মুম্বাইয়ের মালাড এলাকায় মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের অনুমতি ছাড়াই ভবন নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে মিঠুন চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে। এরইমধ্যে তাকে শোকজ নোটিশ পাঠিয়েছে বৃহন্মুম্বাই পৌরনিগম। উপযুক্ত জবাব না দিলে আইনিভাবে ভেঙে ফেলা হতে পারে অভিনেতার বাড়ি।

ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়েছে, গত কয়েক বছরে মুম্বাইয়ের মালাড এলাকায় প্রায় ১৩০টি অবৈধ নির্মাণ গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি বাংলো। সেই তালিকায় নাম জড়িয়েছেন মিঠুনের। সে কারণে অভিনেতাকে শোকজ নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

১৮৮৮ সালের বৃহন্মুম্বাই মিউনিসিপাল কর্পোরেশন আইন অনুযায়ী ৩৩৭, ৩৪২, ৩৪৭ ধারায় মামলা হতে পারে মিঠুনের বিরুদ্ধে। কেন ওই নির্মাণ একেবারে ভেঙে ফেলা বা পুনর্সংস্কার করা হবে না আইন মোতাবেক তার ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে মিঠুনের কাছে। সপ্তাহখানেকের মধ্যে জবাব দিতে হবে অভিনেতাকে।

পৌরনিগমের নোটিশ প্রসঙ্গে অভিনেতা বলেন, ‘কোনও বেআইনি নির্মাণ হয়নি। অনেকে এই নোটিশ পেয়েছেন। জবাব নিশ্চয়ই দেওয়া হবে।’

এর আগেও আইনি জটিলতায় জড়ান মিঠুন চক্রবর্তী। গত বছর বাংলায় অমিত শাহের উপস্থিতিতে তৃণমূলকে বিঁধতে গিয়ে তিনি উসকানিমূলক মন্তব্য করে বসেন বলেই অভিযোগ।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

আমিন বাজার ল্যান্ডফিল পরিদর্শনে ডিএনসিসির প্রশাসক

আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রস্তুতি দেখতে রবিবার (১৮ মে) আমিন বাজার ল্যান্ডফিল পরিদর্শন করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।

পরিদর্শনকালে তিনি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং বর্জ্যবাহী গাড়ি চালকদের করণীয় সম্পর্কে বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা দেন। সে সময় লিচেট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টও ঘুরে দেখেন প্রশাসক।

ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, “বর্জ্য থেকে উৎপন্ন ময়লা পানি (লিচেট) যেন নদীতে না যায়, তা নিশ্চিত করতে আমাদের নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।” এসময় পরিশোধিত পানির নমুনা ল্যাবে পরীক্ষার জন্য পাঠানোর নির্দেশ দেন তিনি।

আরো পড়ুন:

কোরবানির সব হাটেই বসবে মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিক: ফরিদা আখতার

‘সড়ক ও মহাসড়কে কোরবানির পশুর হাট বসতে দেওয়া হবে না’

পরিবহন চালকদের পক্ষ থেকে ইউনিয়ন নেতারা যানবাহন ও অবকাঠামোগত সমস্যার কথা তুলে ধরেন। প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেন এবং জানান, প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সরবরাহ করা হবে।

ডাম্পিং স্টেশনের প্রবেশপথ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সেগুলো প্লাস্টিক গ্রিড দিয়ে মেরামত এবং রাস্তাগুলো প্রশস্ত করার নির্দেশ দেন তিনি।

পরিত্যক্ত স্কেভেটরগুলো মেরামত করে আবার ব্যবহারে আনার ঘোষণা দিয়ে প্রশাসক বলেন, “আমরা চাই, এক বিন্দু বর্জ্যও যেন পড়ে না থাকে। এই ঈদে পরিচ্ছন্নতা থাকবে দৃশ্যমান।”

ঢাকা/এএএম/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ