সেই ছেলেবেলা থেকে তেমুজিনকে নিয়ে জানাশোনা। আমার পরিণত ভ্রমণপ্রেম তাই সংগত কারণেই তাঁর ভূখণ্ড দেখার জন্য ব্যাকুল হবেই। কিন্তু পরিকল্পনা বারবার ভেস্তে যাচ্ছিল। ভাবলাম, আবার চেষ্টা করি। সেই একই বিপত্তি, ভিসা–বিভ্রাট। তবে অনেক খোঁজখবর করে, কাঠখড় পুড়িয়ে অবশেষে তেমুজিনের দেশ ভ্রমণের সম্মতিপত্র, ই–ভিসা পেলাম। ট্রাভেল এজেন্সি বলছিল মাত্র এক মাসের ভিসা পাব। আচমকা একদিন ইমিগ্রেশন থেকে একটি ফরম পাঠানো হলো। এযাবৎ কতগুলো দেশ ভ্রমণ করেছি তার বিশদ তালিকা চাইলে সেটি পূরণ করতেও ভীষণ আলসেমি লাগছিল। কারণ, ভিসা পাব কি না, কোনো নিশ্চয়তা তখনো পাইনি। দিন দশেক পর ই–মেইলে ভিসা এল। ছয় মাসের ভিসা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু থাকতে পারব শুধু ৯ দিন। এই স্তেপ-মরু অঞ্চলে গিয়েও কি আমাদের দেশের মানুষেরা ওভার-স্টে করে? নয়তো এত কঠোর হওয়ার কারণ কী হতে পারে?
ট্রাফিক জ্যামে বসে দেখা উলনবাটোরের ইতিহাস জাদুঘর.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
উলনবাটোরের ট্রাফিক জ্যাম
সেই ছেলেবেলা থেকে তেমুজিনকে নিয়ে জানাশোনা। আমার পরিণত ভ্রমণপ্রেম তাই সংগত কারণেই তাঁর ভূখণ্ড দেখার জন্য ব্যাকুল হবেই। কিন্তু পরিকল্পনা বারবার ভেস্তে যাচ্ছিল। ভাবলাম, আবার চেষ্টা করি। সেই একই বিপত্তি, ভিসা–বিভ্রাট। তবে অনেক খোঁজখবর করে, কাঠখড় পুড়িয়ে অবশেষে তেমুজিনের দেশ ভ্রমণের সম্মতিপত্র, ই–ভিসা পেলাম। ট্রাভেল এজেন্সি বলছিল মাত্র এক মাসের ভিসা পাব। আচমকা একদিন ইমিগ্রেশন থেকে একটি ফরম পাঠানো হলো। এযাবৎ কতগুলো দেশ ভ্রমণ করেছি তার বিশদ তালিকা চাইলে সেটি পূরণ করতেও ভীষণ আলসেমি লাগছিল। কারণ, ভিসা পাব কি না, কোনো নিশ্চয়তা তখনো পাইনি। দিন দশেক পর ই–মেইলে ভিসা এল। ছয় মাসের ভিসা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু থাকতে পারব শুধু ৯ দিন। এই স্তেপ-মরু অঞ্চলে গিয়েও কি আমাদের দেশের মানুষেরা ওভার-স্টে করে? নয়তো এত কঠোর হওয়ার কারণ কী হতে পারে?
ট্রাফিক জ্যামে বসে দেখা উলনবাটোরের ইতিহাস জাদুঘর