সিদ্ধিরগঞ্জে ফেইলর ব্রোস ফাস্ট ফুডের উদ্বোধন
Published: 23rd, May 2025 GMT
মুখরোচক চাইনিজ খাবার নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি বাতারপাড়া ক্যানাল পাড়ে ফেইলর ব্রোস ফাস্ট ফুডের উদ্বোধন করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৩ মে) বিকালে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বাতানপাড়া ফাযিল মাদ্রাসা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি এম,এ,হালিম জুয়েল এ ফাস্ট ফুড রেষ্টুরেন্টের উদ্বোধন করেন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, নাজিম উদ্দিন, হাজী আলমগীর হোসেন, জালাল উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন, গোলাপ হোসেন, সিরাজুল ইসলাম, মাওলানা মীর হোসেন, রুবেল, সাইফি, হাসবী, আকাশ, রনি আহম্মেদ, শাকিল ও রাতুল প্রমূখ।
উক্ত উদ্ধোধন অনুষ্ঠানে দোয়া পরিচালনা করেন বাতেন পাড়া ফাযিল মাদ্রাসা জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মুফতি হাফেজ খোরশেদ আলম।
স্বল্প মূল্যে উন্নত মানের স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের অঙ্গিকার নিয়ে ফেইলর ব্রোস ফাস্ট ফুড রেষ্টুরেন্টের প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের পরিচালকরা।
উদ্ধাধন কালে এম,এ,হালিম জুয়েল বলেন, শিক্ষিত তরুণ যুবকরা উদ্দ্যোগী হয়ে গড়ে তুলেছে এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। লেখাপাড়ার পাশাপশি তারা ব্যবসা করছে আমি তাদের কে ধন্যবাদ জানাই।
তিনি আরো বলেন, এই ফাস্টফুড থেকে মানুষ যেন স্বল্প মূল্যে ভালো খাবার খেতে পারে সেইদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আমি এই ফাস্টফুডের দোকানের সফলাতা কামনা করছি।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
আফতাবনগরে দগ্ধ শিশু মিথিলাও মারা গেছে
রাজধানীর আফতাবনগরের বাসায় ‘গ্যাসের আগুনে’ দগ্ধ শিশু মিথিলা (৮) মারা গেছে। শুক্রবার রাত সোয়া ৮টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ নিয়ে দগ্ধ একই পরিবারের পাঁচ সদস্যের চারজনেরই মৃত্যু হলো।
ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, শরীরের ৬০ শতাংশ ও শ্বাসনালী পুড়ে যাওয়ায় শুরু থেকেই মিথিলা সঙ্কটাপন্ন অবস্থায় ছিল। তাকে হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। সেখানেই মৃত্যু হয় তার। পরিবারটির আরেক সদস্য তানিশা (১১) এখনও চিকিৎসাধীন। তার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাকেও শঙ্কামুক্ত বলা যাচ্ছে না।
এর আগে ওই ঘটনায় দগ্ধ মিথিলার বাবা তোফাজ্জল হোসেন, মা মানসুরা ও ছোট বোন তানজিলা মারা যায়।
গত ১৬ মে রাত সাড়ে ১১টার দিকে আফতাবনগরের দক্ষিণ আনন্দনগর এলাকায় একটি তিনতলা ভবনের নিচতলায় জমে থাকা গ্যাস থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে পরিবারের পাঁচ সদস্য দগ্ধ হন।