Risingbd:
2025-11-17@12:28:29 GMT

‘ক্যাপ্টেন কুল’ শুধু ধোনির

Published: 1st, July 2025 GMT

‘ক্যাপ্টেন কুল’ শুধু ধোনির

বিশ্ব ক্রিকেটে মাহেন্দ্র সিং ধোনিকে ক্যাপ্টেন কুল হিসেবেই বিবেচনা করা হয়। সমর্থকদের দেওয়া নামটাই হয়ে উঠেছে ধোনির সবচেয়ে বড় পরিচয়। 

ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য তার নামের পাশে বসেছে এই বিশেষণ। এই বিশেষণে যেন চিরকাল তারই থাকে এজন্য ট্রেডমার্কের আবেদন করেছিলেন ধোনি। সেই আবেদনও গ্রহণ হয়েছে। এখন কেবল আনুষ্ঠিনকতার অপেক্ষা। ‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্ক শুধুই হবে ধোনির। 

গত ১৬ জুন ভারতের ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রিতে ধোনির আবেদন গ্রহণ করা হয়। আবেদনটি ‘ক্লাস ৪১’-এ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, যা খেলাধুলার প্রশিক্ষণ ও সংশ্লিষ্ট সেবার বিষয়ে তৈরি করা হয়েছে। আবেদন গ্রহণের পর ১২০ দিনের মধ্যে যদি কোনো আপত্তি না ওঠে, ধোনি আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের মালিক হবেন।

আরো পড়ুন:

ধোনি-হেডেন-স্মিথ আইসিসি হল অব ফেমে

ধোনিদের বিপক্ষে কোহলির পাঁচ রেকর্ড

যদিও ২০২১-এর জুলাইয়ে প্রভা স্কিল স্পোর্টস প্রাইভেট লিমিটেড (ওপিসি) নামের একটি অনলাইন গেমিং ও গেমিং সার্ভিসের জন্য ক্যাপ্টেন কুল নামটি ট্রেডমার্ক পেতে আবেদন করে। এর বিরুদ্ধে ধোনি আপত্তি জানান এবং একে তার ব্র্যান্ডের অপব্যবহারের জন্য ‘অসৎ উদ্দেশ্যপূর্ণ চেষ্টা’ বলে উল্লেখ করেন। প্রায় চারটি শুনানি শেষে ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রি আবেদন বাতিল করে দেয়। 

ধোনির আইনজীবী মানসী আগরওয়াল ইন্ডিয়া টুডেকে বলেছেন, ‘‘ক্যাপ্টেন কুল’—নামটি সরাসরি ধোনির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এই নাম ভক্ত থেকে সংবাদমাধ্যমে ধোনির সঙ্গে অনেক দিন ধরে ব্যবহার করা হচ্ছে এবং সেটা ধোনির পরিচিতির সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত বলেও দাবি করেন তারা।’’

ঢাকা/ইয়াসিন

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

নেত্রকোনায় দুটি বিদ্যালয়ে দুর্বৃত্তদের আগুন

নেত্রকোনায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল রোববার রাত তিনটার দিকে নেত্রকোনা সদর উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে।

এতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তিনটি শ্রেণিকক্ষ ও শিক্ষকদের একটি কক্ষ পুড়ে গেছে। আগুনে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একটি শ্রেণিকক্ষের দরজা আংশিক পুড়ে যায়।

স্থানীয় বাসিন্দা, পুলিশ ও বিদ্যালয়সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাত তিনটার দিকে দুর্বৃত্তরা উপজেলার মদনপুর ইউনিয়নের মনাং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও প্রায় একই সময়ে সাজিউড়া মফিলা ফয়েজ আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে টের পেয়ে গ্রামবাসী আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালান। কিন্তু ততক্ষণে আধা পাকা প্রাথমিক বিদ্যালয়টি পুড়ে যায়। তবে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আগুন নিভিয়ে ফেলায় তেমন ক্ষতি হয়নি। খবর পেয়ে আজ সোমবার সকালে স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং পুলিশ ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করে।

মনাং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহমুদা বেগম জানান, বিদ্যালয়টি পুড়ে যাওয়ায় আজ শিক্ষার্থীদের পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে।

সাজিউড়া মফিলা ফয়েজ আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের একটি শ্রেণিকক্ষের দরজা আংশিক পুড়ে যায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ