টরন্টোয় প্রীতম, মিলা ও মিনারকে নিয়ে ‘বং বিটস ব্যাশ’
Published: 4th, July 2025 GMT
টরন্টোর সাংস্কৃতিক অঙ্গনে নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে ‘মিক্সটেপ’। আগামীকাল শনিবার ৫ জুলাই টরন্টোর স্কারবরো গ্লোবাল কিংডম অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘বং বিটস ব্যাশ’ শিরোনামে একটি বিশেষ কনসার্ট। সেখানে একসঙ্গে পারফর্ম করবেন বাংলা গানের তিন জনপ্রিয় শিল্পী প্রীতম হাসান, মিলা ও মিনার। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
আয়োজকদের ভাষ্যে, তিন শিল্পীর এই সমন্বয় বাংলা সংগীতের ভিন্ন ভিন্ন ধারা ও আবেগের মেলবন্ধন ঘটাবে।
থাকবে এক্সপেরিমেন্টাল সুর, শক্তিশালী আবেগ আর নতুনত্বের ছোঁয়া, যা প্রবাসী বাঙালি দর্শক-শ্রোতাদের জন্য হবে ভিন্নধর্মী এক অভিজ্ঞতা। এ ছাড়া টরন্টোর স্থানীয় ব্যান্ড ‘শূর’ও পারফর্ম করবে এই আয়োজনে। শূরের পরিবেশনা বাঙালি সংগীতকে নতুনভাবে তুলে ধরবে প্রবাসের মাটিতে।
আয়োজকদের দাবি, উত্তর আমেরিকার অন্যতম বড় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত হওয়া টরন্টোয় এখন বাংলাদেশি সংস্কৃতির উজ্জ্বল প্রতিনিধিত্ব করছে ‘মিক্সটেপ’। মিক্সটেপের মতো আয়োজনে বাংলাদেশের সংগীত ও সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়ছে আন্তর্জাতিক পরিসরেও।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: টরন ট
এছাড়াও পড়ুন:
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার
কুররাতুল আইন কানিজ
যুগ্ম সদস্য সচিব
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ
আন্দোলনের শুরুর দিন থেকেই আমি যুক্ত ছিলাম। তখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক ছিলাম। আন্দোলনের শুরুর দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে আমি, নাহিদ ইসলাম, আব্দুল কাদের, আবু বাকের মজুমদার, আবু সাঈদ লিওন, প্রীতম সোহাগসহ আরও কয়েকজন বের হয়ে সেখানে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ খুলে সেখানে আন্দোলনের সব আপডেট দেওয়ার। আমরা নিজেদের তথ্য দিয়ে গ্রুপ খুলে ফেলি। সেখান থেকেই স্লোগান ও কর্মসূচি নির্ধারিত হয়। এরপর মাইক ভাড়া করে আন্দোলন করার জন্য এবং আরও আনুষঙ্গিক কাজের জন্য টাকার দরকার হলে প্রীতম সোহাগ ভাই প্রথম তাঁর পকেট থেকে ১০০ টাকা দিয়ে ক্রাউড ফান্ডিং করা শুরু করলেন। এরপর আমরা সবাই যে যার মতো টাকা দিতাম। আমি অন্য মেয়েদের সঙ্গে নিয়ে পোস্টার, ফেস্টুন ডিজাইন করে, লিখে নিয়ে আসতাম এবং তা বণ্টন করে আন্দোলন করতাম। অগ্নিঝরা স্লোগানে আন্দোলন গতি পেয়েছে। v