ট্রাম্পের দাবি-বিশ্বে খিষ্ট্রানরা সবচেয়ে নির্যাতিত
Published: 23rd, September 2025 GMT
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, বর্তমানে বিশ্বে খিষ্ট্রানরা সবচেয়ে নির্যাতিত। মঙ্গলবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে দেওয়া ভাষণে তিনি এ দাবি করেছেন।
ট্রাম্প তার ভাষণ দেওয়ার সময় যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের প্রথম সংশোধনীতে উল্লেখিত অধিকারগুলো রক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, “আসুন আমরা বাকস্বাধীনতা এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষা করি। আসুন আমরা ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা করি, যার মধ্যে আজকে বিশ্বের সবচেয়ে নির্যাতিত ধর্মও অন্তর্ভুক্ত: এটিকে খ্রিস্টধর্ম বলা হয়।”
তিনি আরো বলেছেন, “আসুন আমরা আমাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করি এবং সেই গুণাবলী লালন করি যা আমাদের প্রতিটি জাতিকে এতোটা বিশেষ, অবিশ্বাস্য এবং অসাধারণ করে তুলেছে।”
প্রসঙ্গত, ট্রাম্প ফেব্রুয়ারিতে ‘খ্রিস্টানবিরোধী বিতর্কের’ বিরুদ্ধে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছিলেন।
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও মালয়েশিয়ার ইউআইটিএম শিক্ষা-গবেষণায় পরস্পরকে সহযোগিতা করবে
বাংলাদেশের ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির সঙ্গে এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্ট (ইওআই) স্বাক্ষর করেছে মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মারার (ইউআইটিএম) অ্যাকাউন্টিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এআরআই)।
এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয় দুটির যৌথ গবেষণা প্রকল্প, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম এবং জ্ঞান বিনিময়ের নতুন সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে দুই পক্ষই। পাশাপাশি দুই দেশের উচ্চশিক্ষা খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে এবং আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন জ্ঞান বিনিময়ের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।
গতকাল সোমবার ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ফরিদ আহমদ সোবহানীর সভাপতিত্বে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন এম ছায়েদুর রহমান এবং ইউআইটিএমের পক্ষে এআরআইয়ের পরিচালক জুরাইদাহ মোহাম্মদ সানুসি ইওআইতে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের চেয়ারপারসন, শিক্ষক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ইউআইটিএমের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন মুহাম্মদ নাজমুল হক, মোহাম্মদ তৌফিক বিন মোহাম্মদ সুফিয়ান ও লিলি মারদিয়াহ আদম মুদিন।
ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য বলেন, ‘এ সহযোগিতা আমাদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য বৈশ্বিক শিক্ষায় অংশগ্রহণের একটি চমৎকার সুযোগ সৃষ্টি করবে। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক গবেষণার ক্ষেত্রেও নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেবে।’
ইউআইটিএমের এআরআই পরিচালক জুরাইদাহ মোহাম্মদ সানুসি বলেন, ‘এই অংশীদারত্ব শুধু একাডেমিক উন্নয়নেই নয়, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য টেকসই জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’