রাজধানীর রমনা বটমূলে ২০০১ সালে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায় ঘোষণা শুরু হয়েছে।

বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণা শুরু হয়। 
আদালত বলেন, আমরা আজ রায়ে মামলার সাক্ষীদের বক্তব্য পাঠ করব। সাজার অংশ পরবর্তী সময়ে ঘোষণা করা হবে।
আদালতে আসামিদের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান ও শিশির মনির।
 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরের রূপালীতে গরুর হাট বসানোর পাঁয়তারা, ক্ষুব্দ স্থানীয়রা

বন্দরের রূপালী আবাসিক এলাকায় গরুর হাট বসানোকে কেন্দ্র করে এলাকাবাসীর মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। স্থানীয় একটি চক্র রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে রূপালী আবাসিক এলাকার নদীর পাড়ে হাট বসানোর পাঁয়তারার প্রেক্ষিতে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে এলাকায় গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে রূপালী আবাসিক এলাকার জনৈক বাড়ির মালিক জানান, আমরা নিরিবিলি স্থান মনে করে এই এলাকায় বাড়ি করে স্বপরিবারে বসবাস করছি অথচ প্রতিবছরই একটা শ্রেণীর মানুষ কোরবানীর ঈদকে পূঁজি করে নিজেদের পকেট ভারী করার জন্য আমাদের এই আবাসিক এলাকার নদীর পাড়টি বেছে নেয়। 

এখানে কয়েক হাজার পরিবার বসবাস করে। সারাদিনের কাজ শেষে একটু নদীর পাড়ে সময় কাটাবে সেই সুযোগটাও তারা নষ্ট করে দেয়। গরুর হাট সাধারণতঃ আবাসিক এলাকায় বসানোর কোন নিয়ম নেই। এসব হাট বসবে নিরিবিলি বিস্তর জায়গা নিয়ে। লোকালয়ে এসব হাট বসানো হলে মানুষের দুর্ভোগের অন্ত থাকে না।

অপরাপর বাড়ির মালিক একই শর্তে জানান, এতোদিন এক দলের নেতারা আমাদের ঘুম হারাম করেছে এখন আরেক দল সেই পাঁয়তারাই করছে। তাদের এই হাট বসানোর কারণে এলাকায় চোর,ছিনকাইকারীদের অভয়ারন্যে পরিণত হয়ে ওঠে। তার উপরে মাইকের বিকট শব্দে মানুষের জীবন বিষময় হয়ে পড়ে। কে শোনে কার কথা। 

গরুতো আমরাই কিনি নিরিবিলি কোন মাঠে-ময়দানে এই হাট বসালে সবার জন্য মঙ্গল। আমরা চাই এই হাটটি যেন এবার এখানে না বসানো হয় তাহলে আমরা উপকৃত হবো। প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিদের প্রতি আমাদের অনুরোধ তারা যেন বিষয়টি বিবেচনা করে আবাসিক এলাকায় কোন গরুর হাটের অনুমোদন না দেয়।  
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ