সোনারগাঁ উপজেলা ছাত্রদল নেতা  সবুজ ও আব্দু্ল্লাহ এবং যুবদল কর্মী রতন ও মনিরের উপর হামলার প্রতিবাদ করলেন উপজেলা যুবদল।

বুধবার(১৪মে) বিকেলে উপজেলার বৈদ্যার বাজার ইউনিয়নে আনন্দ বাজার এলাকায় এই প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়ছে।

মোতালিব আওয়ামীলীগের দোষর সহযোগী  হাবিবুর, স্বপন, পারভেজকে নিয়া এলাকায় মাদক ব্যবসা করে। এলাকার মধ্যে মাদকদ্রব্য ক্রয় বিক্রয় করিয়া এলাকায় যুব সমাজকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাইতেছে।

এলাকার চিহিত চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোক।তাদের সাথে যুবদল নেতা রাজিব, রতনের  পূর্ব হইতে এলাকার বিভিন্ন বিষয় নিয়া পূর্ব হইতে বিয়োগ ও শত্রুতা দিয়া আসিতেছিল। 

 গত সোমবার(১২ই মে)  রাত ০৮:০০ ঘটিকার ছাত্র দল নেতা সবুজ হেসেন , আব্দুল্লাহ , রাতুল আনন্দবাজার পাখির দোকানের সামনে অবস্থান মোতালিব, হাবিবুর স্বপ্নন পারভেজ সহ ১০/১৫ জন তাহাদের হাতে বারালো রামদা চাপাতি, চাইনিজ কুড়াল, লোহার রড, হকিস্টিক ও লাটিসোটা সহ উক্ত স্থানে আসিয়া আক্রমণ করে। সবুজ আর আব্দুল্লাহ চিকিৎসাধীন হাসপাতালে আছে। 

এই ছাড়া যুবদলের কর্মী রতন ও মতিন কে টানা হেচড়া করে।

এই বিষয় সোনারগাঁ থানা সবুজের ভাই রাজিব হোসেন রাজু বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। 

 

 

প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ এ উপস্থিত ছিলেন, সোনারগাঁ উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক কাউসার আহমেদ,উপজেলা বিএনপি ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সোহেল রানা,ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক করিম রহমান, সোনারগাঁও পৌরসভা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক সালে মুসা,আল-আমীন, উপজেলা বিএনপি সহ ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ইমরান ফারুক,মোগড়াপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রাকিব হাসান, সদস্য সচিব আরিফ, বৈদ্যার বাজার ইউনিয়ন যুবদলের নেতা মাহফুজ, সোহাগ, রতন, ইমন সহ প্রমুখ। 

 

প্রতিবাদ সভা শেষে বিক্ষোভ মিছিলে বলা হয় মোতালেব এর চামড়া তুলে নিবে আমরা,মোতালেব এর চামড়া কুত্তা দিয়ে কামড়া,ইয়াবা মোতালেব এর চামড়া কুত্তা দিয়ে কামড়া,মোতালেবএর কালো হাত ভেংংগে দিবে আমরা।

 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স ন রগ ও য বদল ন র য়ণগঞ জ ছ ত র দল য বদল র স ন রগ উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ততায় কুবির ৪ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) চার শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একইসঙ্গে চার সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বুধবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও শৃঙ্খলা কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. মো. আবদুল হাকিম।

বহিষ্কৃত চার শিক্ষার্থী হলেন, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের ওয়াসিফুল ইসলাম সাদিফ, একই বর্ষের লোকপ্রশাসন বিভাগের আরিফ আশহাফ, ফার্মেসি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের সাইফ হাসান জিদনী এবং প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শাকিল খান।

জানা যায়, ৬ মে বিজয়-২৪ হলে মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে তিনটি কক্ষ থেকে মাদকদ্রব্য উদ্ধার করে হল প্রশাসন। পরে ওই রুমগুলোতে বসবাসকারী অভিযুক্ত চার শিক্ষার্থীর প্রাথমিকভাবে জড়িত থাকার বিষয়ে প্রমাণ পাওয়া যায়। 

শৃঙ্খলা কমিটির বরাতে জানা যায়, অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে চার সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আসা পর্যন্ত তারা একাডেমিক কোনো কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে না। এছাড়া তদন্ত চলাকালীন সময়ে হলে অবস্থান করতে পারবেন না। 

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের প্রভোস্ট মো. জিয়া উদ্দিনকে। সদস্য সচিবের দায়িত্ব পেয়েছেন বিজয়-২৪ হলের প্রভোস্ট ড. মাহমুদুল হাছান খান। কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন, সহকারী প্রক্টর নাহিদা বেগম ও নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণী হলের প্রভোস্ট ড. সুমাইয়া আফরীন সানি।

এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আবদুল হাকিম বলেন, মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ততায় চার শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন না আসা পর্যন্ত তারা একাডেমিক কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে না।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ