Samakal:
2025-11-17@09:50:33 GMT

এক লাফে ৪৫ ফুট

Published: 16th, May 2025 GMT

এক লাফে ৪৫ ফুট

পানিতে বাস করা সবচেয়ে বড় প্রাণীর নাম তিমি। আর ডাঙায় বাস করা সবচেয়ে বড় প্রাণীর নাম হাতি। জানো কি, দুই রাজ্যের এই দুই বড় প্রাণীর মধ্যে ওজনের পার্থক্য কেমন? নাহ, তেমন বেশি না! এই ধরো একটা পূর্ণবয়স্ক হাতির ওজন একটা নীল তিমির জিহ্বার চেয়ে একটু কম!
বাঁহাতি মানুষ তো খুব কম, তাই বাঁহাতি মানুষ দেখলে আমরা একটু অবাক হই। তোমরা কি জানো, মেরু অঞ্চলের সব ভালুকই বাঁহাতি!

না খেয়ে কতোদিন ঘুমিয়ে থাকতে পারবে, বলো তো? একদিনও না! শামুক কিন্তু খাওয়া-দাওয়া না করে একটানা তিন বছর ঘুমিয়ে থাকতে পারে।
গাধা কিন্তু একসঙ্গে নিজের চারটি পা-ই দেখতে পারে।

বাচ্চা একটা হাতি দিনে কতটুকু দুধ খেতে পারে, জানো? খুব বেশি না, মাত্র ৮০ লিটার!

জানোই তো, একজন মানুষ থেকে আরেকজনকে আলাদা করা যায় আঙুলের ছাপ দেখে। কুকুরকে কীভাবে আলাদা করা যায়, জানো? নাকের ছাপ দিয়ে!

 কুমির তো হাঁ করে অনেককিছু গিলে ফেলতে পারে; তাই বলে চাইলেও নিজের জিহ্বা মুখের বাইরে আনতে পারে না।
হাঁটাহাঁটি তেমন পছন্দ করে না ক্যাঙ্গারু। লাফালাফিই তাদের পছন্দের। ছোটখাটো লাফ দিয়ে চললেও তারা কিন্তু এক লাফে ৪৫ ফুট উঁচুতে উঠতে পারে। তাছাড়া এরা ঘণ্টায় প্রায় ৪০ মাইল বেগে দৌড়াতে পারে আর অনায়াসে ডিঙাতে পারে উঁচু দেয়ালও! 
আদি ক্যাঙ্গারুরা ছিল বিশালাকার। লম্বায় ছিল ১০ ফুট। ওজন ছিল গড়ে ২০০ কেজি। এখন যে ক্যাঙ্গারুর দেখা মিলে সেগুলো লম্বায় ২ মিটার এবং ৮৫ কেজি ওজনের হয়। এছাড়া পৃথিবীতে প্রায় ৪০ প্রজাতির ক্যাঙ্গারু আছে। n

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

পশ্চিমবঙ্গে আরো ২৬ বাংলাদেশি জেলে গ্রেপ্তার

আন্তর্জাতিক জলসীমা অতিক্রম করে ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশের অভিযোগে আরো ২৯ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড পুলিশ। জব্দ করা হয়েছে তাদের মাছ ধরার ট্রলারটিও। 

রবিবার গভীর রাতে ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়ার অভিযোগে তাদের আটক করে ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনী। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য রবিবার রাতে তাদের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

আরো পড়ুন:

বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় ৩০০ জন

সৌদিতে বাস-ট্যাঙ্কারের সংঘর্ষে ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী নিহত

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে এসে পথ হারিয়ে ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়ে ওই বাংলাদেশি মৎস্যজীবীরা। 

এর আগে, শনিবার রাতে, ২৯ জন বাংলাদেশি জেলেকে আটক করা হয়েছিল এবং তাদের সোমবার কাকদ্বীপ মহকুমা আদালতে হাজির করার কথা রয়েছে। এখন, আবারও, রবিবার ভোরে, আরো ২৬ জন বাংলাদেশি জেলেকে আটক করা হলো।

যদিও বাংলাদেশ সরকার বারবার অভিযোগ করেছে যে, ভারতীয় জেলেরা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে, সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো দেখায় যে বাংলাদেশি মাছ ধরার ট্রলারগুলো ক্রমবর্ধমানভাবে সমুদ্রসীমা লঙ্ঘন করছে এবং ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ করছে। ফলে উপকূলীয় সীমান্ত এলাকায় নজরদারি জোরদার করেছে কোস্টগার্ড এবং পুলিশ প্রশাসন।

ঢাকা/সুচরিতা/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ