দেশের শীর্ষ ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড ওয়ালটনের হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান।

সম্প্রতি রাজধানীতে ওয়ালটন কর্পোরেট অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হন তিনি।

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির পক্ষে চুক্তিতে সই করেন ওয়ালটন হাই-টেকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এএমডি) নজরুল ইসলাম সরকার।

আরো পড়ুন:

‘মুখোশধারী’ শাকিবের দেড় মিনিটের ঝড়

‘সব প্রতিশ্রুতি মিথ্যা, কেউ পাশে থাকে না’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেকের চিফ মার্কেটিং অফিসার জোহেব আহমেদ, ওয়ালটন হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) মোস্তফা কামাল প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে জয়া আহসান বলেন, “ওয়ালটন হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স এর সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে দারুণ লাগছে। ওয়ালটন দেশি ব্র্যান্ড। দেশের গর্ব। বিদেশেও সুনাম কুড়াচ্ছে ওয়ালটন।ওয়ালটনের হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সসহ সব ধরনের পণ্যই আন্তর্জাতিকমানের। সার্ভিসও ভালো। দেশের প্রতিটি ঘরে ওয়ালটনের হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স শোভা পাচ্ছে। আমাকে এমন একটি দেশীয় স্বনামধন্য ব্র্যান্ডের সঙ্গে যুক্ত করায় ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।”

ওয়ালটন হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের সিবিও মোস্তফা কামাল বলেন, “অভিনেত্রী জয়া আহসানের প্রতিভা ও খ্যাতি সর্বজনবিদিত। জয়া আহসান তার অভিনয় দিয়ে অভিনয়প্রেমীদের মনে স্থায়ীভাবে জায়গা করে নিয়েছেন। ওয়ালটনও দেশে তৈরি আন্তর্জাতিকমানের পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতের মাধ্যমে দেশ-বিদেশের ক্রেতাদের হৃদয় জয় করে নিয়েছে।”

তিনি বলেন, “জয়া আহসান ওয়ালটনের প্রতিনিধিত্ব করবেন। আমাদের বিশ্বাস পারস্পারিক সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা ওয়ালটন ব্র্যান্ডকে আরো উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হবো।ওয়ালটনের সঙ্গে স্বনামধন্য এই অভিনেত্রীর সংযুক্তি এ কার্যক্রমকে ভিন্ন মাত্রা দেবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।”

ঢাকা/পলাশ/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জয় আহস ন আহস ন

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ী দম্পতির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

চট্টগ্রামে এক ব্যবসায়ী দম্পতির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। তাঁরা হলেন হাসানুর রশিদ ও তাঁর স্ত্রী সৈয়দা ফাতেমা নারগিস। আজ বৃহস্পতিবার অর্থঋণ আদালত চট্টগ্রামের বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন এ আদেশ দেন।

ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, ট্রেডিং ও পণ্য আমদানির নামে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নেন হাসানুর রশিদ। নগরের চাক্তাই এলাকায় সুতার কারখানা ছিল। ২০১৪-১৫ সালে তুরস্ক থেকে কিছু ঘি ও সানফ্লাওয়ার অয়েল আমদানি করেন। পরে এগুলো বন্ধ হয়ে যায়।

অর্থঋণ আদালত চট্টগ্রামের বেঞ্চ সহকারী মো. এরশাদ প্রথম আলোকে বলেন, সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচারাল অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক নগরের নাসিরাবাদ শাখার ৮ কোটি ৮২ লাখ টাকা, ঢাকা ব্যাংক নিউমার্কেট শাখার ১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা এবং আইএফআইসি ব্যাংক আগ্রাবাদ শাখার ৪ কোটি ৩৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার ঋণ খেলাপের মামলায় ব্যাংকের পক্ষ থেকে হাসানুর রশিদ ও তাঁর স্ত্রীর দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞার আবেদন করা হয়। ঋণের বিপরীতে ব্যাংকে পর্যাপ্ত সম্পদ বন্ধক নেই। এ অবস্থায় বিবাদীরা দেশ ত্যাগ করলে ব্যাংক ডিক্রি পেলেও টাকা আদায় সম্ভব হবে না।

এরশাদ আরও বলেন, আদালত ব্যাংকের করা আবেদন মঞ্জুর করে হাসানুর ও তাঁর স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন। একই সঙ্গে পুলিশের অভিবাসন শাখার পুলিশ সুপারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।

উল্লেখ্য, হাসানুর রশিদ ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে মোট ৫০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে পরিশোধ না করায় অন্তত ২০টি মামলা রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ