বগুড়ার শেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রায়হানুল ইসলাম রানা (৩২) নামে নৌ-পুলিশের এক কনস্টেবল নিহত হয়েছেন।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার কুসুম্বি ইউনিয়নের নগরআরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

আরো পড়ুন:

পুরাতন লোহা বিক্রির নামে দেড় কোটি টাকা আত্মসাৎ, প্রতারক গ্রেপ্তার

টাঙ্গাইলে গ্যাস লাইনে ফাটল: ১৪ হাজার সংযোগ বিচ্ছিন্ন, বিদ্যুৎহীন ২ লাখ পারিবার

নিহত রানা ওই গ্রামের মৃত শাহ আনোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি জয়পুরহাটের কালাই থানায় কর্মরত ছিলেন। সম্প্রতি তার ঢাকায় নৌ-পুলিশে বদলির আদেশ হয়। ঢাকায় যোগদানের আগে তিনি নিজ বাড়িতে ছুটিতে আসেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিজ বাড়িতে বৈদ্যুতিক কাজ করার সময় তিনি হঠাৎ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। পরে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম মঈনুদ্দীন জানান, নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় থানায় ইউডি (অপমৃত্যু) মামলা দায়ের করা হয়েছে।

ঢাকা/এনাম/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন হত

এছাড়াও পড়ুন:

ভেনেজুয়েলা নিয়ে ট্রাম্প কী লক্ষ্য অর্জন করতে চান

দুই মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় সাগরে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় সামরিক সমাবেশ ঘটাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, মাদকের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য এ আয়োজন। কিন্তু ওয়াশিংটনের প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে কারাকাসকে বার্তা দিতে চায়।

যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে ছোট ছোট নৌযানে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে হত্যা করেছে। এই হামলাগুলোকে ঘিরে লাতিন আমেরিকা অঞ্চলজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা প্রশ্ন তুলেছেন এর বৈধতা নিয়ে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড আসলে ইঙ্গিত দিচ্ছে—ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরোকে ভয় দেখাতে অভিযান চালানো হচ্ছে।

লন্ডনভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউসের লাতিন আমেরিকা-বিষয়ক সিনিয়র ফেলো ক্রিস্টোফার সাবাতিনি বলেন, এটি মূলত সরকার পরিবর্তনের প্রচেষ্টা। তারা হয়তো সরাসরি আগ্রাসনে যাবে না, বরং শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে বার্তা দিতে চায়।

সাবাতিনির মতে, এই সামরিক আয়োজন আসলে শক্তি প্রদর্শন। এর উদ্দেশ্য ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী ও মাদুরোর ঘনিষ্ঠ মহলে ভয় সৃষ্টি করা, যাতে তারা তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

সম্পর্কিত নিবন্ধ