হাওরাঞ্চলের প্রান্তিক জনপদে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে প্রকল্প, বরাদ্দ, প্রক্রিয়া, প্রস্তাব– গত এক যুগ ধরে বহুবার উচ্চারিত হয়েছে এসব শব্দ। সাম্প্রতিক অনুসন্ধানে সামনে এসেছে সেই উন্নয়নের আসল রূপ। তথ্য-উপাত্ত ও সরেজমিন পরিদর্শনের পরিপ্রেক্ষিতে এক বাক্যে বলা যায় স্বাস্থ্য ভালো নেই হাওরাঞ্চলে।
সুনামগঞ্জের গ্রামাঞ্চলে বা হাওরের পারে পারে স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের ভবন ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। সেখানে নেই চিকিৎসক, মিডওয়াইফারি ও পরিবার কল্যাণ সহকারীর মতো অতিজরুরি সেবাপ্রদানকারীর কেউ। এসব ভবনে মূলত আটকে আছে প্রত্যাশিত উন্নয়নের স্বপ্ন।
জেলার ৪৬ ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের কোথাও চিকিৎসক নেই। ২২ উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পাঁচটিতে ৫ জন চিকিৎসকের পদায়ন থাকলেও তারা কাজ করেন উপজেলা সদরের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। চিকিৎসক-কর্মচারীর অভাবে কোনো কোনো স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের দরজা সপ্তাহের বেশির ভাগ দিনেই বন্ধ থাকে। যোগাযোগসহ অন্যান্য বিষয়ে ভাটির মানুষের জীবনযাত্রার মানের কিছু উন্নয়ন অগ্রগতি হলেও, এই ক্ষেত্রে একেবারে থমকে আছে। 
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার সীমান্ত ইউনিয়ন লক্ষ্মীপুর। এই ইউনিয়ন ভেঙে কয়েক বছর আগে তিনটি ইউনিয়ন হয়েছে। এগুলো হচ্ছে– সুরমা, ভোগলা ও লক্ষ্মীপুর ইউনিয়ন। তিন ইউনিয়নে প্রায় এক লাখ মানুষের বাস। ইউনিয়নগুলোর অনেক গ্রামের সঙ্গে উপজেলা সদরের এখনও ভালো সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। ওখানকার মানুষের স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের একমাত্র কেন্দ্র লক্ষ্মীপুর উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র। প্রায় ৬০ বছর আগে এ স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি যাত্রা শুরু করেছিল বলে স্থানীয়রা দাবি করেছেন।
গ্রামের মধ্যবয়সী সমাজকর্মী সৈয়দ মিয়া বলেন, যতই দিন যায় স্বাস্থ্যসেবার মান খারাপের দিকে গড়ায়। এখানে এমবিবিএস ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিয়েছেন তারা আরও আগেই।
সাত-আট বছর হয় একজন উপ-সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ছাড়া এ হাসপাতালের অন্য সব পদ শূন্য। এই এক ব্যক্তি হাসপাতালের দরজা খোলা থেকে জাতীয় পতাকা টানানোসহ সব করেন। এই কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারকে আবার সরকারি নানা ডিউটিতেও কাজে লাগানো হয়।
সৈয়দ মিয়ার সঙ্গে কথা বলার সময় পাশে দাঁড়ানো নূরজাহান বেগম বলছিলেন, গেল মঙ্গলবার তাঁর নাতির জ্বর-কাশির ওষুধ আনতে গিয়েছিলেন।
স্থানীয় কলেজ শিক্ষক তারেক আহমদ বলেন, ৮ থেকে ১০ বছর হয় এমবিবিএস ডাক্তার নেই এখানে। একজন উপসহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বা অফিসের কাজে উপজেলা সদরে বা অন্য কোথাও গেলে তালাবদ্ধ থাকে হাসপাতাল। তিনি জানান, সীমান্তের এই তিন ইউনিয়নে এমনও গ্রাম আছে, ইমার্জেন্সি রোগী হলে পথেই মারা যায়।
লক্ষ্মীপুর গ্রামের ইমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, এক কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারই ভরসা। এরমধ্যে দুইজন চিকিৎসক উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সংযুক্তিতে থাকেন। এভাবে কীভাবে চলে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, দোতলা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি হঠাৎ করে কেউ দেখলে ভাববে ভুয়া। কেবল উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র নয়, জেলার ২২টি উপস্বাস্থ্যেও একই হাল।
উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে একজন মেডিকেল অফিসার, একজন উপসহকারী মেডিকেল অফিসার, মিডওয়াইফারি, ফার্মাসিস্ট, অফিস সহায়ক বা নৈশপ্রহরীর পদ থাকলেও কোথাও কিছুই নেই বললে চলে। 
জেলার পাঁচটি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে কর্মকর্তা পদায়ন আছেন। তারাও চিকিৎসক না থাকায় ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সংযুক্তিতে থেকে দায়িত্ব পালন করছেন। জেলায় উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারের ২২ পদের মধ্যে আছেন আটজন। তারা বেশির ভাগ দিনেই সংযুক্তিতে কাজ করেন উপজেলা সদরে। ফার্মাসিস্ট একজনও নেই। অফিস সহায়ক ২২ জনের মধ্যে তিনজন আছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রগুলো আরও বেশি রোগাক্রান্ত। ৪৬টি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে ৪৬ জন মেডিকেল অফিসারের পদ থাকলেও নেই একজনও। উপসহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তার ৪৬ পদের বিপরীতে আছেন চারজন। পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকার ৯৬ জনের মধ্যে আছেন ৫৭ জন। আয়ার ৯২ পদ থাকলেও আছেন ৬৪ জন। অফিস সহায়কের ৪৬ পদের ৩০টি শূন্য। 
শূন্যপদের এই তালিকা দেখলে বোঝা যায় ২২ উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র ও ৪৬ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের কী করুণদশা।
জেলায় সবচেয়ে বেশি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র জগন্নাথপুর উপজেলায়। ওই উপজেলায় উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র রয়েছে ৫টি। একজন করে মিডওয়াইফারি দিয়ে চলছে এসব উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র। 
উপজেলার জ্যেষ্ঠ গণমাধ্যমকর্মী অমিত দেব বললেন, কলকলিয়া ইউনিয়নের কামারখাল, চিলাউড়া হলদিপুর ইউনিয়নের চিলাউড়ায়, মিরপুর ইউনিয়নের হাসান ফাতেমাপুর, সৈয়দপুর শাহারপাড়া ইউনিয়নের বুধরাইল ও আশারকান্দি ইউনিয়নের জহিরপুরে ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র রয়েছে। জনবল সংকট থাকায় এসব উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রায়ই বন্ধ থাকে। মাঝে মাঝে একজন এসে খোলেন। দীর্ঘদিন ধরে সেবা বঞ্চিত মানুষ। এসব বিষয় দেখার যেন কেউ নেই। 
এ উপজেলার চিলাউড়া হলদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম বকুল জানান, ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের এমন দুরবস্থার কথা বহুবার ঊর্ধ্বতনদের জানিয়েও কোনো পরিবর্তন হয়নি।
দোয়ারাবাজারের লক্ষ্মীপুর উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উপ-সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি একাই চালাচ্ছি স্বাস্থ্যকেন্দ্র। দোতলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ওপরের তলায় আবাসিক ব্যবস্থা থাকায় এখানেই পরিবার নিয়ে থাকি। ঝাড়ু দেওয়া থেকে পতাকা টানানো সবই আমার দায়িত্ব। সকাল থেকে রোগী সামলানোর পাশাপাশি জরুরি কোনো রোগী এলে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রেফার আমাকেই করতে হয়।’
জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা কৃপেশ রঞ্জন রায় বললেন, পুরো উপজেলায় মাত্র চার জন চিকিৎসক রয়েছেন। এরমধ্যে দু’জনকে ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা পালাক্রমে সপ্তাহে এক-দুই দিন ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে দায়িত্ব পালন করেন। মেডিকেল সহকারী, নার্স, ফার্মাসিস্ট ও এমএলএসএসের পদে লোক না থাকায় ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের এসব পদ শূন্য রয়েছে। তবে প্রতিটি ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে একজন করে মিডওয়াইফারি দায়িত্ব পালন করেন। 
জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সহকারী পরিচালক দেবাশীষ শর্মা জানালেন, জনবল শূন্যতার বিষয়টি বারবারই ঊর্ধ্বতনদের জানানো হয়েছে। মিডওয়াইফারিদের সংযুক্তি দিয়ে হলেও স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রগুলো চালু রাখার চেষ্টা করছেন তারা বলে দাবি তাঁর।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: হ ওর স ব স থ য কর মকর ত ম ড ক ল অফ স র ক ন দ রগ ল লক ষ ম প র উপসহক র চ ক ৎসক র উপজ ল থ কল ও সহক র

এছাড়াও পড়ুন:

২০ মিনিটেই মিলল টিসিবির পণ্য, খুশি ক্রেতা

চট্টগ্রাম নগরের ঝাউতলা এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মাহমুদ করিম। স্ত্রী ও তিন ছেলেমেয়ে নিয়ে পাশেই আমবাগান এলাকায় থাকেন। স্বল্প আয়ের সংসার চালাতে হয় হিসাব করে। তাই খবর পেলেই চলে আসেন টিসিবির ট্রাক থেকে পণ্য কিনতে। আজ বৃহস্পতিবার তাঁকে পাওয়া গেল নগরের টাইগারপাস এলাকায়। পণ্য নিয়ে ঘরের দিকে পা বাড়িয়েছেন মাত্র।

মাহমুদ বলেন, প্রায় এক বছর ধরে টিসিবির পণ্য কিনছেন তিনি। ছোট্ট একটি ঝাল নাশতার দোকান তাঁর। এ আয়ে ছেলেমেয়েদের স্কুল–কলেজের বেতন দিয়ে সংসারে টান পড়ে। আগে ধস্তাধস্তি করে পণ্য নিতে হতো। এবার ২০ মিনিট অপেক্ষা করেই পণ্য পেয়েছেন। এগুলো দিয়ে এ মাসে কিছুটা খরচ বেঁচে যাবে তাঁর।

প্রায় দুই মাস বন্ধ থাকার পর চট্টগ্রামে ট্রাকে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। গত রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে এ কার্যক্রম শুরু হয়। প্রতিদিন নগরের ২৫টি আলাদা স্থানে ট্রাকে পণ্য বিক্রি করেছে সংস্থাটি। এর বাইরে নগরের ৪১ ওয়ার্ডে পরিবার কার্ডের মাধ্যমেও পণ্য বিক্রি চলছে।

আজ নগরের ৯টি ওয়ার্ডের ২৫টি স্থানে পণ্য বিক্রি করেছে টিসিবি। এর মধ্যে শুলকবহর, লালখান বাজার, বাগমনিরাম, উত্তর আগ্রাবাদ, পূর্ব মাদারবাড়ী, আন্দরকিল্লা, উত্তর মধ্যম হালিশহর ওয়ার্ডের তিনটি করে স্থানে এবং দেওয়ান বাজার ও বক্সিরহাট ওয়ার্ডের দুটি করে স্থানে পণ্য বিক্রি হয়েছে। পরিবেশকেরা জানিয়েছেন, কোনো স্থানে পণ্য না পেয়ে ক্রেতারা ফিরে যাননি। ফেরত যাওয়া ক্রেতার সংখ্যা সর্বোচ্চ পাঁচ।

টিসিবি সাধারণত দুইভাবে পণ্য বিক্রি করে থাকে। একটি সারা বছর ধরে চলে নগরের ৪১টি ওয়ার্ডে। নগরের প্রায় তিন লাখ পরিবার এ সুবিধা পেয়ে থাকে। নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় গত বছরের ২৪ অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরে ২০টি স্থানে ট্রাকের মাধ্যমে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম শুরু করে টিসিবি। সবশেষ গত কোরবানির ঈদে বন্ধ হওয়ার পর চলতি আগস্টে আবার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

মূলত যেসব গ্রাহকের কাছে পরিবার কার্ড নেই, তাঁরা সারি বেঁধে ট্রাক থেকে পণ্য সংগ্রহ করেন। পরিবার কার্ডধারীদের ট্রাক থেকে পণ্য কিনতে নিরুৎসাহিত করা হয়। এ মাসের কার্যক্রমে ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে ট্রাকের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে পাঁচটি। এ ছাড়া প্রতি ট্রাকে বরাদ্দও বাড়ানো হয়েছে। প্রতিটি ট্রাক থেকে এখন প্রতিদিন ৫০০ ক্রেতা পণ্য কিনতে পারবেন।

টিসিবি চট্টগ্রামের যুগ্ম পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, নগরে মোট পরিবেশকের সংখ্যা ১৫৯। প্রতিদিনই স্থান বদল করে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। যেসব ওয়ার্ডে জনসংখ্যা বেশি, সেখানে একাধিক ট্রাকে পণ্য বিক্রি হচ্ছে। এবার দামও কমানো হয়েছে, বরাদ্দও বেড়েছে। সুশৃঙ্খলভাবে পণ্য বিক্রি হচ্ছে।

টিসিবির ট্রাকে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম থেকে তেল, ডাল ও চিনি কিনতে আগে একজন ক্রেতার খরচ হতো ৫২০ টাকা। মাঝখানে পবিত্র রমজানে খেজুর যোগ হওয়ায় সেটি ছিল ৫৮৮ টাকা। তবে এবারের কার্যক্রমে প্রতিটি পণ্যের দাম কমিয়েছে টিসিবি।

টিসিবি জানিয়েছে, টিসিবির ট্রাক থেকে একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার ভোজ্যতেল, দুই কেজি মসুর ডাল ও এক কেজি চিনি কিনতে পারবেন। টিসিবির ট্রাক সেল কার্যক্রমে এখন ভোজ্যতেল ২৫ টাকা কমে ১১৫ টাকা, ডাল ১০ টাকা কমে ৭০ টাকা ও চিনি ৫ টাকা কমে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ আগের তুলনায় খরচ কমেছে ৭০ টাকা। এখন একজন ক্রেতার ৪৫০ টাকা খরচ হবে। তবে পরিবেশকের দোকান থেকে পরিবার কার্ডের মাধ্যমে কেনা পণ্যের দাম একই থাকছে।

জানতে চাইলে চট্টগ্রামে টিসিবি পরিবেশক সমিতির সভাপতি আবদুস ছবুর বলেন, বরাদ্দ বাড়ানোর কারণে পরিবেশক ও ক্রেতার লাভ হয়েছে। পরিবহন খরচের পর পরিবেশকদের হাতে কিছু লাভ থাকবে। অন্যদিকে আগে অনেক ক্রেতাকে খালি হাতে ফিরতে হতো। এখন সে সংখ্যাও কমেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পাথর লুটে জড়িত বড় নেতারা গ্রেপ্তার হচ্ছেন না
  • ‘রুকন না হলে চাকরি থাকবে না’ বিষয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ব্যাখ্যা
  • বিপ্লবের এক বছর পর আশা হতাশায় রূপ নিচ্ছে
  • ডাকসু নির্বাচন: চতুর্থ দিনে মনোনয়ন ফরম নিলেন একজন
  • কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমেছিলেন চার বন্ধু, ঢেউয়ে ভেসে একজনের মৃত্যু
  • সার্কভুক্ত ‘দেশি’ ফুটবলার আশীর্বাদ নাকি শঙ্কা
  • বনানীতে সিসা বারে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা, জড়িত ৫ জন শনাক্ত
  • পিঠ চাপড়ে দিব‍্যকে আদর করে দিলেন আমির খান
  • ২০ মিনিটেই মিলল টিসিবির পণ্য, খুশি ক্রেতা
  • গাজীপুরে ট্রেন আটকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ