সেই আমিরাত যে রেকর্ডে জিম্বাবুয়ের পাশে বসিয়েছে বাংলাদেশকে
Published: 21st, May 2025 GMT
১৯৯৪ আইসিসি ট্রফি। বাংলাদেশ। সংযুক্ত আরব আমিরাত।
বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাস যাঁদের জানা, তাঁরা নিশ্চিত ধরে ফেলেছেন যোগসূত্র। বাংলাদেশের যে ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে তিন বছর দেরি হলো, সেটির মূল কারণ তো ওই সংযুক্ত আরব আমিরাতই।
পেট্ট্রো-ডলারের ঝনঝনানিতে ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা থেকে একঝাঁক ভাড়াটে ক্রিকেটার নিয়ে ১৯৯৪ আইসিসি ট্রফিতে দল সাজিয়েছিল আমিরাত। সেই দলের কাছে প্রথম রাউন্ডে হেরে গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে দ্বিতীয় পর্বে কঠিন গ্রুপ পড়ে যায় বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের ক্রিকেটকে বড় ধাক্কা দিয়েছে আরব আমিরাত.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আম র ত
এছাড়াও পড়ুন:
অভিনেতা থেকে প্রযোজক শরীফ
দেড় যুগের বেশি সময় মঞ্চে অভিনয় করে বড় পর্দায় নাম লেখান শরীফ সিরাজ। চলচ্চিত্রে ক্যারিয়ার শুরুর পর বুঝতে পারেন, এফডিসি ঘরানার সিনেমা নিয়ে অনেকেরই নাক সিঁটকানো ভাব, কেউ কেউ ছোট করেও দেখেন, এমনকি এফডিসির সিনেমা নিয়ে নেতিবাচক কথাও শুনতে হয়েছে। কেউ কেউ সরাসরি এফডিসির সিনেমায় না জড়িয়ে নাটক থেকে আসা নির্মাতাদের সঙ্গে কাজ করার পরামর্শ দেন।
এফডিসির কাজে অভিজ্ঞতা
এফডিসি ঘরানা বলে কাজটাকে কেন আলাদা করা হয়, দীর্ঘ সময় এটাই বুঝে উঠতে পারতেন না শরীফ। ‘পরে কাজ করে যতটুকু বুঝেছি, এফডিসি ঘরানার কাজগুলোর বেশির ভাগ কলাকুশলী এফডিসির থাকেন। আবার নাটক থেকে উঠে আসা নির্মাতাদের সঙ্গে বেশির ভাগ কাজ করেন নাট্যাঙ্গনের শিল্পী–কলাকুশলীরা। ওটিটিতে আবার দুই ঘরানার মিশ্রণ। সব ধরনের টিমের সঙ্গেই কাজ করেছি। সবাই ভালো। বিশেষ করে বলব, এফডিসির আলাদা একটা জায়গা রয়েছে। এখানে পেশাগত জায়গাটা যেমন আলাদা, তেমনি পেশাদারিটাও বেশি। কীভাবে শিল্পীদের সম্মান করতে হয়, তারা সেটা বেশি জানে। এফডিসি নিয়ে আমার মধ্যে নেতিবাচক কিছু নেই। সবার সঙ্গে কাজ করেই আমি স্বাচ্ছন্দ্য,’ বলেন শরীফ।