ইতালিয়ান লিগ সিরি ‘আ’ ছাড়া ইউরোপের শীর্ষ ৫ লিগের সব কটির শিরোপাই নির্ধারণ হয়ে গেছে। তবে দলীয় লড়াইয়ে নিষ্পত্তি হলেও ব্যক্তিগত লড়াই এখনো শেষ হয়নি। শেষ মুহূর্তে এসে জমে উঠেছে সোনার জুতার লড়াই, যে লড়াইয়ে এই মুহূর্তে এগিয়ে আছে তিনটি নাম—কিলিয়ান এমবাপ্পে, মোহাম্মদ সালাহ ও ভিক্টর ইয়োকেরেস।

প্রতি মৌসুমে ইউরোপের প্রতিটি দেশের সর্বোচ্চ লিগগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি গোলদাতাকে দেওয়া হয় গোল্ডেন বুট বা সোনার জুতা। আনুষ্ঠানিকভাবে এটি অবশ্য গোল্ডেন শু নামেই পরিচিত। মূলত গোলের সংখ্যাকে পয়েন্টে রূপান্তর করে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। পয়েন্ট হিসাব করা হয় গোলসংখ্যা ও সংশ্লিষ্ট লিগের মানের ওপর ভিত্তি করে।

নতুন নিয়মে উয়েফা কো–ইফিসিয়েন্ট তালিকায় শীর্ষ ৫ লিগে করা প্রতিটি গোলকে ২ দিয়ে গুণ করে পয়েন্ট দেওয়া হয়। এরপর ৬ থেকে ২২ র‍্যাঙ্কের লিগের গোলগুলোকে গুণ করা ১.

৫ দিয়ে। আর ২২-এর নিচের র‍্যাঙ্কের লিগের গোলকে ১ দিয়ে গুণ করা হয়। অর্থাৎ ভালো লিগের গোলগুলো দুর্বল লিগের গোলের চেয়ে বেশি মূল্যবান। এভাবে হিসাব করে যিনি সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট পাবেন, তিনিই জিতবেন ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু।

আরও পড়ুনসালাহ, কেইন, না লেভা—সোনার জুতার লড়াইয়ে কে এগিয়ে২৬ এপ্রিল ২০২৫

চলতি মৌসুমে পয়েন্টের দিক থেকে এই মুহূর্তে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন পর্তুগিজ লিগের ক্লাব স্পোর্তিং লিসবনে খেলা ইয়োকেরেস। এই মৌসুমে তাঁর গোলসংখ্যা ৩৯, যা এ মৌসুমে ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলে সর্বোচ্চ। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি যে লিগে খেলেছেন, সেই পর্তুগিজ লিগ উয়েফা কো-ইফিসিয়েন্ট তালিকায় আছে ৭ নম্বরে।

সোনার জুতার লড়াইয়ে এগিয়ে গেলেন এমবাপ্পে

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইউর প

এছাড়াও পড়ুন:

অভিনেতা থেকে প্রযোজক শরীফ

দেড় যুগের বেশি সময় মঞ্চে অভিনয় করে বড় পর্দায় নাম লেখান শরীফ সিরাজ। চলচ্চিত্রে ক্যারিয়ার শুরুর পর বুঝতে পারেন, এফডিসি ঘরানার সিনেমা নিয়ে অনেকেরই নাক সিঁটকানো ভাব, কেউ কেউ ছোট করেও দেখেন, এমনকি এফডিসির সিনেমা নিয়ে নেতিবাচক কথাও শুনতে হয়েছে। কেউ কেউ সরাসরি এফডিসির সিনেমায় না জড়িয়ে নাটক থেকে আসা নির্মাতাদের সঙ্গে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এফডিসির কাজে অভিজ্ঞতা
এফডিসি ঘরানা বলে কাজটাকে কেন আলাদা করা হয়, দীর্ঘ সময় এটাই বুঝে উঠতে পারতেন না শরীফ। ‘পরে কাজ করে যতটুকু বুঝেছি, এফডিসি ঘরানার কাজগুলোর বেশির ভাগ কলাকুশলী এফডিসির থাকেন। আবার নাটক থেকে উঠে আসা নির্মাতাদের সঙ্গে বেশির ভাগ কাজ করেন নাট্যাঙ্গনের শিল্পী–কলাকুশলীরা। ওটিটিতে আবার দুই ঘরানার মিশ্রণ। সব ধরনের টিমের সঙ্গেই কাজ করেছি। সবাই ভালো। বিশেষ করে বলব, এফডিসির আলাদা একটা জায়গা রয়েছে। এখানে পেশাগত জায়গাটা যেমন আলাদা, তেমনি পেশাদারিটাও বেশি। কীভাবে শিল্পীদের সম্মান করতে হয়, তারা সেটা বেশি জানে। এফডিসি নিয়ে আমার মধ্যে নেতিবাচক কিছু নেই। সবার সঙ্গে কাজ করেই আমি স্বাচ্ছন্দ্য,’ বলেন শরীফ।

শরীফ সিরাজ। ছবি: শিল্পীর সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ