বলিউড অভিনেত্রী সারা আলী খানের সৌন্দর্য যে কাউকে মোহিত করে। যদিও এক সময় স্থূলতার জন্য  মানুষের কটাক্ষ শুনতে হয়েছে তার। এই নায়িকার ওজন ছিল ৯৬ কেজি। সে সময় তিনি বি-টাউনে পরিচিত ছিলেন সাইফ আলীর কন্যা হিসেবে। শোবিজে পা রাখার আগে নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণে আনার জোর চেষ্টা শুরু করেন সারা।

একটি সাক্ষাৎকারে সারা জানান, করণ জোহর সারাকে একটি চরিত্রের জন্য ভেবেছিলেন। তবে তিনি শর্ত দিয়েছিলেন সারাকে তার অর্ধেক ওজন কমিয়ে ফেলতে হবে। যদিও সারা আলী খান প্রথম সিনেমা করেন ২০১৮ সালে। অভিষেক কাপুর পরিচালিত ‘কেদারনাথ’ সিনেমায় সারার বিপরীতে ছিলেন সুশান্ত সিং রাজপুত। করণ জোহর কোন সিনেমা আর কোন চরিত্রে সারা আলী খানকে ভেবে রেখেছেন তা এখন অস্পষ্ট। কিন্তু সারা আলী খান এগিয়ে গেছেন অনেক দূর। বলিউডে নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন অভিনয় ও সৌন্দর্যগুণে। করণ জোহরের সিনেমায় অভিনয় করার ইচ্ছা থেকেই স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে ওঠেন সারা।

অভিনেত্রী জানিয়েছেন, তার বাড়তি ওজনের জন্য শুধুমাত্র খাবার দায়ী ছিল না, এজন্য দায়ী ছিল হরমোন। হরমোনের ভারসাম্য রক্ষায় তিনি মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে শুরু করেন। এর পাশাপাশি কড়া ডায়েট এবং নিয়মিত শরীরচর্চা করেছেন। 

আরো পড়ুন:

যে অভ্যাসগুলো তারুণ্য ধরে রাখে

আজ ‘ধন্যবাদ জানানোর দিন’

সারার পরামর্শ, মেদ ঝরাতে হলে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের পাশাপাশি নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হবে এবং মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে।

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

যুদ্ধবিরতি নিয়ে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন জেলেনস্কি ও মার্কিন প্রতিনিধি

যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার জন্য জার্মানিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বসতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রতিনিধি দল। সোমবার এই বৈঠক হবে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

একজন মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দূত স্টিভ উইটকফ এবং জামাতা জ্যারেড কুশনার ইউক্রেনীয় ও ইউরোপীয়দের সাথে আলোচনার জন্য জার্মানি সফর করছেন।

মার্কিন শান্তি প্রস্তাব নিয়ে ইউক্রেন ও রাশিয়ার সাথে আলোচনার নেতৃত্বদানকারী উইটকফকে পাঠানোর সিদ্ধান্তটি একটি সংকেত বলে মনে হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, ওয়াশিংটন অগ্রগতির সম্ভাবনা দেখছে। বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউস জানিয়েছিল, ট্রাম্প যদি মনে করেন যে যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে তবেই কেবল একজন কর্মকর্তাকে আলোচনায় পাঠাবেন।

 বৈঠক সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে জার্মান সরকারের একটি সূত্র বলেছেন, “ইউক্রেনে সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা সপ্তাহান্তে বার্লিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেনের পররাষ্ট্রনীতি উপদেষ্টাদের মধ্যে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।”

সোমবার জার্মান চ্যান্সেলর মের্জ বার্লিনে জেলেনস্কি এবং ইউরোপীয় নেতাদের একটি শীর্ষ সম্মেলনের আতিথেয়তা করছেন, যা ইউরোপ জুড়ে মিত্রদের কাছ থেকে ইউক্রেনীয় নেতার প্রতি সমর্থনের ধারাবাহিক প্রকাশ্য প্রদর্শনের সর্বশেষ ঘটনা। কারণ প্রাথমিকভাবে মস্কোর প্রধান দাবিগুলিকে সমর্থন করে এমন একটি শান্তি পরিকল্পনায় স্বাক্ষর করার জন্য কিয়েভ ওয়াশিংটনের চাপের মুখে রয়েছে।

ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মার্কিন প্রস্তাবগুলোকে পরিমার্জন করার জন্য কাজ করছে। আগের প্রস্তাবে কিয়েভকে আরো ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার, ন্যাটোতে যোগদানের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ত্যাগ করার এবং তার সশস্ত্র বাহিনীর সীমাবদ্ধতা মেনে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছিল।

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ