ফ্রান্সের দক্ষিণ উপকূলে, ভূমধ্যসাগরের নীল জলের পাশে গড়ে ওঠা কান শহরে ১৩ মে শুরু হয়েছিল রুপালি স্বপ্নের মহোৎসব—৭৮তম কান চলচ্চিত্র উৎসব। তারকা-জ্বলা সন্ধ্যা, গল্পে মোড়া সিনেমা আর শিল্পের বৈচিত্র্যে ভরপুর ছিল টানা বারো দিনের এই অনিন্দ্য আয়োজন। অবশেষে ২৪ মে  জমকালো পুরস্কার বিতরণীর মধ্য দিয়ে নামল সেই পর্দা—যা ছিল চলচ্চিত্রপ্রেমীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতার সমাপ্তি। এবারের উৎসবজয়ীদের তালিকা একনজরে তুলে ধরা হলো—

মূল প্রতিযোগিতা


স্বর্ণপাম: ইট ওয়াজ জাস্ট অ্যান অ্যাক্সিডেন্ট (জাফর পানাহি, ইরান)


গ্রাঁ প্রিঁ: সেন্টিমেন্টাল ভ্যালু (ইওয়াকিম ত্রিয়ার, নরওয়ে/ডেনমার্ক)

জুরি প্রাইজ: সিরেট (অলিভার লুক্সে, স্পেন), সাউন্ড অব ফলিং (মাশা শিলিনস্কি, জার্মানি)


স্পেশাল প্রাইজ: রেজারেকশন (বাই গান, চীন)

সেরা অভিনেতা: ওয়াগনার মোরা (দ্য সিক্রেট এজেন্ট, ব্রাজিল)

সেরা অভিনেত্রী: নাদিয়া মেলিতি (দ্য লিটল সিস্টার, ফ্রান্স)

সেরা পরিচালক: ক্লেবার মেনদোঙ্কা ফিলো (দ্য সিক্রেট এজেন্ট, ব্রাজিল)

সেরা চিত্রনাট্যকার: জ্যঁ-পিয়ের ও লুক দারদেন (ইয়াং মাদার’স, বেলজিয়াম)

কারিগরি পুরস্কার

সিএসটি আর্টিস্ট-টেকনিশিয়ান অ্যাওয়ার্ড: চিত্রগ্রহণে রুবেন ইমপেন্স, শব্দমিশ্রণে স্টেফান থিবোঁ (চলচ্চিত্র: আলফা)

সিএসটি নবীন নারী ফিল্ম টেকনিশিয়ান অ্যাওয়ার্ড (শিল্প নির্দেশনা): এপোনাইন মোমেনসো (চিত্রগ্রহণ, চলচ্চিত্র: কনেমারা)

আঁ সাঁর্তে রিগা

সেরা চলচ্চিত্র: দ্য মিস্টেরিয়াস গেজ অব দ্য ফ্লামিঙ্গো (দিয়েগো পেসপেদেস, চিলি)

জুরি প্রাইজ: অ্যা পয়েট (সিমন মেসা সোতো, কলম্বিয়া)

সেরা অভিনয়শিল্পী: ক্লিও দিয়ারা (আই অনলি রেস্ট ইন দ্য স্টর্ম), ফ্রাঙ্ক ডিলেন (আর্কিন, যুক্তরাজ্য)

সেরা পরিচালক: আরব ও টারজান নাসের (ওয়ান্স আপন অ্যা টাইম ইন গাজা, ফিলিস্তিন)

সেরা চিত্রনাট্যকার: পিলিয়ন (হ্যারি লাইটন, যুক্তরাজ্য)

সম্মানসূচক স্বর্ণপাম

সম্মানসূচক স্বর্ণপাম: রবার্ট ডি নিরো, ডেনজেল ওয়াশিংটন

গোল্ডেন ক্যামেরা

ক্যামেরা দ’র: হাসান হাদি (দ্য প্রেসিডেন্ট’স কেক, ইরাক)

স্পেশাল মেনশন: আকিনোলা ডেভিস জুনিয়র (মাই ফাদার’স শ্যাডো, নাইজেরিয়া)

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র

স্বর্ণপাম: আই অ্যাম গ্ল্যাড ইউ আর ডেড নাউ (তৌফিক বারহোম, ইসরায়েল)

স্পেশাল মেনশন: আলী (আদনান আল রাজীব, বাংলাদেশ)

লা সিনেফ

প্রথম পুরস্কার: ফার্স্ট সামার (পরিচালক: হেয়ো গায়ং, কোরিয়ান অ্যাকাডেমি অব ফিল্ম আর্টস; দক্ষিণ কোরিয়া)
দ্বিতীয় পুরস্কার: টুয়েলভ মোমেন্টস বিফোর দ্য ফ্ল্যাগ-রাইজিং সিরিমনি (পরিচালক: জু জিজেং, বেইজিং ফিল্ম অ্যাকাডেমি; চীন)

তৃতীয় পুরস্কার: সেপারেটেড (পরিচালক: মিকি তানাকা, এনবু সেমিনার; জাপান), উইন্টার ইন মার্চ (পরিচালক: নাটালি মিরজাইয়ান, এস্টোনিয়ান অ্যাকাডেমি অব আর্টস; এস্টোনিয়া)

ইমারসিভ পুরস্কার

সেরা ইমারসিভ কাজ: ফ্রম ডাস্ট (মিশেল ফন দের আ, নেদারল্যান্ডস)

মুক্ত পুরস্কার

ফিপরেসি

মূল প্রতিযোগিতা: দ্য সিক্রেট এজেন্ট (ক্লেবার মেনদোঙ্কা ফিলো, ব্রাজিল)

আঁ সাঁর্তে রিগা: আর্চিন (হ্যারিস ডিকিনসন, যুক্তরাজ্য)

প্যারালাল শাখা (ক্রিটিকস’ উইক): ড্যান্ডেলিয়ন’স ওডিসি (মোমোকো সেতো, ফ্রান্স/বেলজিয়াম)

৬৪তম ক্রিটিকস’ উইক

গ্র্যান্ড প্রাইজ (সেরা পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা): অ্যা ইউজফুল গোস্ট (রাতচাপুম বুনবুনচাচোক, থাইল্যান্ড)

ফ্রেঞ্চ টাচ জুরি প্রাইজ: ইমাগো (দেনি উমার পিতসেভ, ফ্রান্স)

রাইজিং স্টার অ্যাওয়ার্ড (লুই রোদ্যুরের ফাউন্ডেশন): তিয়োদর পেলেরাঁ (সিনেমা: নিনো, ফ্রান্স)

লাইৎজ সিনে ডিসকোভারি প্রাইজ (সেরা শর্টফিল্ম): দ্য মাইন (রান্দা মারুফি, মরক্কো)

গ্যান ফাউন্ডেশন অ্যাওয়ার্ড (ফরাসি পরিবেশনা): লেফট-হ্যান্ডেড গার্ল (শি চিং সু, তাইওয়ান)

এসএসিডি অ্যাওয়ার্ড (সেরা গল্পকার-চিত্রনাট্যকার): গিয়ের্মো গালোয় ও ভিক্তর আলোনসো-বেরবেল (সিনেমা: স্লিপলেস সিটি, স্পেন)

ক্যানাল প্লাস অ্যাওয়ার্ড (সেরা শর্টফিল্ম): এরোজেনেসিস (সান্ড্রা পপেস্কু, জার্মানি)

৫৭তম ডিরেক্টরস’ ফোর্টনাইট

অডিয়েন্স চয়েস অ্যাওয়ার্ড (৭৫০০ ইউরো): দ্য প্রেসিডেন্ট’স কেক (হাসান হাদি, ইরাক)

সেরা ইউরোপিয়ান সিনেমা (ইউরোপা সিনেমাস লেবেল অ্যাওয়ার্ড): ওয়াইল্ড ফক্সেস (ভ্যালেরি কারনয়, বেলজিয়াম)

সেরা ফরাসি ভাষার সিনেমা (এসএসিডি অ্যাওয়ার্ড): ওয়াইল্ড ফক্সেস (ভ্যালেরি কারনয়, বেলজিয়াম)

ক্যারোস দ’র: টড হেইন্স

গোল্ডেন আই (সেরা প্রামাণ্যচিত্র)

গোল্ডেন আই (৫ হাজার ইউরো): ইমাগো (দেনি উমার পিতসেভ, ফ্রান্স/বেলজিয়াম)

স্পেশাল জুরি প্রাইজ (গোল্ডেন আই পুরস্কারের ১০ম বার্ষিকী): দ্য সিক্স বিলিয়ন ডলার ম্যান (ইউজিন জারেকি, যুক্তরাষ্ট্র)

কান সাউন্ডট্র্যাক অ্যাওয়ার্ড

সেরা সাউন্ডট্র্যাক: কংদিং রে (সিরেত, ফ্রান্স)

প্রিঁ ফ্রঁসোয়া শ্যালে

ফ্রঁসোয়া শ্যালে প্রাইজ: টু প্রসিকিউটরস (সের্গেই লজনিৎজা, ইউক্রেন)

সিটিজেনশিপ অ্যাওয়ার্ড

সিটিজেনশিপ প্রাইজ: ইট ওয়াজ জাস্ট অ্যান অ্যাক্সিডেন্ট (জাফর পানাহি, ইরান)

আর্টহাউস সিনেমা অ্যাওয়ার্ডস

এএফসিএই আর্টহাউস সিনেমা অ্যাওয়ার্ড: দ্য সিক্রেট এজেন্ট (ক্লেবার মেনদোঙ্কা ফিলো, ব্রাজিল)

স্পেশাল মেনশন: সিরেত (অলিভের লাসে, ফ্রান্স/স্পেন)

পাম ডগ (সেরা কুকুর অভিনয়শিল্পী)

২৫তম পাম ডগ অ্যাওয়ার্ড: পান্ডা (দ্য লাভ দ্যাট রিমেইনস, আইসল্যান্ড)

গ্র্যান্ড জুরি প্রাইজ: পিপা (সিনেমা: সিরেট, স্পেন)

মাট মোমেন্ট: হিপ্পো (সিনেমা: পিলিয়ন, যুক্তরাজ্য)

কুইয়ার পাম (সমকামী সিনেমা)

সেরা সিনেমা: লিটল সিস্টার (আফসিয়া আর্জি, ফ্রান্স)

সেরা শর্টফিল্ম (ক্রিটিকস’ উইক): ব্লিট! (অনন্ত বালাসুব্রহ্মণ্যম, মালয়েশিয়া/ফিলিপাইন/ফ্রান্স)

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ক ন চলচ চ ত র উৎসব চলচ চ ত র প রস ক র প র ইজ

এছাড়াও পড়ুন:

উৎসবে সাশ্রয়ী কেনাকাটায় ভরসা বিকাশ পেমেন্ট

প্রিয়জনের জন্য পোশাক ও উপহার কেনা, ঘরের সৌন্দর্য বাড়াতে সাজসজ্জার জিনিসপত্র কেনা, খাবার-দাবারের জন্য প্রয়োজনীয় আয়োজনের পাশাপাশি ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে যুক্ত হয় কোরবানির পশুসহ নানা অনুষঙ্গের কেনাকাটা। কিছু বাসার পাশের দোকান থেকে, কিছু অনলাইনে, আবার কিছু পণ্য পাইকারি বাজার থেকে কেনেন আবুল কালাম আজাদ। সারা বছরের সব কেনাকাটার মতোই এ সময়ে কেনাকাটায় তিনি ভরসা রাখেন বিকাশ পেমেন্টে। আজাদ জানান, ক্যাশ টাকা বহনের ঝুঁকি নিতে চান না, বিশেষ করে ঈদের কেনাকাটার ভিড়ের সময়টায়। তাছাড়া কাজের ফাঁকে সময় সুযোগ মতো কেনাকাটা সারেন। ফলে সব মুহূর্তের জন্য তার কাছে সবচেয়ে সহজ হয় বিকাশ পেমেন্ট।
যে কোনো ধরনের কেনাকাটায় নাজনীন সুলতানার ভরসা অনলাইনে কেনাকাটা। নাজনীন বলেন, ‘বিকাশ পেমেন্টের কারণে আমি সহজেই অনলাইন কেনাকাটা করে ফেলতে পারি, আমার সময় তো বাঁচেই, পাশাপাশি কোন খাতে কত খরচ করলাম তার হিসাব রাখাও সহজ হয়।’
একটি এনজিওতে চাকরির সূত্রে বাগেরহাট জেলার মোরেলগঞ্জ উপজেলায় পরিবার নিয়ে বাস করেন আফসানা পারভীন। চাকরির পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে গড়ে তোলা নিজের ফেসবুকভিত্তিক পোশাক বিক্রির পেজটাও চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারায় তিনি গ্রামে বসেই সারাদেশের গ্রাহকের কাছে স্বাচ্ছন্দ্যে পণ্য বিক্রি করতে পারছেন। আফসানা জানান, বিকাশ পেমেন্টের কল্যাণে তার ব্যবসা বিস্তার করা সম্ভব হয়েছে।
প্রতিদিন প্রতিমুহূর্তে এভাবে দেশের আনাচে-কানাচে বিকাশ পেমেন্টের এমন হাজারো গল্প তৈরি হয়। উদ্যোক্তা এবং গ্রাহকের লেনদেন সহজ, তাৎক্ষণিক, নিরাপদ হয় বিকাশ পেমেন্টে। গলির ছোট মুদি দোকান হোক বা সুপরিচিত ব্র্যান্ডশপ– দেশজুড়ে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ১০ লাখ মার্চেন্টে বিকাশ কিউআরের মাধ্যমে পেমেন্ট করার সুযোগ ডিজিটাল পেমেন্টকে সবার কাছেই সহজলভ্য করে তুলেছে। কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে দ্রুত ও নিরাপদে পেমেন্টের সুবিধা গ্রাহককে ডিজিটাল পেমেন্টে অভ্যস্ত করতে ভূমিকা রাখছে।
বর্তমানে বিকাশ অ্যাপ থেকে ৪৫টি ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট এবং ৪৯টি ব্যাংকের ভিসা, অ্যামেক্স বা মাস্টারকার্ড থেকে অ্যাড মানি করার সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি দেশব্যাপী প্রায় সাড়ে ৩ লাখ এজেন্ট পয়েন্ট থেকে ক্যাশ ইন-এর সুযোগ তো আছেই। যখনই প্রয়োজন তখনই বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা এনে পেমেন্ট করার সুবিধা দেশে ডিজিটাল লেনদেনের ইকোসিস্টেমকে আরও শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখছে।
এদিকে জরুরি প্রয়োজনে কেনাকাটাকে আরও সহজ করতে দেশে প্রথমবারের মতো যৌথভাবে ‘পে-লেটার’ নামের বিশেষ জামানতবিহীন ঋণ সেবা চালু করেছে বিকাশ ও সিটি ব্যাংক। এ সেবার মাধ্যমে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা না থাকলেও গ্রাহক প্রয়োজনীয় পণ্য কিনে বিকাশ অ্যাপ থেকেই তাৎক্ষণিক সিটি ব্যাংকের এই বিশেষ ঋণ নিয়ে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন। সাত দিনের মধ্যে এই ঋণ পরিশোধ করা যায় কোনো ‘ইন্টারেস্ট’ ছাড়াই। আবার গ্রাহক চাইলে ৩ বা ৬ মাসের কিস্তিতেও পরিশোধ করতে পারছেন ঋণ। বিকাশ অ্যাপে পে-লেটারের জন্য বিবেচ্য গ্রাহক ৫০০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ সীমা পেতে পারেন। অ্যাপের ‘পেমেন্ট’ অথবা ‘লোন’ অপশন থেকে পে-লেটার ফিচার ব্যবহার করতে পারছেন গ্রাহকরা।
বিকাশের ইভিপি ও হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পিআর শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম বলেন, ‘দৈনন্দিন ব্যস্ততায় মূল্যবান সময় বাঁচাতে গ্রাহকরা ডিজিটাল লেনদেনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন। এই আচরণগত পরিবর্তনের মূলে রয়েছে ডিজিটাল লেনদেনের প্রতি মানুষের আস্থা ও নির্ভরতা। গ্রাহকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে বিকাশও তাই উৎসব-পার্বণের সময় সুপারস্টোর, ব্র্যান্ডশপ, রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন স্থানে ক্যাশব্যাক, ডিসকাউন্টসহ নানা অফার দিয়ে থাকে। পাশাপাশি ডিজিটাল পেমেন্টের প্রকৃত সুবিধা গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে বিকাশ বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ইউটিলিটি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান, টেলিকম অপারেটর, সরকারি প্রতিষ্ঠান, এনজিওসহ নানা ধরনের সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে দেশে একটি ডিজিটাল লেনদেনের ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।’
এই ঈদুল আজহায় বিকাশ পেমেন্টে কেনাকাটার সব ডিসকাউন্ট ও পেমেন্ট অফারগুলো দেখে নেওয়া যাবে এই লিংকে– https://www.bkash.com/campaign/eid-ul-adha-payment-campaign-2025।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কানে বাংলাদেশের ‘আলী’ পেল বিশেষ স্বীকৃতি
  • কানে বাংলাদেশের ‘আলী’ পেলে বিশেষ স্বীকৃতি
  • ২২ বছর পর ফিরেই স্বর্ণপাম জিতলেন নিষিদ্ধ সেই ইরানি পরিচালক
  • কানে পুরস্কার জিতল বাংলাদেশের ‘আলী’
  • চলচ্চিত্র উৎসবের মধ্যে কানে বিদ্যুৎ–বিভ্রাট
  • ৭৮তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে স্মরণীয় ২৫ মুহূর্ত
  • চাহিদার মহাসমুদ্রে এক ফোঁটা জল
  • ‘আলী’ যেন একখণ্ড বাংলাদেশ
  • উৎসবে সাশ্রয়ী কেনাকাটায় ভরসা বিকাশ পেমেন্ট