আম-কাঁঠালের ভরা মৌসুম চলছে। লাল, হলুদ, কমলা রঙের পাকা আমের সঙ্গে কালো জামও পাওয়া যাচ্ছে বাজারে। তবে বেগুনি রঙের আম, সাদা রঙের জাম আর লাল কোষের কাঁঠাল দেখতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে জাতীয় বৃক্ষমেলায়।

বরাবরের মতোই জাতীয় বৃক্ষমেলা চলছে শেরেবাংলা নগরে, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বিপরীতে আগের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার মাঠে। বন বিভাগের আয়োজনে রাজধানীতে এই স্থানেই জাতীয় বৃক্ষমেলা শুরু হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। জনসাধারণকে বৃক্ষরোপণে আগ্রহী করে তোলা এবং সে জন্য প্রচারের লক্ষ্য নিয়েই বৃক্ষমেলার যাত্রা শুরু। একই স্থানে ক্রেতাদের কাছে ফলদ, বনজ, ঔষধি, ফুল ও শোভাবর্ধনকারী বিভিন্ন রকম গাছের চারা ও কৃষি উপকরণ সহজলভ্য করে তোলাও ছিল মেলার উদ্দেশ্য। বর্ষা মৌসুমেই সাধারণত গাছপালা রোপণের উপযুক্ত সময়। এ জন্য বরাবর ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবসে বৃক্ষমেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে। এবার পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটি ছিল ওই সময়। তাই কিছুদিন পিছিয়ে গত ২৫ জুন থেকে ‘পরিকল্পিত বনায়ন করি, সবুজ বাংলাদেশ গড়ি’ স্লোগান নিয়ে শুরু হয়েছে এবারের জাতীয় বৃক্ষমেলা। চলবে আগামী ২৪ জুলাই পর্যন্ত।

গত সোমবার বৃক্ষমেলার তথ্যকেন্দ্রের দায়িত্বরত বন বিভাগের বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা শাকিলা নার্গিস প্রথম আলোকে জানালেন, এবার মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৩৩। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৬টি। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকে। প্রবেশের জন্য কোনো টিকিটের প্রয়োজন নেই, সবার জন্য উন্মুক্ত।

প্রতিদিন মেলায় অনেক বৃক্ষানুরাগীর সমাগম হয়। বছর বছর মেলার বিক্রিও বেড়েছে। মেলার তথ্যকেন্দ্রের দেওয়া হিসাব থেকে দেখা গেল, ২০১৫ সালে যেখানে মোট চারা বিক্রি হয়েছিল ৮ লাখ ৪৩ হাজার ৮০৯টি, টাকার অঙ্কে বিক্রির পরিমাণ ২ কোটি ৯৯ লাখ ১০ হাজার টাকা। সেখানে গত বছর চারা বিক্রি হয়েছে ৩১ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩টি; যার দাম ছিল ১৬ কোটি ২৮ লাখ ৫২ হাজার টাকা। এ বছর একটু দেরিতে মেলা শুরু হলেও বেচাকেনার ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে বলেই আয়োজক ও অংশগ্রহণকারী নার্সারি মালিকেরা আশা করছেন।

বিশাল আকারের এই বৃক্ষমেলার পরিবেশটাই এমন যে এখানে এলে মন ভালো হয়ে যায়। ফুলেফলে–লতাগুল্মে যেন এক সাজানো বাগান। প্রতিটি স্টলের ভেতরে, সামনের খোলা মাঠে সারি সারি সাজানো বিচিত্র রকমের গাছগাছালির সমাবেশ। চারদিকে সবুজের নিবিড় সন্নিবেশ। গাছের ডালে ডালে ঝুলছে লাল, হলুদ, সবুজ আম। কাঁঠাল, আমলকী, করমচার মতো দেশি ফল তো আছেই। কম চেনা লঙ্গান, রাম্বুটান, ডুরিয়ান, অ্যাভোকাডোর মতো ফলও আছে।

ডিপ্লোমা কৃষিবিদ নার্সারির মালিক আবদুল জলিল জানালেন, ফল ধরা গাছের দাম সাধারণত নির্ভর করে গাছের বয়স ও জাতের ওপর। শহর এলাকার লোকজনের মূলত আগ্রহ থাকে ছাদবাগান করার উপযোগী গাছের প্রতি। তাঁদের চাহিদা অনুসারে হাইব্রিড জাতের গাছই মেলায় বেশি আনা হয়। এসব জাত প্রধানত থাইল্যান্ড থেকে আসে। বিদেশি আমের মধ্যে আছে চিয়াংমাই, চাকাবাত, ব্রুনেই কিং, ব্যানানা, কাটিমন ইত্যাদি। ফল ধরা বড় গাছের দাম ১০–৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত। পলিব্যাগের ছোট চারা ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত।

দেশি–বিদেশ ফলের চারা ও বড় গাছের বিপুল সমারোহ দেখা গেল ইউনিক নার্সারি অ্যান্ড প্লাজায়। ব্যবস্থাপক আবদুর রহিম হাওলাদার জানালেন, তাঁদের নার্সারিতে মিষ্টি ও লাল দুই রকমের তেঁতুল, সাদা জাম ও মিষ্টি জলপাইয়ের চারা আছে। এ ছাড়া সফেদা, ডেউয়া, লটকন, জলপাই, লেবু, জাম্বুরা, আতা, গাব, কাজুবাদাম, করমচা, জামরুল, আমলকী, অড়বড়ই, কাউফলসহ বিভিন্ন দেশি ফলের চারা ও বড় গাছ আছে। বিদেশি ফলের মধ্যে আছে অ্যাভোকাডো, পার্সিমন, রাম্বুটান, লঙ্গান, ডুরিয়ান, মিসরীয় ডুমুর প্রভৃতি।

মেলায় অনেক রকম মসলার চারা দেখা গেল। রাশিদা নার্সারির বিক্রেতা কাইয়ুম হাসান জানালেন, এলাচি, চুইঝাল, গোলমরিচ, দারুচিনি, তেজপাতা এসবের চারা পাওয়া যাবে আকার অনুসারে ৩০০ থেকে ২ হাজার টাকায়।

মুক্তাগাছার বনরূপা নার্সারি এসেছে জাতীয় বৃক্ষমেলায়। তাদের স্টলের সামনে ছাউনি দিয়ে অনেকটা গ্রিনহাউসের মতো পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। সেখানে সাজানো আছে বিচিত্র ধরনের ক্যাকটাস, সাকুলেন্ট, অর্কিডসহ ঘরে রাখার মতো শোভাবর্ধনকারী লতাগুল্ম। মালিক জুলহাস হোসেন জানালেন, আকার আর জাতভেদে এসবের দাম সর্বনিম্ন ২০০ থেকে ৩ হাজার টাকা।

অনেক রকমের নারকেলের চারা বিক্রি করতে দেখা গেল এনার্জিপ্যাক এগ্রো লিমিটেডের স্টলে। কাঞ্চনপুরি, মালয়েশিয়ান, শ্রীলঙ্কান, ভিয়েতনামি, কেরালা, মিয়ানমার ও বারি-৪ নারকেলের চারা পাওয়া যাবে সর্বনিম্ন ২০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকার মধ্যে। গাছপালা ছাড়া বীজ, সারসহ কৃষি উপকরণও আছে অধিকাংশ স্টলে।

ফুলের কথা আলাদা করেই বলতে হবে। গোলাপ, জবা, জুঁই, চামেলি, বেলি, হাসনাহেনা, টগর, রঙ্গনসহ কত রকমের, কত রঙের ফুল যে আছে মেলায় তার ইয়ত্তা নেই! রঙে রূপে সুশোভন করে তুলেছে তারা দৃশ্যপট। মেলায় তাদের সান্নিধ্যে এলে ঘুচে যাবে মনের মলিনতা।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: রকম র

এছাড়াও পড়ুন:

হাজী দানেশ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন ঘিরে ক্যাম্পাসে উৎসবের আমেজ

‘দোস্ত, আমি হবিগঞ্জ থেকে আসতে পারলাম, দুই দিন আগে। তুমি নীলফামারী থেকেও এখনো ক্যাম্পাসে পৌঁছালে না।’ গতকাল বুধবার বিকেলে বন্ধুর সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলছিলেন সোয়াদুজ্জামান। আলাপচারিতায় তিনি জানালেন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকৌশল বিভাগের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। গত বছর কর্মজীবন শুরু করেছেন হবিগঞ্জে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। সমাবর্তন উপলক্ষে দুদিন আগেই দিনাজপুরে এসেছেন; উঠেছেন শহরে সুইহারিতে এক আত্মীয়ের বাসায়।

হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তন আগামী শনিবার অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখা সূত্র জানায়, এবার সমাবর্তনে অংশ নিতে ফরম পূরণ করেছেন আট হাজার ৩৩ জন শিক্ষার্থী। ২০১০ সালের পর থেকে অর্থাৎ সপ্তম ব্যাচ থেকে ২০তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই আয়োজন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার।

২০১০ সালের ৯ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর কেটে গেছে দেড় দশক। দীর্ঘ বিরতির পর সমাবর্তন আয়োজন ঘিরে ক্যাম্পাসে চলছে ব্যাপক সাজসজ্জার কাজ। কয়েকজন শিক্ষক বলেন, দীর্ঘ সময় পরে সমাবর্তনের আয়োজন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক পরিবেশকে আরও গতিশীল করবে। গবেষণা, উদ্ভাবন ও সমসাময়িক জ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

গতকাল ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, বিভিন্ন স্থানে আগাছা পরিষ্কারসহ বিশ্ববিদ্যালয় অভ্যন্তরীণ সড়ক পরিচ্ছন্নতার কাজ চলছে। বিশ্ববিদ্যালয় বিজয়-২৪ হলের মাঠে করা হচ্ছে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মূল মঞ্চ। কেন্দ্রীয় মাঠ-১ এ থাকছে শিক্ষার্থী বন্ধুদের খাবারের আয়োজন। প্রশাসনিক ভবন, একাডেমিক ভবন, আবাসিক হলসহ বিভিন্ন ভবনে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। তোরণ নির্মাণ, ব্যানার-ফেস্টুনসহ সৌন্দর্যবর্ধনকারী পতাকায় পুরো ক্যাম্পাসে চলছে উৎসবের আমেজ।

এরই মধ্যে শিক্ষার্থীদের অনেকেই এসে উপস্থিত হয়েছেন দিনাজপুরে। ক্যাম্পাস ঘুরে রেখে যাওয়া স্মৃতি হাতড়াচ্ছেন। যাঁদের কেউ সরকারি-বেসরকারি অফিসে কর্মরত আছেন, কেউ–বা গবেষণাকাজে যুক্ত, কেউ হয়তো কোন পথে যাবেন, এখন ঠিক করতে পারেননি। কয়েকজন সাবেক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয়। সবার মুখে প্রিয় শিক্ষাঙ্গনে ফের একসঙ্গে হওয়া, স্মৃতি ছুঁয়ে যাওয়ার গল্প।

বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক এম এনামুল্লাহ বলেন, ‘বেশ লম্বা সময় পরে আমরা সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছি। এরই মধ্যে আয়োজনের প্রায় চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এটি কেবল ডিগ্রি প্রদান অনুষ্ঠান নয়, বরং উচ্চশিক্ষাব্যবস্থায় সমাবর্তন একটি কাঠামোবদ্ধ প্রাতিষ্ঠানিক আয়োজন, যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক অর্জন রাষ্ট্রীয়ভাবে ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়। এ ধরনের আয়োজন করতে পারা প্রশাসনিক সক্ষমতা, একাডেমিক স্থিতিশীলতা ও সাংগঠনিক প্রস্তুতির সূচকও বটে।’

সমাবর্তন অনুষ্ঠানে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

সমাবর্তনের পূর্ব প্রস্তুতি ও আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থার সুষ্ঠু বিধান সম্পন্ন করতে বেশ কিছু নিয়ম বেঁধে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ১৭ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবু হাসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয় এসব তথ্য।

নির্দেশনার মধ্যে আছে, কনভোকেশন কার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে এবং এটি হস্তান্তরযোগ্য নয়। কনভোকেশন কার্ড এবং সাময়িক সনদ/মূল সনদ/ক্লিয়ারেন্স প্রদর্শন করে বিভাগ/অনুষদ/নির্বাচিত কেন্দ্র থেকে গাউন, ক্যাপ, হুড ও গিফট বক্স সংগ্রহ করতে হবে। গাউন, ক্যাপ, হুড ছাড়া সমাবর্তনের মূল প্যান্ডেলে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।

যেসব গ্র্যাজুয়েট ইতিমধ্যে সাময়িক সনদ/মূল সনদ উত্তোলন করেছেন তাঁদের অবশ্যই এর মূল কপি একটি খামে করে (খামের ওপর নাম, আইডি, বিভাগ/কলেজের নাম লিখতে হবে) নিয়ে আসতে হবে। গাউন, ক্যাপ, হুড নেওয়ার সময় তা অবশ্যই জমা দিতে হবে। জমা দেওয়া ছাড়া গাউন সংগ্রহ করা যাবে না।

অংশগ্রহণকারী গ্র্যাজুয়েটগণ ২১ নভেম্বর সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত এবং ২২ নভেম্বর সকাল ৭টা হতে সকাল ১০টা পর্যন্ত গাউন, ক্যাপ, হুড ও গিফট বক্স সংগ্রহ করতে পারবেন। ২২ নভেম্বর বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সমাবর্তনের মধ্যাহ্নভোজের খাবারের প্যাকেট বিতরণ করা হবে। সমাবর্তন কার্ড প্রদর্শন করে নির্ধারিত বিভাগ/অনুষদ/কেন্দ্র হতে খাবারের প্যাকেট সংগ্রহ করতে হবে।

এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক নির্ধারিত স্থান থেকে মূল সনদ গ্রহণের জন্য অংশগ্রহণকারীদের গাউন ও হুডসহ কনভোকেশন কার্ড নিয়ে উপস্থিত থাকতে হবে। অনুষ্ঠান শেষে বিকাল সাড়ে পাঁচটা থেকে রাত সাড় আটটা পর্যন্ত সব বিভাগ/অনুষদ/নির্ধারিত বুথে গাউন ফেরত দিয়ে কনভোকেশন কার্ড প্রদর্শন কর মূল সনদ গ্রহণ করতে হবে। গাউন ফেরত না দিলে ৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে। অংশগ্রহণকারীদের জন্য পরিবহনব্যবস্থা ২১ নভেম্বর সকাল ৮টা হতে ২২ নভেম্বর রাত ৮টা পর্যন্ত চলমান থাকবে।

২২ নভেম্বর মূল সমাবর্তন স্থল বেলা ১টা থেকে দেড়টার মধ্যে শুধু অনুমোদিত সনদধারী/অতিথিদের জন্য সীমাবদ্ধ থাকবে। সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ব্যাগ, ছাতা, ক্যামেরা ও কোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস আনা যাবে না। শুধু মুঠোফোন সঙ্গে রাখা যাবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • হাজী দানেশ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন ঘিরে ক্যাম্পাসে উৎসবের আমেজ
  • ওবামা ফাউন্ডেশনে ছয় মাসের লিডারশিপ প্রোগ্রাম, যেভাবে আবেদন
  • সশস্ত্র বাহিনীর সমর্থনে দ্রুত সংকট উত্তরণ ও জাতিকে স্থিতিশীল করা সম্ভব হয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা