প্রিমিয়ার ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ ক্রেডিট অফিসার হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন মোহাম্মদ আল-আমীন। এর আগে তিনি ব্যাংকের এসইভিপি ও সিআরএম প্রধান হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

মোহাম্মদ আল-আমীন ২০২৩ সালের ২১ জুন প্রিমিয়ার ব্যাংকে যোগ দেন। এর পর থেকে তিনি ঋণ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় উৎকর্ষের স্বাক্ষর রেখে ব্যাংকের ব্যবসায়িক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। খবর বিজ্ঞপ্তি

২০০২ সালে প্রাইম ব্যাংক পিএলসিতে কর্মজীবন শুরু করেন মোহাম্মদ আল-আমীন। দেশের শীর্ষস্থানীয় বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা ব্যাবস্থাপক, করপোরেট ব্যাংকিং, সিন্ডিকেশন ও ঋণ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকায় ২৩ বছরের বেশি কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মোহাম্মদ আল-আমীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈব রসায়ন বিভাগ থেকে বিএসসি ও এমএসসি সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ থেকে ফাইন্যান্সে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি অসংখ্য স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, কর্মশালা ও সেমিনারে অংশগ্রহণ করেছেন।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

আধিপত্যমুক্ত দেশ গড়তে আবরার আমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে: নাহিদ ইসলাম 

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ভারতীয় আগ্রাসন ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লিখতে গিয়ে ছাত্রলীগের নির্মম নির্যাতনে মারা যান বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদ। তিনি আমাদের অনুপ্রেরণা। এই কুষ্টিয়ার মাটি থেকে আমরা আগামীতে আধিপত্যবাদ মুক্ত দেশ গড়ার শপথ নিতে চাই।

মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে কুষ্টিয়ার শাপলা চত্বরে এনসিপি আয়োজিত ৮ম দিনের পথসভায় তিনি এ কথা বলেন। 

দলটির কেন্দ্রীয় নেতা নাসির উদ্দিন পাটোয়ারীর পরিচালনায় এতে বক্তব্য রাখেন যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুমসহ আরও অনেকে।

দলটির আহ্বায়ক আরও বলেন, আগামীতে নতুন রাষ্ট্র গঠনে কুষ্টিয়াবাসীর সহযোগিতা চাই। আগামীতে কোনো রাজনৈতিক দল যাতে আধিপত্যবাদ কায়েম করতে না পারে সে জন্য আমাদের লড়াই সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।

এর আগে কুষ্টিয়ার কুমারখালি উপজেলার কয়া ইউনিয়নের রায়ডাঙ্গা গ্রামে  এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে শহীদ আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত করেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
 
নাহিদ বলেন, বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদ দেশের পক্ষে ও ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কথা বলেছিল। পানির ন্যায্য হিসাবের পক্ষে বলেছিল। এতে ভারতের স্বার্থে আঘাত হানে। এ কারণে ছাত্রলীগের কর্মীরা তাকে নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করে। সব হত্যার বিচার হবে এদেশের মাটিতে। এ সময় আবরারের বাবা-মা উপস্থিত ছিলেন। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ