ঈদ উপলক্ষে আইওটি, এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ বিশ্বের সর্বাধুনিক স্মার্ট প্রযুক্তি ও ফিচার-সমৃদ্ধ সাতটি নতুন মডেলের ফ্রিজ উন্মোচন করল বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান রেফ্রিজারেটর ব্র্যান্ড ওয়ালটন। নতুন মডেলের এসব ফ্রিজের মধ্যে আছে 8in1 কনভার্টিবল মোডের ডলবি সাউন্ডযুক্ত অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং ২১.৫ ইঞ্চি  ডিসপ্লের স্মার্ট রেফ্রিজারেটর, আইওটি ও এআই ডক্টরসহ সর্বাধুনিক ফিচারের থ্রি ডোরের সাইড বাই সাইড মডেলের স্মার্ট রেফ্রিজারেটর, ইনভার্টার টেকনোলজির কনভার্টিবল মোড-সমৃদ্ধ রিভার্সিবল ডোর মডেল, ওয়াটার ডিস্পেনসারের বটম ও মাউন্টেড মডেল, ডিজিটাল কন্ট্রোল ডিসপ্লের সেমি নো-ফ্রস্ট মডেলের রেফ্রিজারেটরসহ স্লিম ডিজাইনের ফ্রিজার।       

বৃহস্পতিবার (৮ মে, ২০২৫) রাজধানীর বসুন্ধরায় ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আয়োজিত ‘মেগা লঞ্চ ২০২৫’ শীর্ষক এক জমকালো অনুষ্ঠানে এসব নতুন মডেলের ফ্রিজ উন্মোচন করেন ওয়ালটন ফ্রিজের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মীম। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এএমডি) ও চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার মো.

জিয়াউল আলম, এফসিএ, আইসিএইডব্লিউ; এএমডি নজরুল ইসলাম সরকার ও ইভা রিজওয়ানা, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মফিজুর রহমান, ওয়ালটন হাই-টেকের বিজনেস কো-অর্ডিনেটর (রেফ্রিজারেটর) মো. শাহজালাল হোসেন লিমন, চিফ মার্কেটিং অফিসার জোহেব আহমেদ, ফ্রিজের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) মো. তাহসিনুল হক, ডেপুটি সিবিও মো. জহির হাসান, ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান, ওয়ালটন ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহীদুল ইসলাম, ব্র্যান্ড ম্যানেজার মোস্তাফিজুর রহমান, ওয়ালটন ফ্রিজের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (আরঅ্যান্ডআই) সেন্টারের প্রধান আজমল ফেরদৌস বাপ্পী প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জনপ্রিয় উপস্থাপিকা নীল হুরেজাহান। 

অনুষ্ঠানে ওয়ালটন ফ্রিজের সিবিও মো. তাহসিনুল হক বলেন, গ্রাহকের হাতে বিশ্বের সর্বাধুনিক ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তির পণ্য তুলে দিতে সামর্থ্যের সবটুকু দিয়ে প্রতিনিয়ত গবেষণা চালাচ্ছেন ওয়ালটনের গবেষণা ও উদ্ভাবন (আরএন্ডআই) টিমের প্রকৌশলীরা। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আমরা বিশ্বের সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী ডিজাইন, প্রযুক্তি ও ফিচারের নতুন নতুন মডেলের ফ্রিজ গ্রাহকদের হাতে তুলে দিতে সক্ষম হচ্ছি। 

তিনি জানান, ওয়ালটনের নতুন মডেলের ফ্রিজে ব্যবহার করা হয় এআই, আইওটিসহ বিশ্বের সর্বাধুনিক স্মার্ট প্রযুক্তি ও ফিচার, যা বিশ্বের সকল আধুনিক ফ্রিজে ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে দিয়ে হাই-টেক রেফ্রিজারেটর উৎপাদন ও বিপণনে নতুন যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। সেইসঙ্গে নিজস্ব প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা ও সক্ষমতায় আরো এক অনন্য নজির সৃষ্টি করল ওয়ালটন। 

ওয়ালটনের নতুন মডেলের ফ্রিজের মধ্যে আছে ৬২০ লিটার ধারণক্ষমতার ‘বিগ ডিসপ্লে’ স্মার্ট রেফ্রিজারেটর। এতে আছে খুবই উন্নত ভিউ অ্যাঙ্গেলের ২১.৫ ইঞ্চি অ্যান্ড্রয়েড ডিসপ্লে এবং স্টেরিও সাউন্ড সিস্টেম। এতে গ্রাহকরা অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট ফোনের ফিচারসহ ইউটিউব ব্রাউজিং, অনলাইন গ্রোসারি শপিং, অফলাইন ভিডিও ও অডিও, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, সেলফি ক্যামেরা, ওয়েদার আপডেট ইত্যাদি মাল্টিমিডিয়ার সকল ফাংশন পাবেন। ওয়ালটনের নতুন মডেলের এই ফ্রিজে আছে মেটাল ও ডুয়ো কুলিং সেটিংস। এই ফ্রিজে ব্যবহৃত এমএসও (ম্যাট্রিক্স স্পিড অপটিমাইজেশন) প্লাস ইনভার্টার টেকনোলজি বাইরের তাপমাত্রা অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে সবচেয়ে কম বিদ্যুৎ খরচে ফ্রিজের অভ্যন্তরীণ সর্বোচ্চ কুলিং পারফরমেন্স নিশ্চিত করবে। 8in1 কনভার্টিবল মোডের এই ফ্রিজের রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজার কম্পার্টমেন্টের কুলিং পারফরমেন্স গ্রাহক তার পছন্দমতো সেট করতে পারবেন। এতে বিদ্যুৎ খরচ হবে অনেক কম। এসব ফ্রিজ নিশ্চিত করবে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ামুক্ত স্বাস্থ্যকর ফ্রেস খাবার। 

ওয়ালটনের নতুন মডেলের ৫৬০ লিটার ধারণক্ষমতার থ্রি ডোর স্মার্ট রেফ্রিজারেটরে ব্যবহার করা হয়েছে এমএসও ইনভার্টার টেকনোলজি, ডুয়েল টেম্পারেচার কন্ট্রোলসহ  হলিডে, টারবো ও সুপার মোড কুলিং সেটিংস। এসব ফ্রিজে সংযোজন করা হয়েছে নিজস্ব উদ্ভাবিত ‘এআই ডক্টর’ ফিচার। বাংলাদেশে ওয়ালটনই প্রথম আইওটি স্মার্ট ফ্রিজে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ফিচার সংযোজন করেছে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এই ফিচার গ্রাহকের বাসায় ব্যবহৃত ওয়ালটন স্মার্ট ফ্রিজের কুলিং পারফরমেন্স, সেন্সরসহ অন্যান্য কম্পোনেন্টসে কোনো সমস্যা হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে শনাক্ত করে তৎক্ষণাৎ নিজেই সমাধানের চেষ্টা করবে। যদি তা না পারে, সঙ্গে সঙ্গে গ্রাহকের বাসার নিকটস্থ সার্ভিস সেন্টারে নোটিফিকেশন পাঠিয়ে দেবে। নোটিফিকেশন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাস্টমার কেয়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি গ্রাহকের সাথে যোগাযোগ করে বাসায় গিয়ে সমস্যা সমাধান করে দেবে। ফলে, গ্রাহক ফ্রিজের কোনো অস্বাভাবিকতা বোঝার অনেক আগেই পেয়ে যাবেন প্রয়োজনীয় বিক্রয়োত্তর সেবা। এছাড়াও এআইওটি ফিচার-সমৃদ্ধ এই ফ্রিজ গ্রাহকরা স্মার্টফোনের মাধ্যমে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে পরিচালনা করতে পারবেন।

এছাড়াও ওয়ালটনের নতুন মডেলের ফ্রিজের মধ্যে রয়েছে ৩৪৩ ও ৩০৮ লিটার ধারণক্ষমতার ইনভার্টার টেকনোলজির কনভার্টিবল মোড-সমৃদ্ধ রিভার্সিবল ডোরের রেফ্রিজারেটর, ২৬৮ লিটারের ‘ওয়াটার ডিসপেন্সার’ মডেলের রেফ্রিজারেটর, ৩৪৮ লিটারের ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার টেকনোজির সেমি নো ফ্রস্ট মডেলের রেফ্রিজারেটর এবং স্লিম ডিজাইনের ডিজিটাল কন্ট্রোল ডিসপ্লে-সমৃদ্ধ ২১০ লিটারের ফ্রিজার।              

ওয়ালটন ফ্রিজ আরঅ্যান্ডআই সেন্টারের প্রকৌশলীরা জানান, নতুন মডেলের ফ্রিজগুলোতে ব্যবহৃত নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যরে আলোকরশ্মি সংরক্ষিত ফলমূল ও শাক-সবজি প্রকৃতির মতো সজীব রাখে। ফলে, ওয়ালটন ফ্রিজে সংরক্ষিত ফল ও সবজির ভিটামিন, মিনারেলসহ অন্যান্য খাদ্যগুণ ও পুষ্টি অক্ষুণ্ন থাকে। এসব ফ্রিজের ইউভি-সি টেকনোলজি বায়ুবাহিত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া থেকে ফ্রিজে রাখা খাবারকে সুরক্ষিত রাখে। ইন্টেলিজেন্ট জার্ম টার্মিনেটর টেকনোলজি বায়ুবাহিত জীবাণু ধ্বংস করে। থ্রি লেয়ার ওডোর সেফ গার্ড অনাকাঙ্ক্ষিত গন্ধ দূর করে খাবারের স্বাদ রাখে অটুট। স্মার্ট কন্ট্রোল ফিচার থাকায় ওপরের দরজায় হাতের স্পর্শের মাধ্যমেই ফ্রিজ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এজন্য ফ্রিজের দরজা খোলার প্রয়োজন পরে না। 

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, গ্রাহকরা ওয়ালটনের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচার-সমৃদ্ধ নতুন মডেলের ফ্রিজ অন্যান্য ব্র্যান্ডের চেয়ে সাশ্রয়ী দামে কিনতে পারবেন। বাজারে অন্যান্য ব্র্যান্ডের বিগ ডিসপ্লে ফ্রিজের দাম ৩ লাখ টাকার থেকে বেশি। অন্যদিকে, ওয়ালটনের খুবই উন্নত ভিউ অ্যাঙ্গেলের অ্যান্ড্রয়েড বিগ ডিসপ্লে স্মার্ট রেফ্রিজারেটরের দাম পড়বে প্রায় ২ লাখ টাকা।   

ওয়ালটনের এসব ফ্রিজে ১ বছরের রিপ্লেসমেন্টসহ কম্প্রেসরে ১২ বছরের গ্যারান্টি এবং ৫ বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সেবার সুবিধা পাবেন ক্রেতারা। এছাড়াও আছে আইএসও সনদপ্রাপ্ত দেশব্যাপী বিস্তৃত সর্ববৃহৎ সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়ার নিশ্চয়তা। 

ঢাকা/সাহেল/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইন ট ল জ ন এসব ফ র জ এই ফ র জ গ র হক র অন ষ ঠ ন অন য ন য ব যবহ ত

এছাড়াও পড়ুন:

চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতলে কত টাকা পাবে বার্সেলোনা কিংবা অন্যরা

দেখতে দেখতে শেষ হয়ে এসেছে চ্যাম্পিয়নস লিগের চলতি (২০২৪-২৫) মৌসুম। এখন টিকে আছে মাত্র চারটি দল—বার্সেলোনা, ইন্টার মিলান, পিএসজি ও আর্সেনাল।
সেমিফাইনালের প্রথম লেগ হয়ে গেছে গত সপ্তাহেই। যেখানে পিএসজি ১-০ গোলে আর্সেনালকে হারিয়ে এগিয়ে আছে। অন্যদিকে বার্সেলোনার মাঠ থেকে ৩-৩ ড্র করে এসেছে ইন্টার মিলান। সেমিফাইনালের ফিরতি লেগ আগামীকাল ও আগামী পরশু (৬ ও ৭ মে)।

খুব স্বাভাবিকভাবেই অনেকের আগ্রহ জাগতে পারে, চ্যাম্পিয়ন লিগের সেমিফাইনাল পর্যন্ত টিকে থাকা দলগুলো কত টাকা পাবে উয়েফার কাছ থেকে? ফাইনালে গেলে বা চ্যাম্পিয়ন হলেই বা কত টাকা পাওয়া যায়।
উয়েফা বেশ আগেই জানিয়ে দিয়েছিল, ২০২৪-২৫ মৌসুমে পুরস্কারের অর্থ আগের বছরের তুলনায় অনেক বাড়ছে। এবার পুরো টুর্নামেন্টের জন্য মোট ২৪৩.৭ কোটি ইউরো (প্রায় ৩৩,৬৩৪ কোটি টাকা) অর্থ পুরস্কার বরাদ্দ করেছে উয়েফা, যা আগের মৌসুমে (২০২৩-২৪) ছিল ২০৩ কোটি ইউরো ( প্রায় ২৮,০০০ কোটি টাকা)।

আরও পড়ুনপ্রেমের মাঠে নেইমার: তিন প্রেমিকা, তিন সন্তান এবং আরও একজনের অপেক্ষা২০ ঘণ্টা আগে

এই বিশাল অঙ্কের প্রাইজমানি কীভাবে বণ্টন করা হবে, চলুন দেখি:
চ্যাম্পিয়নস লিগের প্রাইজমানির তিনটি ভাগ।

১. অংশগ্রহণ ফি: মোট ৬৭ কোটি ইউরো (প্রায় ৯২৩২ কোটি টাকা)

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এবার ৩৬টি ক্লাব অংশ নিয়েছে। প্রতিটি ক্লাবের মধ্যে ৬৭ কোটি বা ৬৭০ মিলিয়ন ইউরো অর্থ সমান ভাগে ভাগ করে দেওয়া হবে। মানে প্রতিটি ক্লাব পাবে ১৮.৬২ মিলিয়ন ইউরো (প্রায় ২৫৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা) করে। তবে এই অর্থের ১৭.৮৭ মিলিয়ন (২৪৬ কোটি টাকা) দেওয়া হয়েছে অগ্রিম, বাকি ৭ লাখ ৫০ হাজার ইউরো (১০ কোটি ৩৩ লাখ টাকা) দেওয়া হবে পরে। শুধু অংশগ্রহণ করতে পারলেই এত টাকা! বুঝতে পারছেন তো, কেন ক্লাবগুলো চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা পেতে এত মরিয়া।

২. পারফরম্যান্সভিত্তিক আয়: মোট ৯১.৪ কোটি ইউরো (প্রায় ১২,৫৯৯ কোটি টাকা)

এখানেই আসল লড়াই! যে দল যত ভালো খেলবে, তত বেশি আয়। যেভাবে ভাগ করা হবে এই পারফরম্যান্সভিত্তিক পুরস্কার:


এ ছাড়া নিজেদের লিগে র‍্যাঙ্কিং বোনাস হিসেবে আরও কিছু টাকা পাবে ক্লাবগুলো। এই অর্থটাকে মোট ৬৬৬টি ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি ভাগের মূল্য ২ লাখ ৭৫ হাজার ইউরো। সবচেয়ে নিচে, মানে ৩৬তম অবস্থানে যে দলটি, তারা পাবে এক ভাগ। ৩৫তম অবস্থানে থাকা দুই পাবে দুই ভাগ। এইভাবে শীর্ষে থাকা দলটা পাবে ৩৬ ভাগ, মানে ৯ কোটি ৯০ লাখ ইউরো (১৩৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা)।  

আরও পড়ুনশমিতের হাতে বাংলাদেশি পাসপোর্ট, হামজার সঙ্গে খেলতে আর কত দেরি২১ ঘণ্টা আগে৩. মার্কেট পুল (ব্রডকাস্ট রেভিনিউ ভাগ): মোট ৮৫.৩ কোটি (১১,৭৩২ কোটি টাকা)

এটি নির্ভর করে ওই ক্লাবের বাজারমূল্য (বড় বাজার = বেশি আয়) এবং ক্লাবের  উয়েফা র‍্যাঙ্কিং ও সম্প্রচার জনপ্রিয়তার ওপর। এই অংশটি একেক ক্লাবের জন্য একেক রকম, কেউ পায় অনেক বেশি, কেউ অনেক কম।
তাহলে এবার চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জিতলে একটি ক্লাব সর্বোচ্চ কত টাকা পেতে পারে, সেই হিসাবটাও করে ফেলা যাক।

মনে রাখতে হবে, এই যে ১৫০৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা সম্ভাব্য আয় চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপাজয়ী দলের, সেটা মার্কেট পুল অংশ বাদে। বড় ক্লাবগুলো মার্কেট পুল থেকেও বড় অংশ পায়। সে ক্ষেত্রে আয় বেড়ে ১২০ মিলিয়ন (প্রায় ১৬৫৪ কোটি টাকা) পর্যন্তও হতে পারে!

আরও পড়ুনকোকেন, কান্না আর হুমার হারিয়ে যাওয়া: ওয়াসিম আকরামের জীবনের অন্ধকার অধ্যায়০৪ মে ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নতুন মডেলের স্মার্ট ফ্রিজ আনলো ওয়ালটন
  • এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগ বিজয়ী দল পাবে রেকর্ড পরিমাণ টাকা
  • র‌্যাংকিংয়ে জাদেজার ঘাড়ের ওপর নিঃশ্বাস ফেলছেন মিরাজ
  • হারের পর রেফারির সিদ্ধান্তে ক্ষুদ্ধ বার্সা কোচ ফ্লিক
  • বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ফিফার অনুমতি পেলেন শমিত
  • পিছিয়ে যাওয়ার কারণ, উত্তরণের উপায় কী?
  • চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতলে কত টাকা পাবে বার্সেলোনা কিংবা অন্যরা