকাঠি।
অস্থিসন্ধি ও হাড়ের যত্নে সঠিক খাবার
ইলিশ, রুই, কাতলা, তেলাপিয়া, সামুদ্রিক মাছ, ওমেগা–৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও প্রোটিনে সমৃদ্ধ।
দুধ, টক দই, পনির, ছানা ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি জোগায়।
হলুদ ও আদা রান্নায় নিয়মিত ব্যবহার করলে প্রদাহ কমে।
তিল, চিনাবাদাম, বাদাম, চিয়া সিড, তিসির বীজ অস্থিসন্ধিতে ভালো ফ্যাট সরবরাহ করে।
পালংশাক, লালশাক, কলমিশাক, পুঁইশাক, মিষ্টিকুমড়ার পাতা হাড়ের জন্য চমৎকার।
ডিমে প্রোটিন ও ভিটামিন ডি উভয়ই আছে। তাজা মাছের তেল বা শর্ষের তেল বেশ উপকারী।
খেতে হবে পুষ্টিকর খাবার