প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, যুক্তরাজ্যের সাবেক ‘সিটি মিনিস্টার’ টিউলিপ সিদ্দিকের কোনো চিঠি তারা পাননি।

এই চিঠির বিষয়ে রবিবার (৮ জুন) বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব গণমাধ্যমকে বলেন, “আমরা টিউলিপ সিদ্দিকের কোনো চিঠি পাইনি। ৫ জুন থেকে আমরা ছুটিতে আছি।”

সোমবার (৯ জুন) প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন এবং ১৪ জুন দেশে ফিরে আসবেন।

আরো পড়ুন:

কাল যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা, প্রাধান্য পাবে পাচারের অর্থ ফেরত আনা

মিস ওয়ার্ল্ড থেকে কেন বেরিয়ে গেলেন ইংল্যান্ডের মিলা?

এর মধ্যে রবিবার যুক্তরাজ্যের গার্ডিয়ান পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে ‘ভুল–বোঝাবুঝির’ অবসান করতে চান টিউলিপ সিদ্দিক। তাই অধ্যাপক ইউনূসের আসন্ন যুক্তরাজ্য সফরের সময় তার সাক্ষাৎ চেয়ে চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক।

ঢাকা/হাসান/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর য ক তর জ য ট উল প স দ দ ক য ক তর জ য ইউন স

এছাড়াও পড়ুন:

কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের সহকারী প্রকৌশলী গ্রেপ্তার 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দায়ের করা দুটি মামলায় কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের (কুসিক) সহকারী প্রকৌশলী মো. তোফাজ্জল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সদর দক্ষিণ মডেল থানা পুলিশ নগরীর কোটবাড়ি রোডের চাঙ্গেনী মোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
 
তিনি ওই এলাকার সুলতান আহম্মদের ছেলে এবং কুসিকের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও মহানগর যুবলীগের বহিস্কৃত যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর হোসেনের ছোট ভাই।  সোমবার সকালে তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।  

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তোফাজ্জল হোসনের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় গত বছরের ৫ আগস্টের পর সদর দক্ষিণ ও কোতয়ালি মডেল থানায় দুটি মামলা হয়। এসব মামলায় তিনি এজাহার নামীয় আসামি। দুটি মামলায় আসামি হলেও তিনি কর্মস্থলে নিয়মিত অফিস করতেন। এছাড়া নগরীর ১১ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলরদের অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

সদর দক্ষিণ মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম সমকালকে বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার মামলায় রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওসির ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি (তোফাজ্জল) ২০২০ সালের ১০ জুলাই চাঙ্গেনী এলাকার ব্যবসায়ী আক্তার হোসেন হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি। তবে ওই মামলায় জামিনে আছেন। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ