আগুনে পুড়ে মারা গেছেন মার্কিন সংগীতশিল্পী জিল সোবুল
Published: 2nd, May 2025 GMT
মার্কিন সংগীতশিল্পী, গীতিকার ও আন্দোলনকর্মী জিল সোবুল মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (১ মে) মিনেসোটার নিজ বাড়িতে আগুনে পুড়ে মৃত্যু হয় ৬৬ বছর বয়সী সংগীতশিল্পীর। গায়িকার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তার মুখপাত্র।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, গায়িকার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে তার মুখপাত্র জন পর্টার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘জিল ছিলেন মানবাধিকারের এক নিবেদিত কর্মী। তিনি সারা জীবন ন্যায়ের পক্ষে লড়েছেন। তার সঙ্গে কাজ করা ছিল দারুণ উপভোগ্য। আমি আমার এক ভালো বন্ধু হারালাম। তার কাজ ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।
প্রায় তিন দশকের ক্যারিয়ারে ১২টি অ্যালবাম মুক্তি দিয়েছেন গায়িকা। এর মধ্যে ১৯৯৫ সালে মুক্তি পাওয়া ‘আই কিসড আ গার্ল’ দিয়ে সবচেয়ে বেশি পরিচিতি পান জিল।
আজ শুক্রবারও একটি অনুষ্ঠানে গাওয়ার কথা ছিল জিলের। কিন্তু তার আগেই চলে গেলেন তিনি। গায়িকার মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করেছেন তার ভক্ত-অনুসারী থেকে শুরু করে তারকারা। ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী লয়েড কোল লিখেছেন, ‘বেশি কিছু বলতে পারছি না। আমরা সবাই তাকে ভালোবাসতাম, সে-ও আমাদের ভালোবাসত।’
১৯৫৯ সালের ১৬ জানুয়ারি কলোরাডোতে জন্ম জিলের। ১৯৯০ সালে প্রকাশিত হয় তার প্রথম একক অ্যালবাম ‘থিংস হেয়ার আর ডিফারেন্ট’। সবশেষ অ্যালবাম ‘নস্টালজিয়া কিলস’ বাজারে আসে ২০১৮ সালে।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সৌদি আরবের কাছে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র
সৌদি আরবের কাছে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সৌদি আরব সফরের আগে শুক্রবার এ অনুমোদন দেওয়া হলো।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি নিয়ে সৌদি আরবের সঙ্গে চুক্তির বিষয়টি তারা কংগ্রেসকে জানিয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর মধ্যে থাকবে মধ্যপাল্লার ১ হাজার ‘এআইএম–১২০’ ক্ষেপণাস্ত্র। আকাশে থাকা লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করার জন্য কোনো আকাশযান থেকে (এয়ার টু এয়ার) এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ছোড়া যায়।
আগামী ১৩ থেকে ১৬ মে সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে সম্প্রতি প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশ নিতে ইতালির রাজধানী রোমে সংক্ষিপ্ত সফর করেছিলেন তিনি। এটিই ছিল দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় বসার পর মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রথম বিদেশ সফর।
তেলসমৃদ্ধ সৌদি আরবের সঙ্গে বড় ধরনের বাণিজ্যচুক্তি করার কথা আগে থেকেই বলে আসছিলেন ট্রাম্প। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে মস্কো ও কিয়েভের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করছে রিয়াদ।