ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি সানের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছে গ্লোবাল ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড ওয়ালটন।

রবিবার (২৬ অক্টোবর) রাজধানীর বসুন্ধরায় ডেইলি সান কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক তাসভীর উল ইসলামের হাতে ফুলের তোড়া তুলে দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার জোহেব আহমেদ।

আরো পড়ুন:

অনলাইন পত্রিকাসহ সবার জন্যই বেতন কাঠামো দিয়ে যেতে চাই: তথ্য উপদেষ্টা

বর্ণাঢ্য আয়োজনে বেরোবি সাংবাদিক সমিতির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডেইলি সানের সম্পাদক মো.

রেজাউল করিম (লোটাস), ওয়ালটনের অ্যাডিশনাল এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. রবিউল ইসলাম মিলটন, সিনিয়র অ্যাডিশনাল অপারেটিভ ডিরেক্টর অগাস্টিন সুজন, অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের অন্য কর্মকর্তারা।

ঢাকা/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

রাবিতে সায়মার মৃত্যুকে ‘অবহেলাজনিত হত্যা’ দাবি করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) সুইমিংপুলের পানিতে ডুবে সায়মা হোসেন নামের এক শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনাকে ‘অবহেলাজনিত হত্যা’ দাবি করে বিক্ষোভ করেছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (২৭ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা।

আরো পড়ুন:

ঢাবির জহুরুল হক হলে ধূমপান করলে ৩০০ টাকা জরিমানা

অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অনশনরত রাবির চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের ৫ শিক্ষার্থী

এ সময় তারা অবহেলায় জড়িতদের তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থাসহ চার দফা দাবি জানান। একই সঙ্গে তারা আগামী তিন দিন ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দেন।

মৃত শিক্ষার্থী সায়মা হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের এবং মন্নুজান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী। তার বাড়ি কুষ্টিয়া জেলায়।

তাদের অন্যান্য দাবিগুলো হলো- প্রশাসন কর্তৃক সায়মার পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদান, বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসাকেন্দ্রের সংস্কার ও উন্নত সেবা নিশ্চিতকরণে রোডম্যাপ ঘোষণা এবং সুইমিং পুলের একটি অংশের গ্যালারি সায়মার নামে নামকরণ।

এ সময় তারা স্লোগান দেন ‘তুমি কে আমি কে, সায়মা সায়মা’, ‘আমার বোন মরলো কেন, প্রশাসন জবাব দে’, ‘প্রশাসন তুমি বলো, একটি লাশের দাম কত’, ‘পানিতে ডুবে বোন মরে, প্রশাসন কি করে’ ইত্যাদি।

সমাবেশে অংশ নিয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফজল বলেন, “সায়মার মৃত্যুর সময় তিনজন প্রশিক্ষক সুইমিং পুলের মধ্যেই উপস্থিত ছিলেন। তবে তারা কেউ সায়মার অনুপস্থিতি লক্ষ্য করেননি। তারা যখন বুঝতে পারেন সায়মা মারা গেছে, তখন তারা জিমনেসিয়াম থেকে লোক এনে সায়মাকে উদ্ধার করে।”

তিনি প্রশ্ন তুলে বলেন, “তারা কেমন প্রশিক্ষক? একজন শিক্ষার্থী ডুবে আছে, তারা তাকে উদ্ধার করতে পারে না? প্রশাসন তাদের কীভাবে নিয়োগ দিয়েছে? আমাদের দাবি, পুরো ঘটনায় প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।”

সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের আরেক শিক্ষার্থী নিশাত জান্নাত বলেন, “কয়েকজনের দায়িত্বে অবহেলার কারণে সায়মা আজ আমাদের সঙ্গে নেই। এই মর্মন্তুদ ঘটনা মেনে নেওয়া আমাদের পক্ষে খুব কঠিন। সায়মার মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত সবার বিচার করতে হবে। এছাড়া আমরা এ দাবি ছাড়াও আরো চারটি দাবি জানিয়েছি, সেগুলো মেনে নিতে হবে।”

এ সময় প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী এ কর্মসূচিতে অংশ নেয়।

ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ