গাড়িতে চাকা লাগাচ্ছিলেন তরুণ, নিচে চাপা পড়ে মৃত্যু
Published: 11th, May 2025 GMT
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় জিপের নিচে চাপা পড়ে মো. তারেক নামের ২২ বছর বয়সী এক তরুণের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার কলাউজান ইউনিয়নের বাংলাবাজারের দক্ষিণে মালিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া তরুণ একই উপজেলার পুঁটিবিলা ইউনিয়নের পহরচাঁন্দা এলাকার মৃত নুরুল কবিরের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, জিপের চালকের সহকারী ছিলেন তারেক। দুপুরে গাড়ির নিচে হাইড্রোলিক জ্যাক দিয়ে চাকা পাল্টাচ্ছিলেন তিনি। একপর্যায়ে হাইড্রোলিক জ্যাক সরে যেতেই গাড়ির নিচে চাপা পড়েন তারেক। এতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
লোহাগাড়া থানার উপপরিদর্শক জহিরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। এ ব্যাপারে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পিলখানা হত্যাকাণ্ড: আরও ৪০ জনের জামিন
পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় আরও ৪০ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার সংশ্লিষ্ট আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, গত ৮ মে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালতে জামিন শুনানি ও মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন এ মামলায় সাক্ষ্য দেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) জায়েদী। পরে ৪০ দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির জামিন মঞ্জুর করেন তিনি। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট পারভেজ হোসেন।
জামিন পাওয়া আসামিরা হলেন- রেজাউল করিম, শাজাহান, রফিকুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, রেজাউল করিম, মো. শামীম, ওয়ালি উল্লাহ, হাবিবুর রহমান, তারিকুল ইসলাম, বনি আমিন চৌধুরী, মো. এ বারিক, ইমতিয়াজ আহমেদ নবীন, মোয়াজ্জেম হোসেন, মিজানুর রহমান, সিদ্দিকুর জামান জোয়ার্দার ওরফে লিটন, মো. এ মোনাফ, আকিদুল ইসলাম, খলিলুর রহমান, মিজানুর রহমান, কৌতুক কুমার সরকার, মো. সালাউদ্দিন, সোহরাব হোসেন, কামাল হোসেন, মো. ইশহাক, দারুল ইসলাম, শ্রী সুমন চক্রবর্তী, আবু সাঈদ, সেজান মাহমুদ, মো. সেলিম, বিধান কুমার সাহা, মাসুম হাসান, ফিরোজ মিয়া, শ্রী তাপস কুমার বিশ্বাস, রফিকুল ইসলাম, কামাল মিয়া, নূর-এ-আলম মিয়া, এনামুল হক, শফিকুল ইসলাম, রবিউল আলম এবং আল আমিন।
তার আগে গত ১৯ জানুয়ারি নিম্ন আদালতে খালাসপ্রাপ্ত ১৭৮ বিডিআর সদস্যের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল না থাকায় একই আদালত তাদের জামিনের আদেশ দেন।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআর বর্তমানে বিজিবি সদরদপ্তর পিলখানায় বিদ্রোহের নামে হত্যা করা হয় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে।