বাংলাদেশ-ইউএই সিরিজের স্পন্সর ওয়ালটন
Published: 17th, May 2025 GMT
শনিবার (১৭ মে) থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এই সিরিজের স্পন্সর হয়েছে ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন গ্রুপ।
ক্রিকেটের বহু ঐতিহাসিক ঘটনা ও ম্যাচের সাক্ষী হয়ে থাকা সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দুই দলের ২০ ওভারের ক্রিকেটের এই সিরিজটি অনুষ্ঠিত হবে। এবারের সিরিজের নামকরণ করা হয়েছে ‘ওয়ালটন ইউএই বনাম বাংলাদেশ টি২০ সিরিজ ২০২৫।’
স্পোর্টসে ওয়ালটন গ্রুপ নিয়মিত পৃষ্ঠপোষক, পরিচিত এক নাম। বাংলাদেশের সবখেলাতেই স্পন্সরশিপ করছে ওয়ালটন গ্রুপ। যেখানে ক্রিকেট, সেখানেই ওয়ালটন; এমন স্লোগান সবার মুখে শোভা পায়। এবারও প্রতিষ্ঠানটি যথারীতি বাংলাদেশ-সংযুক্ত আরব আমিরাত সিরিজে স্পন্সর হিসেবে আছে।
আজ বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। চলতি বছরের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার অপেক্ষায় বাংলাদেশ। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে এর আগে তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জয়ের শতভাগ রেকর্ড বাংলাদেশের। নিশ্চিতভাবে এবারও সিরিজটি জেতার অপেক্ষায় বাংলাদেশ।
ঢাকা/ইয়াসিন
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
২৭ নভেম্বর জকসু নির্বাচন না হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা হবে: আপ বাংলাদেশ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত না হলে তা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রশাসনের প্রতারণা বলে মন্তব্য করেছে ইউনাইটেড পিপলস (আপ) বাংলাদেশ। এ সময় পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরে সংগঠনটি।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন চায় ছাত্রশিবির
জকসু নির্বাচন নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ ছাত্র সংগঠনগুলোর
দাবিগুলো হলো— আসন্ন জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত করতে হবে; নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে; নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ নিরপেক্ষতা ও স্বাধীনতা রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে; সব সংগঠনকে সমান সুযোগ দিয়ে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে; অরাজনৈতিক, নিরাপদ ও শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য ও জবির প্রধান সংগঠক মাসুদ রানা বলেন, “আমরা যখন জকসুর দাবিতে অনশন করছিলাম, তখন প্রশাসন ২৭ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমাদের অনশন ভাঙিয়েছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, একটি মহল নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে।”
তিনি বলেন, “ডিসেম্বর মাসে ভর্তি পরীক্ষা ও বিভিন্ন বিভাগের ফাইনাল পরীক্ষা থাকায় ওই মাসে নির্বাচন অসম্ভব। তাই ২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচনের উপযুক্ত সময়।”
তিনি আরো বলেন, “আমরা জানতে চাই, নির্বাচন পেছানোর মধ্য দিয়ে জকসু নির্বাচন ভণ্ডুল করার কোনো প্রক্রিয়া চলছে কিনা। পুরান ঢাকাকে অস্থিতিশীল করে একটি মহল নির্বাচন পণ্ড করতে চায়। শিক্ষার্থীদের জীবনের প্রথম ভোট হবে জকসু নির্বাচন—তা থেকে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না।”
ঢাকা/লিমন/মেহেদী