সিদ্ধিরগঞ্জে তিন শতাধিক রোজাদার পথচারীর মাঝে ইফতার বিতরণ
Published: 27th, March 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ইসলামি যুব আন্দোলন বাংলাদেশ থানা শাখার উদ্যোগে তিন শতাধিক পথচারী রোজাদার মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার (২৬ মার্চ) বিকেলে সিদ্ধিরগঞ্জ পুল, ২ নম্বর বাসস্ট্যান্ড ও চৌধুরী বাড়ি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামি যুব আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানার সভাপতি মুহাম্মদ সাহিদুর রহমানের নেতৃত্বে ইফতার বিতরণে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ মোমেন ইসলামসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় থানা সভাপতি মুহাম্মদ সাহিদুর রহমান বলেন, ইসলামি যুব আন্দোলন মানুষের কল্যাণে, ইসলাম, দেশ ও মানবতার স্বার্থে রাজনীতি করে। সেই ধারাবাহিকতায় আজকে রোজাদার পথচারীদের মাঝে ইফতার বিতরণ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, পবিত্র রমজান মাসে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোই আমাদের মূল লক্ষ্য। ভবিষ্যতেও এ ধরনের মানবিক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ইফত র ব তরণ স দ ধ রগঞ জ ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
সাবেক সংসদ সদস্য জয়সহ পাঁচজনের ৮৬ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
সিরাজগঞ্জ–১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয়, তাঁর পরিবারের তিন সদস্য ও তাঁদের এক সহযোগীর ৮৬টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব হিসাবে ১৭ কোটি ৭৬ লাখ ৯৯ হাজার ৪৩৯ টাকা রয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মো. আবদুল্লাহ আল মামুন এ আদেশ দেন।
ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা ব্যক্তিরা হলেন তানভীর শাকিল জয়, তাঁর স্ত্রী সাবরিনা সুলতানা চৌধুরী, মা লায়লা আরজুমান্দ, ভাই তমাল মনসুর ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের একান্ত সচিব মীর মোশাররফ হোসেন।
দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আদালতে ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার আবেদনটি করেন দুদকের উপপরিচালক আফরোজা হক খান। আবেদনে বলা হয়, সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয় ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করেছেন। তিনি নিজের ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যাংক হিসাবে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ রেখেছেন।
দুদক জানায়, এই অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য তিন সদস্যের একটি দল গঠন করা হয়েছে। আবেদনে আরও বলা হয়, অনুসন্ধানের সময় সংগৃহীত তথ্য ও রেকর্ডপত্র পর্যালোচনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নামে ও তাঁদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে মোট ৮৬টি হিসাবে কোটি কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
হিসাবগুলো থেকে অর্থ সরিয়ে ফেলার আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে দুদক আবেদনে বলেছে, বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, অভিযোগ–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এসব হিসাবে রাখা অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন।
এসব অর্থ যেন হস্তান্তর বা স্থানান্তর না হতে পারে, সে জন্য অনুসন্ধানের স্বার্থে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ব্যাংক হিসাবগুলো অবরুদ্ধ করার আবেদন করে দুদক।