ইনস্টাগ্রামে ভুয়া অনুসারীদের (ফেক ফলোয়ার) মাধ্যমে বছরে প্রায় ৩০ লাখ ইউরো আয় করেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪১ কোটি টাকার বেশি। রিয়াল মাদ্রিদের আরেক খেলোয়াড় ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের এই পদ্ধতিতে বছরে আয় প্রায় ১২ লাখ ইউরো।

শুধু এ দুজনই নন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুয়া অনুসারীদের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি আয় করা শীর্ষ ১০ লা লিগা খেলোয়াড়ের ৬ জনই রিয়াল মাদ্রিদের। বার্সেলোনার আছেন তিনজন। আতলেতিকোর একজন। ক্রীড়াবিষয়ক প্লাটফর্ম অডসপিডিয়ার এক বিশ্লেষণে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

অডসপিডিয়ার বিশ্লেষণ থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মুন্দো দেপোর্তিবো। বার্সেলোনাভিত্তিক ক্রীড়া সংবাদমাধ্যমটি লিখেছে, বর্তমানে লা লিগায় খেলছেন, এমন কোন ফুটবলাররা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবচেয়ে বেশি প্রভাবশালী ও উপার্জনকারী—তা বোঝার চেষ্টা হয়েছে বিশ্লেষণে।

এতে দেখা হয়েছে ইনস্টাগ্রাম থেকে কার আয়ের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি, কার অনুসারীদের মধ্যে কতজন ভুয়া (ফেক) এবং এই ভুয়া অনুসারীদের মাধ্যমে তাঁরা কতটা আয় করতে পারতেন বা পারছেন।

কিলিয়ান এমবাপ্পের ইনস্টাগ্রাম থেকে বছরে আয় ৪৮ কোটি টাকার বেশি।.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: অন স র দ র

এছাড়াও পড়ুন:

ওয়াসার এমডি ও স্থানীয় সরকার পরিচালক পদে নতুন কর্মকর্তা

ছয় দপ্তর প্রধানের দায়িত্ব থেকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে খুলনার অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মো. হুসাইন শওকতকে। সমকালে সংবাদ প্রকাশের পর খুলনা বিভাগের স্থানীয় সরকার পরিচালক ও খুলনা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে উপ-সচিব আবু সায়েদ মো. মনজুর আলম অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বুধবার থেকে তিনি কাজ শুরু করেছেন। 

গত ১০ মাস ধরে খুলনা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক, খুলনা জেলা পরিষদের প্রশাসক, নৌপরিবহন মালিক গ্রুপের প্রশাসক, খুলনার স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিচালক এবং জেলা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রশাসক ও অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন হুসাইন শওকত। একই সঙ্গে ছয় দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে তিনি কোথাও পর্যাপ্ত সময় দিতে পারছিলেন না। এক দপ্তরের ফাইল নিয়ে ছুটতে হচ্ছিল অন্য দপ্তরে। নিয়মিত সব অফিসে যেতে না পারায় দপ্তরগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে কাজে ফাঁকি, ধীরগতিসহ নানা সমস্যা দেখা দেয়।

বিষয়গুলো তুলে ধরে গত ৪ জুলাই ‘ছয় দপ্তরের দায়িত্বভার একজনের কাঁধে’ শিরোনামে সমকালে সংবাদ প্রকাশ হয়। এরপরই বিষয়টি সমাধানে কাজ শুরু করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার।

বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে জানা গেছে, মঙ্গলবার খুলনার অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) আবু সায়েদ মো. মনজুর আলমকে স্থানীয় সরকার পরিচালকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পদাধিকার বলে তিনি খুলনা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। বুধবার দুটি দায়িত্বই তিনি বুঝে নিয়েছেন। 

খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার বলেন, ছয় দপ্তরের দায়িত্ব একজনের পক্ষে পালন করা কষ্টকর। তার দায়িত্ব কিছু কমানো হয়েছে। স্থানীয় সরকার পরিচালক পদে স্থায়ী কর্মকর্তা পদায়নের জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। নতুন কাউকে পদায়ন করার আগ পর্যন্ত অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) দুটি পদে দায়িত্ব পালন করবেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ