Samakal:
2025-12-02@23:49:33 GMT

কিউআর কোড ঝুঁকিপূর্ণ!

Published: 26th, January 2025 GMT

কিউআর কোড ঝুঁকিপূর্ণ!

অনেকেই পেটিএম বা গুগল পে-এর মাধ্যমে পরিষেবার দাম দিয়ে থাকেন। দ্রুত পেমেন্টের আশায় ক্রেতা-বিক্রেতা ই-পেমেন্টের ওপর নির্ভর করেন। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা এমন সিস্টেমে এবার প্রতারণার উদ্দেশ্যে নিজেদের অভিনব কৌশল বুনেছে সাইবার অপরাধী চক্র। লিখেছেন সাব্বিন হাসান

সারাবিশ্বে কিউআর কোড নিয়ে প্রতারণা চক্র সরব। সময় এসেছে নতুন ফন্দির বিষয়ে সবার সজাগ হওয়ার। বিশেষ বিপদে আছেন ব্যবসায়ীরা। কিছুদিন আগে ভারতের দিল্লিতে ঘটে যাওয়া ঘটনা সাইবার বিশেষজ্ঞদের নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে। বিপুল পরিমাণ টাকা আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন– এমন অভিযোগ বাড়ছে তো বাড়ছেই, যা এখন শঙ্কায় রূপ ধারণ করেছে।
যা কিছু দৃশ্যমান
সারাবিশ্বে কমবেশি সব দেশেই এমন প্রতারণার ঘটনা হরহামেশা ঘটছে। চক্রটি প্রথমে লক্ষ্য নির্ধারণ করে। সাইবার জগতে দক্ষদের চাকরিতে নিয়োজিত করে। তার পর চলে বিশেষ প্রশিক্ষণ। নিয়োগপ্রাপ্তদের বাইক কিনে দেওয়া হয়। ওই যুবকদের কাজ ছিল পেট্রোল পাম্প ঘুরে ঘুরে কিউআর কোডের মাধ্যমে যারা টাকা পেমেন্ট করছে, তাদের শনাক্ত করা। রাতের অন্ধকারে সুযোগ বুঝে সেসব কিউআর কোডের ওপর নিজেরাই কাগজ প্রতিস্থাপন করে। পরের দৃশ্যে একাধিক যুবক ভিড়ের সময়ে বাইক নিয়ে ওই সব পাম্পে গিয়ে হাজির। ফুলট্যাঙ্ক তেল নিয়ে টাকা পেমেন্ট করে ওই স্ক্রিনশট পাম্পের কর্মীদের দেখাচ্ছে। 


স্ক্যানিং করার আগে.

..
চারপাশে যেখানে-সেখানে কিউআর দেখে অনেকেই খেয়াল না করে আকর্ষণীয় সুবিধা নিতে হুটহাট কোড স্ক্যান করে ফেলছি। বাড়ি বা জমির বিজ্ঞাপন হোক, নিছক রাস্তার ধারের চায়ের দোকান, নামি ব্র্যান্ডের জামাকাপড় হোক বা মোবাইল বা নতুন কিছু জানতে– সবকিছুই সাধারণ অভ্যাসে জায়গা করে নিয়েছে কিউআর পদ্ধতি। সারাবিশ্বে করোনার সময় থেকেই জীবনের প্রতি পদে ‘কিউআর’ কোডের বিস্তৃতি ও গ্রহণযোগ্যতা দারুণভাবে জনপ্রিয় হয়েছে।
যত্রতত্র কিউআর কোড স্ক্যান করতে গিয়ে অনেকে না বুঝেই পা ফেলছি কঠিন প্রতারণার ফাঁদে। কিউআর কোড কেমন, সেটি যাচাই-বাছাই না করেই স্ক্যান করে ফেলছি। হুট করে হয়তো নিজের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা বেহাতের ঘটনাও সামনে আসছে। চারপাশে এমন ঘটনার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
কী করা অনুচিত
বিশেষ কোনো প্রতিষ্ঠানের নাম করে যদি কোনো বিজ্ঞাপন দিয়ে আরও বিস্তারিত জানার জন্য কিউআর কোড স্ক্যান করার কথা বলা হয়, তাহলে ভালো করে তা যাচাই-বাছাই করে নিন, বিজ্ঞাপনটি আদৌ কতটা সঠিক। পুরোপুরি নিশ্চিত হতে সংশ্লিষ্ট সংস্থার ওয়েবসাইট বা গ্রাহক সেবার সুনির্দিষ্ট নম্বরে গিয়ে খোঁজ নিন বিজ্ঞাপনী ঘোষণা আসল কিনা। কিউআর কোড স্ক্যান করার সময় অবশ্যই দেখে নিন যেসব ইউআরএলে প্রবেশ করছেন, সেটি https:// দিয়ে শুরু হয়েছে কিনা। না হলে লিঙ্কটি সুরক্ষিত না হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
যা বিবেচনা করবেন
অপরিচিত কারও সঙ্গে, যাকে সামনে দেখতে পাচ্ছেন না, এমন কারও সঙ্গে কিউআর কোড স্ক্যান করে টাকা বিনিময়ের প্রয়োজন হলে অন্যদিকে থাকা ব্যক্তিকে কিউআর কোড স্ক্যানের বদলে অনলাইন ব্যাংকিং বা নির্দিষ্ট ফোন নম্বরে বিকল্প মাধ্যমে অর্থ বিনিময়ের প্রস্তাব দেবেন। কিন্তু অন্যদিকে থাকা অপরিচিত ব্যক্তিটি যদি কিউআর 
কোড স্ক্যান করার ব্যাপারে নাছোড়বান্দা হন, তাহলে সতর্ক হওয়া উচিত। ঘটনাচক্রে অনেক সময় নিজে কারও কাছ থেকে পাওনা টাকা চাইলে 
তিনি কিউআর কোড পাঠিয়ে স্ক্যান করতে বলতে পারেন। এমন ক্ষেত্রেও সরাসরি অনলাইন ব্যাংকিং বা নিজের ফোন নম্বরে ডিজিটাল মাধ্যমে লেনদেন করা শ্রেয়।
 

কিউআর কোডে আগ্রহী কেন?
অনেক সময় দৃশ্যমান হয়, পাওনা টাকা হাতে পাওয়ার জন্য হয়তো কোনো কিউআর কোড স্ক্যান করলেন, তাতে টাকা তো পেলেনই না; বরং নিজের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উধাও হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটল। এমন ক্ষেত্রে যদি যৎসামান্য টাকাও খোয়া যায়, তাহলে দ্রুত নিজের ব্যাংকে বিষয়টি অবহিত করবেন। আবার অনেক সময় সরাসরি টাকা না হাতিয়ে কিউআর কোডের আড়ালে নিজের স্মার্টফোন বা গ্যাজেটে ম্যালওয়্যার প্রবেশের প্রচেষ্টা চলে। তাই যে কোনো জায়গায় যে কোনো কিউআর কোড স্ক্যান করা থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন ডিজিটাল নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। নিজের ডিভাইসের স্ক্যানার বা অপারেটিং সিস্টেম (ওএস) নিয়মিত আপডেট রাখবেন। কারণ, আপডেট না করলে সিকিউরিটি ফিচার সমসাময়িক বিষয় থেকে পিছিয়ে যায়। তখন সাইবার চক্রের আক্রমণের পথ সহজ হয়ে যায়। 
নিজের ব্যবহৃত ডিভাইস বা গ্যাজেটে ব্যাংকিং বা অনলাইন ট্রানজেকশন অ্যাপ যুক্ত থাকলে সেগুলো টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন পরিষেবার আওতায় নিয়ে আসবেন। ফলে কিউআর কোড স্ক্যান করতে গিয়ে বিশেষ কারণে ডিভাইস হ্যাক হলেও দ্রুত অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া সম্ভব হবে না।

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

নিষিদ্ধ সময়ে নফল নামাজ: কখন পড়া যাবে, কখন নয়

ইসলামে নামাজের জন্য কিছু সময়কে ‘নিষেধের সময়’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, যখন সাধারণত নফল নামাজ আদায় করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। এই নির্দেশনা এসেছে যেন মুসলিমরা ইবাদতে কোনো ধরনের শিরক বা পৌত্তলিকতার সন্দেহের ধারেকাছেও না যায় এবং নামাজের সময়গুলো কেবল আল্লাহর জন্যই নির্দিষ্ট থাকে।

হাদিসে এই নিষিদ্ধ সময়গুলোর বিস্তারিত বর্ণনা এসেছে।

আল-কুদস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিকহ ও উসুল বিশেষজ্ঞ হুসামুদ্দিন আফানাহ এই সংক্রান্ত হাদিসগুলো ও ফিকহবিদদের বক্তব্য সারসংক্ষেপ করেছেন। তবে এই নিষেধাজ্ঞার সময়গুলোতেও কিছু বিশেষ কারণযুক্ত নফল নামাজ আদায় করা বৈধ, যেমন ‘তাহিয়্যাতুল মসজিদ’ (মসজিদে প্রবেশের নামাজ) ইত্যাদি।

স্পষ্ট নিষিদ্ধ ৫ সময়

রাসুলুল্লাহ (সা.) একাধিক হাদিসে মোট পাঁচটি সময়ে বিশেষভাবে নফল নামাজ আদায় করতে নিষেধ করেছেন। এই পাঁচটি সময়ে নিষিদ্ধতা সাধারণ নফল নামাজের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তবে এ সময়গুলোতে কাজা নামাজ আদায় করা বৈধ।

ক. তিন নির্দিষ্ট মহাজাগতিক মুহূর্ত: উকবা ইবনে আমের আল-জুহানি (রা.) বলেন, “তিনটি সময়ে আল্লাহর রাসুল আমাদের নামাজ পড়তে বা আমাদের মৃতদের দাফন করতে নিষেধ করতেন: যখন সূর্য উদয় হতে থাকে যতক্ষণ না তা পুরোপুরি উপরে উঠে যায়; যখন সূর্য মধ্যাকাশে থাকে যতক্ষণ না তা পশ্চিম দিকে হেলে যায়; এবং যখন সূর্য ডোবার জন্য ঝুঁকে যায় যতক্ষণ না তা ডুবে যায়।” (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৮৩১)

এই হাদিস অনুযায়ী, তিনটি নির্দিষ্ট মুহূর্ত হল:

১। সূর্যোদয়ের সময়: সূর্য পুরোপুরি উঠে যাওয়া পর্যন্ত।

২। মধ্যাহ্নের সময়: যখন সূর্য ঠিক মাথার ওপরে থাকে (ঠিক দ্বিপ্রহরের সময়)।

৩। সূর্যাস্তের সময়: যখন সূর্য অস্ত যেতে শুরু করে এবং পুরোপুরি ডুবে যায়।

আরও পড়ুনইসলামে গিবত নিষিদ্ধ: পরচর্চা ও পরনিন্দা মারাত্মক পাপ১৯ এপ্রিল ২০২৪

খ. দুই ফরজ নামাজের পর: আবু সাইদ খুদরি (রা.) বর্ণিত একটি হাদিসে আছে, নবীজি বলেছেন, “আসরের ফরজ নামাজের পর সূর্য ডোবা পর্যন্ত কোনো নামাজ নেই, এবং ফজরের ফরজ নামাজের পর সূর্যোদয় পর্যন্ত কোনো নামাজ নেই।” (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৮২৭)

এই হাদিস অনুযায়ী, আরও দুটি সময় নিষিদ্ধ:

৪। আসরের ফরজ নামাজের পর: সূর্য অস্ত যাওয়া পর্যন্ত।

৫। ফজরের ফরজ নামাজের পর: সূর্য পুরোপুরি উঠে যাওয়া পর্যন্ত।

তবে মনে রাখতে হবে, এই নিষেধাজ্ঞা নামাজের সঙ্গে সম্পর্কিত, সময়ের সঙ্গে নয়। অর্থাৎ কেউ যদি আসরের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার অনেক পরে নামাজ আদায় করে, তবে তার নামাজ শেষ হওয়ার পর থেকেই নফল নামাজ নিষিদ্ধ হবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৮২৭)

বিশেষ কারণে নিষিদ্ধ অন্যান্য সময়

উপরের পাঁচটি সময় ছাড়াও আরও কিছু পরিস্থিতি আছে, যখন নফল নামাজ আদায় করা উচিত নয়।

ক. ফজরের আজান ও জামাতের মধ্যে: ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, নবীজি বলেছেন, “ফজরের পর দুই সিজদা ছাড়া আর কোনো নামাজ নেই।” (তিরমিজি, হাদিস: ৪১৯)

ইমাম তিরমিজি (রহ.) বলেছেন, এই হাদিসের অর্থ হল, ফজরের আজান হওয়ার পর থেকে ফরজ নামাজের ইকামত দেওয়া পর্যন্ত শুধুমাত্র ফজরের দুই রাকাত সুন্নাত ছাড়া অন্য কোনো নফল নামাজ পড়া মাকরুহ।

হাফসা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, “আল্লাহ রাসুল ফজর উদিত হওয়ার পর কেবল দুটি সংক্ষিপ্ত রাকাত (ফজরের সুন্নাত) পড়তেন।” (সহিহ বুখারি, হাদিস: ১১৭২)

খ. ফরজ নামাজের ইকামত হলে: আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, নবীজি বলেছেন, “যখন নামাজের জন্য ইকামত দেওয়া হয়, তখন ফরজ নামাজ ছাড়া আর কোনো নামাজ নেই।” (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৭১০)

গ. দুই ঈদের নামাজের আগে: ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, নবীজি (সা.) ঈদের দিন বের হয়ে দুই রাকাত নামাজ পড়লেন। তিনি এর আগে বা পরে কোনো নামাজ পড়েননি।” (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৯৮৯)।

অতএব, ঈদের জামাতের আগে কোনো নফল নামাজ পড়া উচিত নয়।

আরও পড়ুনজীবিকার জন্য পরিশ্রম করা ইবাদত১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ঘ. জুমার খুতবার সময়: আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, নবীজি বলেছেন, “জুমার দিন যখন ইমাম খুতবা দেন, তুমি যদি তোমার সঙ্গীকে বলো: ‘চুপ করো’দ, তবে তুমিও অনর্থক কাজ করলে।” (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৯৩৪

ইমাম খুতবা দেওয়ার সময় নফল নামাজে ব্যস্ত থাকা ‘নীরবতা রক্ষা করে খুতবা শোনা’র ওয়াজিবের পরিপন্থী।

নিষিদ্ধ সময়ে বৈধ নামাজ

উপরে বর্ণিত নিষিদ্ধ সময়গুলোর মধ্যে কিছু বিশেষ অবস্থায় নামাজ আদায় করার বৈধতা রয়েছে। এই মতটি অনেক ফিক্‌হবিদের কাছে গ্রহণযোগ্য।

ক. কাজা নামাজ: কেউ যদি নামাজ ভুলে যায় বা ঘুমিয়ে পড়ার কারণে তার ফরজ নামাজ কাজা হয়ে যায়, তবে সেই নামাজ নিষিদ্ধ সময়েও স্মরণ হওয়া মাত্র আদায় করা যাবে।

আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, নবীজি (সা.) বলেছেন, “কেউ যদি নামাজ ভুলে যায় অথবা ঘুমিয়ে থাকে, তবে যখনই তার মনে পড়বে, সে যেন তা আদায় করে নেয়। এর কোনো কাফফারা নেই, কেবল এটিই তার কাফফারা।” (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৫৯৭)

খ. তাহিয়্যাতুল মসজিদ: মসজিদে প্রবেশ করার পর বসার আগে দুই রাকাত ‘তাহিয়্যাতুল মসজিদ’ নামাজ মসজিদে ঢোকার আদব হিসেবে পড়া মোস্তাহাব। অনেকের মতে, এটি নিষিদ্ধ সময়েও পড়া বৈধ।

কেননা, নবীজি (সা.) বলেছেন, “তোমাদের কেউ যখন মসজিদে প্রবেশ করে, তখন সে যেন দুই রাকাত নামাজ না পড়ে না বসে।” (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৪৪৪)

জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বর্ণিত একটি হাদিসে আছে, জুমার দিন নবীজি (সা.) খুতবা দিচ্ছিলেন। এমন সময় এক ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করে বসে পড়লেন। নবীজি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি কি দুই রাকাত নামাজ পড়েছ?” সে বলল, “না।” তিনি বললেন, “তাহলে উঠে দুই রাকাত সংক্ষিপ্ত নামাজ পড়ে নাও।” (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৮৪৩)

শরীয়তে নফল নামাজকে উৎসাহিত করা হলেও, কিছু নির্দিষ্ট সময়ে নফল নামাজ বর্জনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আল্লাহর প্রতি পূর্ণ একাগ্রতা নিশ্চিত করার জন্য। এই নিষেধাজ্ঞা মূলত সাধারণ নফল নামাজের জন্য প্রযোজ্য।

তবে কাজা নামাজ এবং তাহিয়্যাতুল মসজিদের মতো কারণযুক্ত নফল নামাজ নিষিদ্ধ সময়েও আদায় করা যায়, যা এই নিষেধের সাধারণ বিধান থেকে ব্যতিক্রম।

আরও পড়ুননফল ইবাদত গোপনে আদায় করা উত্তম০৫ অক্টোবর ২০২৪

সম্পর্কিত নিবন্ধ