শাবিপ্রবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ১ আগস্ট ম্যারাথন
Published: 10th, July 2025 GMT
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে আগামী ১ আগস্ট একটি ব্যতিক্রমধর্মী ম্যারাথনের আয়োজন করতে যাচ্ছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ভয়েস ফর জাস্টিস’।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন সংগঠনটির নেতারা।
সংগঠনের সভাপতি মামুনুর রশীদ শুভ বলেন, “আমরা ১ আগস্ট একটি স্মরণিক ম্যারাথনের আয়োজন করছি। এটি শুধুই একটি দৌড় প্রতিযোগিতা নয়, জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোই আমাদের মূল উদ্দেশ্য।”
আরো পড়ুন:
জুলাই স্পিরিটকে ধারণ করে ছাত্র সংসদ চায় শাবিপ্রবি শিবির
সিকৃবির প্রধান ফটকের নাম ‘জুলাই ৩৬’
তিনি আরো বলেন, “এ আয়োজনে সিলেটের বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করবেন। আমরা চাই সবাই একত্রে এ স্মৃতিকে সম্মান জানাবে এবং নতুন প্রজন্ম এ চেতনা ধারণ করবে।”
ঢাকা/ইকবাল/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
এই পুরস্কার দেশের সাহিত্যকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করবে
সমকালের পক্ষ থেকে সবাইকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আজকের এই অনুষ্ঠানে আপনাদের উপস্থিতি আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে, গর্বিত করেছে। পুরস্কারপ্রাপ্ত সবাইকে অভিনন্দন।
বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাদের প্রধান অতিথি, বিচারকবৃন্দ, সম্মানিত লেখক এবং আমন্ত্রিত অতিথিদের। আপনাদের অংশগ্রহণ ও ভালোবাসা ছাড়া এ আয়োজন সফল হতো না।
প্রিয় অতিথিবৃন্দ,
সংবাদপত্র ও সাহিত্য হাত ধরাধরি করে চলে। সমকাল সাহিত্যের সঙ্গে তার যুগল পথচলা অব্যাহত রাখতে চায়। রাখবে। সংবাদপত্র যেমন সমাজের কথা বলে, সাহিত্যও তাই। সংস্কৃতি ছাড়া সংবাদপত্র বড় হতে পারে না। কারণ দুটোই মুক্তচিন্তার বাহক। সংবাদপত্র সমাজের দর্পণ। সংস্কৃতি জাতির আত্মার প্রতিচ্ছবি।
নবীন-প্রবীণ লেখকদের চিন্তা ও স্বরকে তুলে ধরা এবং দেশজ সংস্কৃতির ধারাকে সমুন্নত রাখা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব।
এই সাহিত্য পুরস্কার কেবল একটি স্বীকৃতি নয়, একটি প্রেরণা। আমরা বিশ্বাস করি, এই উদ্যোগ দেশের সাহিত্যজগতের গতিপথকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করবে।
আজ যারা পুরস্কার পেয়েছেন, তাদের প্রতি আমাদের আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভকামনা। তাদের সাহিত্যিক অবদান আমাদের পাঠকদের হৃদয় ছুঁয়েছে, চিন্তাকে আলোড়িত করেছে। বিশেষভাবে আজীবন সম্মাননাপ্রাপ্ত হাসনাত আবদুল হাই। তিনি আমাদের সাহিত্য অঙ্গনের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তাঁর জীবনভর সাহিত্য সাধনা এবং সমাজচিন্তামূলক লেখনীর জন্য আমরা তাঁকে গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আমাদের লক্ষ্য আরও সুসংগঠিত সাহিত্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, নতুন প্রতিভাদের খুঁজে বের করা এবং সাহিত্যচর্চার পরিসর বৃদ্ধিতে সমর্থন জোগানো।
সব শেষে, আবারও সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে, আজকের অনুষ্ঠানকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
ধন্যবাদ। v